নতুন মরশুমে বদলে গিয়েছে জার্সির রং। রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোরের হয়ে মাঠে ফুল ফোটাচ্ছেন গ্লেন ম্যাক্সওয়েল। প্রথম ম্যাচে গুরুত্বপূর্ণ ইনিংসের পর দ্বিতীয় ম্যাচে সানরাইজার্স হায়দরাবাদের বিরুদ্ধে ৫৯ রান করে জিতে নিয়েছেন ম্যান অফ দ্য ম্যাচের পুরস্কার। নতুন ফ্রাঞ্চাইজির হয়ে খেলা তাড়িয়ে তাড়িয়ে উপভোগ করছেন তিনি।
সানরাইজার্সের বিরুদ্ধে ম্যাচের পর ম্যাক্সওয়েল বলেন, ‘নতুন দলের হয়ে শুরুটা ভালোই হয়েছে। ওরা আমায় একটা নির্দিষ্ট দায়িত্ব দিয়েছে। দলের সকলে আমায় খুব মনোবল জোগায়। নিজের অভিজ্ঞতাকে সঠিক সময়ে কাজে লাগানোটাই আসল ব্যাপার। আরসিবিতে আমার ভূমিকা অনেকটা অস্ট্রেলিয়া জাতীয় দলের মতোই। প্রথমে কয়েকটা বল দেখে নিয়ে তারপর বড় শট খেলে রানের গতি বাড়ানোর চেষ্টা করছি আমি। এবি (ডি'ভিলিয়ার্স)-র মত ব্যাটসম্যান আমাদের দলে থাকায় স্বাধীনভাবে নিজের খেলাটা খেলতে পারি আমি। আমার পরে সাজঘরে আরও ব্যাটসম্যান থাকায় আমার ওপর চাপ কম থাকে।’
(আইপিএলের যাবতীয় আপডেট, লাইভ স্কোর দেখুন এখানে)
তবে মাত্র চার-পাঁচ মাস আগেই চিত্রটা সম্পূর্ণ ভিন্ন ছিল। পঞ্জাব কিংসের (তখন কিংস ইলেভেন পঞ্জাব) হয়ে সাত নম্বরে ব্যাট করে গোটা মরশুমে কোনক্রমে একশো রানের গন্ডি অতিক্রম করেছিলেন ম্যাক্সওয়েল। অত্যধিক নীচে ব্যাট করা যে তাঁর না-পসন্দ তা স্পষ্ট করে দেন 'ম্যাড ম্যাক্স'।
‘গত মরশুমে আমায় একটু বেশিই নীচের দিকে ব্যাট করানো হত। প্রথম বল থেকেই আমার উপর দ্রুত গতিতে রান করার চাপ থাকত, যেটায় আমি খুব একটা সিদ্ধহস্ত নই। এটা হয়ত খানিকটা দলের সংস্কৃতির উপরেও নির্ভর করে। আরসিবি আমার চতুর্থ আইপিএল ফ্রাঞ্চাইজি। তাই ওদের হয়ে খেলায় চাপের পাশাপাশি নিজেকে প্রমাণ করার খিদেটাও আমার উপর একটু বেশিই।’ বলে জানান অজি তারকা।
নতুন মরশুমে বদলে গিয়েছে জার্সির রঙ। রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোরের হয়ে মাঠে ফুল ফোটাচ্ছেন গ্লেন ম্যাক্সওয়েল। প্রথম ম্যাচে গুরুত্বপূর্ণ ইনিংসের পর দ্বিতীয় ম্যাচে সানরাইজার্স হায়দরাবাদের বিরুদ্ধে ৫৯ রান করে জিতে নিয়েছেন ম্যান অফ দা ম্যাচের পুরস্কার। নতুন ফ্রাঞ্চাইজির হয়ে খেলা তাড়িয়ে তাড়িয়ে উপভোগ করছেন তিনি।
সানরাইজার্সের বিরুদ্ধে ম্যাচের পর ম্যাক্সওয়েল বলেন, ‘নতুন ফ্রাঞ্চাইজির হয়ে শুরুটা ভালই হয়েছে। ওরা আমাকে একটা নির্দিষ্ট দায়িত্ব দিয়েছে। দলের সকলে আমাকে খুব মনোবল জোগায়। নিজের অভিজ্ঞতাকে সঠিক সময়ে কাজে লাগানোটাই আসল ব্যাপার। আরসিবিতে আমার ভূমিকা অনেকটা অস্ট্রেলিয়া জাতীয় দলের মতই। প্রথমে কয়েকটা বল দেখে নিয়ে তারপর বড় শট খেলে রানের গতি বাড়ানোর চেষ্টা করছি আমি। এবি (ডি'ভিলিয়র্স)-র মত ব্যাটসম্যান আমাদের দলে থাকায় স্বাধীনভাবে নিজের খেলাটা খেলতে পারি আমি। আমার পরে সাজঘরে আরও ব্যাটসম্যান থাকায় আমার ওপর চাপ কম থাকে।’
তবে মাত্র চার-পাঁচ মাস আগেই চিত্রটা সম্পূর্ণ ভিন্ন ছিল। পঞ্জাব কিংসের (তখন কিংস ইলেভেন পঞ্জাব) হয়ে সাত নম্বরে ব্যাট করে গোটা মরশুমে কোনক্রমে একশো রানের গন্ডি অতিক্রম করেছিলেন ম্যাক্সওয়েল। অত্যাধিক নীচে ব্যাট করা যে তাঁর না পসন্দ তা স্পষ্ট করে দেন ম্যাড ম্যাক্স।
গত মরশুমে আমায় একটু বেশিই নীচের দিকে ব্যাট করানো হত। প্রথম বল থেকেই আমার ওপর দ্রুত গতিতে রান করার চাপ থাকত, যেটায় আমি খুব একটা সিদ্ধহস্ত নই। এটা হয়ত খানিকটা দলের সংস্কৃতির ওপরেও নির্ভর করে। আরসিবি আমার চতুর্থ আইপিএল ফ্রাঞ্চাইজি। তাই ওদের হয়ে খেলায় চাপের পাশাপাশি নিজেকে প্রমাণ করার খিদেটাও আমার ওপর একটু বেশিই। বলে জানান অজি তারকা।|#+|
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।