মরশুমের তৃতীয় দিন, চতুর্থ ম্যাচে নতুন দুই দল গুজরাট টাইটানস ও লখনউ সুপার জায়ান্টস মাঠে নেমেছিস। শুরুতেই মহম্মদ শামির আগুনে বোলিংয়ের জেরে ২৯ রানে চার উইকেট হারিয়ে ফেলে লখনউ। সেখান থেকে দীপক হুডার ৫৫ ও অভিষেক ম্যাচে আয়ুষ বাদোনির ৫৪ রানের সুবাদে ছয় উইকেটের বিনিময়ে ১৫৮ রানে ইনিংস শেষ করে লখনউ। ২৫ রানে তিন উইকেট নেন শামি। বল হাতে দুষ্মন্ত চামিরার সুবাদে লখনউও পরপর উইকেট নিয়ে দারুণ শুরু করে। তবে শেষমেশ রাহুল তওয়াটিয়ার পরিপক্ক ২৪ বলে অপরাজিত ৪০ রানের ইনিংসের সুবাদে দুই বল বাকি থাকতেই পাঁচ উইকেটে ম্যাচ জিতে নেয় গুজরাট।
ম্যাচ সেরা শামি
গুজরাটের হয়ে ২৫ রানের বিনিময়ে তিন উইকেট নিয়ে, নিজের দুর্দান্ত বোলিংয়ের জন্য় ম্যাচ সেরা হলেন মহম্মদ শামি।
জয়ী গুজরাট
ওভারের প্রথম দুই বলেই দুই চার মেরে খেলা প্রায় শেষ করেই দিয়েছিলেন অভিনব মনোহর, বাকি কাজটা করলেন তেওয়াটিয়া। চার মেরে দুই বল বাকি থাকতেই পাঁচ উইকেটে দলকে জিতিয়ে দিলেন তিনি। অপরাজিত থাকলেন ৪০ রানে (২৪ বল)। শেষে মনোহর ১৫ রানের (৭ বল) তুখর এক ক্যামিও খেলেন অভিনব।
১৯তম ওভারে ৯ রান দিলেন চামিরা
চাপের মুখে বেশ ভাল ওভার করলেন চামিরা। ওভারে দু'টি চার খেলেও, মোট ৯ রান দিলেন তিনি। শেষ ওভারে জয়ের জন্য গুজরাটের ১১ রান দরকার। বর্তমান স্কোর ১৪৮-৫।
জমে গেল ম্যাচ
সেট ওয়েডকে ফিরিয়ে ম্যাচ জমিয়ে দিলেন আবেশ খান। ১৮ ওভার শেষে গুজরাটের স্কোর ১৩৯-৫। দুই ওভারে গুজরাটকে জিততে হলে ২০ রান করতে হবে।
মিলার আউট
পঞ্চম উইকেটে ৩৪ বলে ৬০ রানের এক তুখর পার্টনারশিপ ভাঙল। মিলারকে ৩০ রানে (২১ বল) ফেরালেন আবেশ খান। ১৩৮ রানে পঞ্চম উইকেট হারাল গুজরাট।
তেওয়াটিয়া ঝড়
রবি বিষ্ণোইয়ের বিরুদ্ধে ব্যাট হাতে তুখর আক্রমণ রাহুল তেওয়াটিয়ার। একটি ছয় ও দুই চার হাঁকালেন তিনি। ওভার থেকে উঠল ১৭ রান। ১৭ ওভার শেষে গুজরাটের স্কোর ১৩০-৪। তেওয়াটিয়ার স্কোর ৩২ (১৮ বল), মিলার খেলছেন ২২ রানে (১৮ বল)।
