বাংলা নিউজ > ময়দান > আইপিএল-2023 > IPL-এর প্রথম ৭ ম্যাচে একটানা হার, RCB ও দিল্লিকে লজ্জার নজির থেকে মুক্তি দিল মুম্বই ইন্ডিয়ান্স

IPL-এর প্রথম ৭ ম্যাচে একটানা হার, RCB ও দিল্লিকে লজ্জার নজির থেকে মুক্তি দিল মুম্বই ইন্ডিয়ান্স

মরশুমের শুরুতে টানা ম্যাচ হারের রেকর্ড মুম্বইয়ের। ছবি- আইপিএল।

ইন্ডিয়ান প্রিমিয়র লিগে একটানা ১১টি ম্যাচ হারেরও রেকর্ড রয়েছে। তাও আবার একবার নয়। দু'টি দলের নাম জড়িয়ে রয়েছে এমন লজ্জাজনক নজিরের সঙ্গে। KKR-কেও অত্যন্ত হতাশাজনক অধ্যায়ের মধ্য দিয়ে যেতে হয়েছে একবার।

ঘোর বিপাকে পাঁচবারের আইপিএল চ্যাম্পিয়নরা। চলতি ইন্ডিয়ান প্রিমিয়র লিগে মুম্বই ইন্ডিয়ান্সই একমাত্র দল, যারা এখনও পয়েন্টের খাতা খুলতে পারেনি। অর্ধেক লিগ অভিযান শেষ। অথচ রোহিত শর্মারা এখনও একটিও ম্যাচ জেতেননি। ৭টি ম্যাচের সবগুলিতেই হারতে হয়েছে মুম্বইকে।

মরশুমের শুরুতে একটানা ম্যাচ হারের ক্ষেত্রে আইপিএলের ইতিহাসে সর্বকালীন রেকর্ড গড়ল মুম্বই। আর কোনও দল কখনও মরশুমের প্রথম ৭টি ম্যাচে হারেনি। এক্ষেত্রে মুম্বই লজ্জার নজির থেকে মুক্তি দেয় আরসিবি ও দিল্লি ডেয়ারডেভিলসকে। আরসিবি ২০১৯ আইপিএলে এবং দিল্লি ২০১৩ সালে তাদের প্রথম ৬টি করে আইপিএল ম্যাচে পরাজিত হয়েছিল।

যদিও একটানা আইপিএল ম্যাচ হারের ক্ষেত্রে এটাই সর্বকালীন রেকর্ড নয়। বরং একটানা ১১টি আইপিএল ম্যাচ হারের রেকর্ড রয়েছে পুণে ওয়ারিয়র্স ইন্ডিয়া ও দিল্লি ডেয়ারডেভিলসের। পুণে ২০১২ সালের শেষ ৯টি ম্যাচ এবং ২০১৩ আইপিএলের প্রথম ২টি ম্যাচে পরাজিত হয়। দিল্লি ২০১৪ আইপিএলের শেষ ৯টি ও ২০১৫ আইপিএলের প্রথম ২টি ম্যাচে হারে।

আরও পড়ুন:- MI vs CSK: ধোনিকে কেন সর্বকালের সেরা ফিনিশার বলা হয়, প্রমাণ এই পরিসংখ্যানই, সম্ভ্রমে মাথা নত মাইকেল ভনের

পুণে ২০১৩ আইপিএলেও একটানা ৯টি ম্যাচে হারে। সুতরাং, আইপিএলের একটি মরশুমে সব থেকে বেশি ৯টি করে ম্যাচে একটানা পরাজিত হওয়ার রেকর্ড রয়েছে পুণে (দু'বার) ও দিল্লির।

কলকাতা নাইট রাইডার্স ২০০৯ সালে প্রথম ম্যাচে জয়ের পরে তাদের পরবর্তী ১০টি ম্যাচের মধ্যে ৯টিতে হারে। এক্ষেত্রে ১টি ম্যাচ পরিত্যক্ত হয়। দিল্লি ডেয়ারডেভিলস ২০১২ সালে প্রথম কোয়ালিফায়ার ও এলিমিনেটরে হারার পরে ২০১৩ সালে প্রথম ৬টি ম্যাচে পরাজিত হয়। সুতরাং, এক্ষেত্রে তারা একটানা ৮টি ম্যাচে হারের মুখ দেখে।

আরও পড়ুন:- MI vs CSK: টুপি খুলে ধোনির সামনে মাথা নত জাদেজার, ভাইরাল ভিডিয়ো, স্যালুটও করা হল ফিনিশারকে

পুণে ওয়ারিয়র্স ২০১১ সালে তাদের প্রথম ২টি ম্যাচে জেতে। তবে পরের ৭টি ম্যাচে পরাজিত হয়। ২০০৮ সালে ডেকান চার্জার্স একটানা ৭টি ম্যাচে পরাজিত হয়।

রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।

বন্ধ করুন