শতরানের গণ্ডি টপকাল গুজরাট
১৬তম ওভারে শতরানের গণ্ডি টপকাল গুজরাট টাইটানস। হুডার ওভারে উঠল ২২ রান। বর্তমানে স্কোর ১১৩-৪। মিলার খেলছেন ২১ রানে (১৭ বল), তেওয়াটিয়া খেলছেন ১৭ রানে (১৩ বল)।
১৫ ওভারে গুজরাটের স্কোর ৯১-৪
১৫ ওভার শেষে গুজরাটের স্কোর ৯১-৪। শেষ পাঁচ ওভারে জয়ের জন্য ৬৮ রান দরকার গুজরাটের।
গুজরাটের উপর চাপ অব্যাহত
শিশির ভেজা মাঠে যেখানে স্পিনারদের সমস্যা হওয়ার কথা, সেখানে লখনউ স্পিনাররা একের পর এক দুর্দান্ত ওভার করে গুজরাটের উপর চাপ বাড়াচ্ছেন। গত ওভারে ক্রুণাল ৪ রান দেওয়ার পর, ইনিংসের ১৪তম ওভারে দীপক হুডা মাত্র ৫ রান দিলেন। ১৪ ওভার শেষে গুজরাটের স্কোর ৮৮-৪।
দারুণ স্পেল ক্রুণালের
শিশির ভেজা মাঠে চার ওভারে মাত্র ১৭ রানের বিনিময়ে ভাই হার্দিকের উইকেট তুলে নিয়ে দুর্দান্ত এক স্পেল শেষ করলেন ক্রুণাল পান্ডিয়া। জমে গেছে ম্যাচ। ১৩ ওভার শেষে গুজরাটের স্কোর ৮৩-৪। জয়ের জন্য ৪২ বলে ৭৬ রান করতে হবে গুজরাটকে।
ওয়েড আউট
সেট ম্যাথু ওয়েডকে ৩০ রানে (২৯ বল) ফিরিয়ে খেলা জমিয়ে দিলেন দীপক হুডা। ৭৯ রানে চতুর্থ উইকেট হারাল গুজরাট। ক্রিজে নতুন ব্যাটার রাহুল তেওয়াটিয়া। ১২ ওভার শেষে স্কোর ৮০-৪।
১১ ওভার শেষে গুজরাটের স্কোর ৭৫-৩
১১ ওভার শেষে গুজরাটের স্কোর ৭৫-৩। ওয়েড খেলছেন ২৯ রানে (২৬ বল), নতুন ব্যাটার মিলারের সংগ্রহ ১ রান (৩ বল)।
ভাইকে ফেরালেন দাদা
৩৩ রানে (২৮ বল) হার্দিক পান্ডিয়াকে সাজঘরে ফেরালেন দাদা ক্রুণাল পান্ডিয়া। ৭২ রানে তৃতীয় উইকেট হারাল গুজরাট। ক্রিজে নতুন ব্যাটার ডেভিড মিলার।
১০ ওভার শেষে গুজরাটের স্কোর ৭২/২
১০ ওভার হয়ে গিয়েছে। গুজরাট টানটানস বেশ ভালো জায়গায় রয়েছে। ২ উইকেট হারিয়ে তাদের স্কোর ৭২ রান। ৬০ বলে করতে হবে আরও ৮৭ রান। ২৭ বলে ৩৩ করে ক্রিজে রয়েছেন হার্দিক। ২৪ বলে অপরাজিত২৭ রান ম্যাথু ওয়েডের। উইকেট না ফেললে চাপে পড়তে হবে লখনউ-কে।
পাওয়ার প্লে শেষ
প্রথম তিন ওভারে দুই উইকেট হারালেও পাওয়ার প্লেতে মোটামুটি খারাপ রান তোলেনি গুজরাট। ছয় ওভার শেষে গুজরাটের স্কোর ৪৪-২।
তুখর ওভার আবেশের
প্রথম বলেই হার্দিক চার মারলেও, পরপর পাঁচ বল ডট খাওয়ালেন আবেশ। পাঁচ ওভারে গুজরাট তুলল ৩৯ রান, দুই উইকেটের বিনিময়ে। হার্দিক খেলছেন ১৯ রানে (১৫ বল), ম্য়াথু ওয়েডের সংগ্রহ ১০ রান (৬ বল)।
ফের ১০ রানের ওভার
দুই উইকেট হারিয়েও খোলসে ঢুকে পড়তে নারাজ গুজরাট। নাগাড়ে দ্বিতীয় ওভারে উঠল ১০ রান। চার ওভার শেষে গুজরাটের স্কোর ৩৫-২।
প্রতিআক্রমণ হার্দিকের
তিন ওভারে দুই উইকেট হারিয়ে ফেললও, ব্যাটে নেমেই প্রতিআক্রমণের পথ বেছে নিলেন হার্দিক। চামিরার ৫ বলে করলেন ১০ রান। তিন ওভার শেষে গুজরাটের স্কোর ২৫-২।
দ্বিতীয় উইকেট চামিরার
একেবারে শামির মতোই পরপর দুই ওভারে দুই উইকেট নিলেন চামিরা। ৪ রানে (৬ বল) বোল্ড হলেন বিজয় শঙ্কর। ১৫ রানে দ্বিতীয় উইকেট হারাল লখনউ। ক্রিজে নতুন ব্যাটার গুজরাট অধিনায়ক হার্দিক পান্ডিয়া।
দুই ওভারে গুজরাটের স্কোর ১৫-১
ইনিংসের দ্বিতীয় ওভারে উঠল আট রান। দুই ওভার শেষে গুজরাটের স্কোর ১৫-১।
বল হাতে ভাল শুরু লখনউয়ের
প্রথম ওভার শেষে গিলের উইকেট হারিয়ে চাপে লখনউ। ওভার শেষে গুজরাটের স্কোর ৭-১।
শূন্য রানে আউট গিল
লখনউ ইনিংসের মতো প্রথম ওভারেই উইকেট হারাল গুজরাট টাইটানসও। শূন্য রানে দুষ্মন্ত চামিরার বলে আউট হলেন শুভমন গিল। চার রানে প্রথম উইকেট হারাল গুজরাট।
১৫৮ রানে শেষ করল লখনউ
শেষ ওভারে উঠল ৯ রান। ২৯ রানে চার উইকেট হারানো থেকে দুর্দান্ত কামব্যাক করে, নির্ধারিত ২০ ওভারে ১৫৮-৬ তুলল লখনউ।
বাদোনি আউট
দারুণ ৫৪ রানের (৪১ বল) ইনিংস খেলে বরুণ অ্যারনের বলে ইনিংসের শেষ ওভারে আউট হলেন বাদোনি। ১৫৬ রানে ষষ্ঠ উইকেট হারাল বাদোনি। ইনিংস শেষ হতে আর দুই বল বাকি। ১৬০ টপকাতে পারবে লখনউ?
১৫০-র দোরগোড়ায় লখনউ
১৯তম ওভারে উঠল ১০ রান। লখনউয়ের স্কোর ১৪৯-৫।
দুর্ধর্ষ ৫০ বাদোনির
লখনউয়ের হয়ে নিজের অভিষেকেই তাক লাগালেন বাদোনি। দল ২৯ রানে চার উইকেট হারানোর পর ব্যাটে নেমে ৩৮ বলে নিজের অর্ধশতরান পূর্ণ করলেন তরুণ ব্যাটার।
লখনউয়ের হিটিং অব্যাহত
শুরুতে দুর্দান্ত স্পেল করলেও ডেথ ওভারে মার খেয়ে গেলেন শামি। ১৫ রান উঠল তাঁর ওভারে। ১৮ ওভারে লখনউয়ের স্কোর ১৩৯-৫। অবশ্য লকি এই ওভারেই বাদোনির ক্যাচও মিস করেন, নাহলে চতুর্থ উইকেট পেতেই পারতেন শামি।
বাদোনির ভাল ব্যাটিং অব্যাহত
হুডা আউট হলেও তরুণ বাদোনি নিজের ইনিংস চালিয়ে যাচ্ছেন। ৩৩ বলে ৪০ করে ফেলেছেন তিনি। ১৭ ওভারে লখনউয়ের স্কোর ১২৪-৫।
অবশেষে উইকেট পেলেন রশিদ
নিজের শেষ ওভারে অবশেষে ম্যাচে নিজের প্রথম উইকেট পেলেন রশিদ খান। ৮৭ রানের পঞ্চম উইকেটের পার্টনারশিপ ভাঙলেন তিনি। হুডা ৫৫ রানের (৪১ বল) এক তুখর ইনিংস খেলে সাজঘরে ফিরলেন। ১৬ ওভার শেষে লখনউয়ের স্কোর ১১৬-৫। ক্রিজে নতুন ব্যাটার ক্রুণাল পান্ডিয়া।
শতরানের গণ্ডি টপকাল লখনউ
১৫তম ওভারে শতরানের গণ্ডি টপকাল লখনউ। হার্দিকের ওভার থেকে উঠল ১৯ রান। ওভারের প্রথম তিন বলেই এক ছক্কা ও দুই চার হাঁকান বাদোনি। তিনি খেলছেন ২৮ রানে (২৬ বল), হুডার সংগ্রহ ৫৫ রান (৪০ বলে)।
রশিদের ওভারে উঠল ১০ রান
ইনিংসের ১৪তম ওভারে রশিদ খানের বিরুদ্ধে ১০ রান করলেন হুডা-বাদোনি। লখনউয়ের স্কোর ৯০-৪।
তুখর ৫০ হুডার
চাপের মুখে জাত চেনালেন দীপক হুডা। একদিকে যেখানে তাসের ঘরের মতো উইকেট পড়ছিল, সেখানে মাত্র ৩৬ বলে পাঁচ চার ও দুই ছক্কার মদতে এক অনবদ্য ৫০ রান করলেন হুডা।
৫০ রানের পার্টনারশিপ
প্রথম পাঁচ ওভারের মধ্যেই চার উইকেট হারিয়ে যাওয়ার পর পঞ্চম উইকেটে ৫১ বলে ৫০ রানের পার্টনারশিপ পূরণ করলেন হুডা-বাদোনি। ১৩তম ওভারে উঠল ১৭ রান। লখনউয়ের স্কোর ৮০-৪।
১২ ওভার শেষে স্কোর ৬৩-৪
১২ ওভার শেষে লখনউয়ের স্কোর ৬৩-৪।
অবশেষে ৫০ পার করল লখনউ
১১তম ওভারে এসে অবশেষে ৫০ পার করল লখনউ। হাত খুললেন দীপক হুডা। হার্দিকের ওভার থেকে উঠল ১১ রান। ১১ ওভার শেষে লখনউয়ের স্কোর ৫৮-৪। হুডার স্কোর ২৫ রান (২৭ বল), বাদোনির স্কোর ৭ (১৫ বল)।
১০ ওভারেও ৫০ হল না লখনউয়ের
ইনিংসের মাঝপথে এসেও ৫০ করতে পারল না লখনউ। ১০ ওভার শেষে চার উইকেটের বিনিময়ে মাত্র ৪৭ রান করে ধুঁকছে লখনউ।
নয় ওভার শেষে লখনউ ৪২-৪
হার্দিকের ভাল বোলিং অব্যাহত, প্রথম ওভারে ১ রান দেওয়ার পর, তাঁর দ্বিতীয় ওভারে উঠল মাত্র ৬ রান। নয় ওভার শেষে লখনউয়ের স্কোর ৪২-৪।
লখনউয়ের উপর গুজরাটের দাপট অব্যাহত
বল হাতে গুজরাটের দাপট অব্যাহত। ইনিংসে অষ্টম ওভারে লকি ফার্গুসনের বিরুদ্ধে মাত্র তিন রান উঠল। লখনউয়ের স্কোর ৩৬-৪।
দুর্দান্ত ওভার হার্দিকের
নিজের প্রথম ওভারে মাত্র ১ রান দিলেন হার্দিক। সাত ওভার শেষে লখনউয়ের স্কোর ৩৩-৪।
অপেক্ষার অবসান; দেখা মিলল বোলার হার্দিকের
আভাস আগেই ছিল, সেইমতো দুই মরশুম পর আইপিএলে বল হাতে দেখা মিলল হার্দিক পান্ডিয়ার। ম্যাচের সপ্তম ওভারে বল করতে এলেন হার্দিক।
পাওয়ার প্লে শেষ
পাওয়ার প্লের প্রথম ছয় ওভারে লখনউ বিরুদ্ধে একেবারে টপে গুজরাট। ৬ ওভারে লখনউয়ের স্কোর ৩২-৪। হুডা খেলছেন ৫ রানে (৭ বল), বাদোনির স্কোর ১ (৫ বল)।
চার উইকেট হারিয়ে ধুঁকছে লখনউ
পাঁচ ওভার শেষে ২৯ রানে ৪ উইকেট হারিয়ে ধুঁকছে লখনউ সুপার জায়ান্টস।
শামিমিমিমিমিমি! তৃতীয় সাফল্য
প্রথম দুই ওভারে উইকেট নেওয়ার পর বাড়তি এক ওভার বল পেয়েই ফের সাফল্য পেলেন শামি। এবার তাঁর শিকার মণীশ পান্ডে। ৬ রানে (৫ বলে) আউট হলেন মণীশ। ২৯ রানে চতুর্থ উইকেট হারাল লখনউ। ক্রিজে নতুন ব্যাটার আয়ুষ বাদোনি।
৪ ওভারে লখনউয়ের স্কোর ২৬-৩
উইকেট নিলেও বরুণের ওভার থেকে উঠল ১২ রান। চার ওভার শেষে লখনউয়ের স্কোর ২৬-৩।
ক্যাচ অফ দ্য টুর্নামেন্ট!
মিড উইকেট থেকে প্রায় ২০-৩০ গজ ছুটে বাউন্ডারির কাছে এক অনবদ্য ক্যাচ ধরলেন শুভমন গিল। বরুণ অ্যারনের বলে ১০ রানে (৯ বলে) আউট হয়ে সাজঘরে ফিরলেন লুইস। মাত্র ২০ রানে ৩ উইকেট হারিয়ে লখনউ ধ্বস অব্যাহত।
বিশাল চাপে লখনউ
তিন ওভার হয়ে গেলেও, এখনও লখনউ ব্যাটাররা নিজেদের খোলস ছেড়েই বেরোতে পারেননি। তিন ওভার শেষে লখনউয়ের স্কোর ১৪-২। এভিন লুইস খেলছেন ৬ রানে (৭ বল), মণীশ পান্ডের সংগ্রহ ১ (১ বলে)।
অনবদ্য শামি
প্রথম ওভারে রাহুলকে আউট করার পর নিজের দ্বিতীয় ওভারে ডি'ককেও ৭ রানে (৯ বল) ফেরালেন শামি। ১৩ রানে দ্বিতীয় উইকেট হারাল লখনউ।
গুজরাটের ভাল স্টার্ট অব্যাহত
শামির দুর্দান্ত প্রথম ওভারের পর বরুণ অ্যারনও ভাল ওভার করলেন। মাত্র ৭ রান দিলেন তিনি। দুই ওভার শেষে লখনউ ৯-১।
দুর্ধর্ষ প্রথম ওভার শামির
দারুণ প্রথম ওভার করলেন মহম্মদ শামি। মাত্র দুই রান দিয়ে তুলে নিলেন রাহুলের উইকেট।
প্রথম বলেই উইকেট পেল গুজরাট
ম্যাচের প্রথম বলেই লোকেশ রাহুলকে শূন্য রানে সাজঘরে ফেরালেন মহম্মদ শামি।
গুজরাট টাইটানসের প্রথম একাদশ
দলে জায়গা হল না ঋদ্ধিমান সাহার। এই ম্যাচের জন্য গুজরাটের উইকেটরক্ষক ম্যাথু ওয়েড। ১১ মরশুম পর আইপিএল খেলবেন অজি তারকা।গুজরাট টাইটানসের প্রথম একাদশ-শুভমন গিল, ম্যাথু ওয়েড (উইকেটরক্ষক), বিজয় শঙ্কর, অভিনব মনোহর, হার্দিক পান্ডিয়া (অধিনায়ক), ডেভিড মিলার, রাহুল তেওয়াটিয়া, রশিদ খান, লকি ফার্গুসন, বরুণ অ্যারন, মহম্মদ শামি
লখনউ সুপার জায়ান্টসের প্রথম একাদশ
তিন বিদেশি নিয়ে মাঠে নামছে লখনউ সুপার জায়ান্টস।লখনউয়ের প্রথম একাদশ-লোকেশ রাহুল (অধিনায়ক), কুইন্টন ডি'কক (উইকেটরক্ষক), মণীশ পান্ডে, এভিন লুইস, দীপক হুডা, ক্রুণাল পান্ডিয়া, আয়ুষ বাদোনি, আবেশ খান, মহসিন খান, রবি বিষ্ণোই, দুষ্মন্ত চামিরা
টসে জিতল গুজরাট
টসে জিতে প্রথমে বোলিংয়ের সিদ্ধান্ত নিলেন গুজরাট টাইটানস অধিনায়ক হার্দিক পান্ডিয়া।
একগুচ্ছ বিদেশি তারকা ছাড়াই মাঠে নামবে লখনউ
চোটের জন্য মার্ক উড আগেই টুর্নামেন্ট থেকে ছিটকে গিয়েছেন। তাঁর বদলি হিসাবে লখনউ অ্যান্ড্রু টাইকে দলে নিলেও, নিভৃতবাস শেষ না হওয়ায় তিনি এই ম্যাচে মাঠে নামতে পারবেন না। অপরদিকে, জাতীয় দলের ডিউটির জেরে মার্কাস স্টইনিস, কাইল মায়ের্স এবং জেসন হোল্ডারও বেশ কিছু ম্যাচে খেলতে পারবেন না। তাই ৪ বিদেশি ছাড়াই অন্তত এই ম্যাচে মাঠে নামতে হবে লখনউকে।
দুই দলের দুই বন্ধু তথা অধিনায়কের উপর বিশেষ নজর
প্রথমবার আইপিএল দলের নেতৃত্ব করতে দেখা যাবে হার্দিক পান্ডিয়াকে। তবে তাঁর কাছের বন্ধু এর আগেও বহু ম্যাচে পঞ্জাব কিংসকে নেতৃত্ব দিয়েছেন। আসন্ন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের কথা মাথায় রেখে, ভারতীয় দৃষ্টিকোণ থেকে দুই তারকা অধিনায়কের উপর বিশেষ নজর থাকবে। অধিনায়কত্ব না করলেও, বহু বছর ধরে মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের হয়ে ওয়াংখেড়েতে খেলায় আজকের ম্যাচের ভেন্যু হার্দিকের হাতের তালুর মত চেনা।
দুই নতুন দলের লড়াই
এ মরশুমের আইপিএলে দুই দল নতুন দল হিসাবে গুজরাট টাইটানস এবং লখনউ সুপার জায়ান্টস যুক্ত হয়েছে। ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামে একে অপরের বিরুদ্ধে ম্যাচ দিয়েই নিজেদের আইপিএল অভিযান শুরু করতে চলেছে গুজরাট ও লখনউ।
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।