রাস্তা ছিল জটিল, তবে IPL 2022-এর প্লে-অফার দৌড়ে টিকে থাকার হিসাবটা নিতান্ত সহজ ছিল কলকাতা নাইট রাইডার্সের সামনে। ভেসে থাকতে হলে জিততেই হতো শেষ ম্যাচে। হারলেই লিগপর্ব থেকে বিদায় ছিল নিশ্চিত। এমনটা নয় যে, জিতলেও শেষ চারের টিকিট পাকা হয়ে যেত কেকেআরের। বরং লখনউকে হারালেও কলকাতাকে তাকিয়ে থাকতে হতো রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোর ও দিল্লি ক্যাপিটালস, দু'দলের হারের দিকে। তার উপর পঞ্জাব-হায়দরাবাদ ম্যাচের ফলাফলের দিকেও নজর রাখতে হতো শ্রেয়স আইয়ারদের। তবে লখনউয়ের কাছে কলকাতা হেরে যাওয়ায় এবারের মতো আইপিএল থেকে বিদায় নিতে হয় তাদের। শেষ চারের টিকিট পাকা হয়ে যায় লখনউয়ের।
ম্যাচের সেরা ডি'কক
১০টি চার ও ১০টি ছক্কার সাহায্যে ৭০ বলে অপরাজিত ১৪০ রানের দুর্দান্ত ইনিংসের সুবাদে ম্যাচের সেরা ক্রিকেটার নির্বাচিত হন কুইন্টন ডি'কক।
২ রানে জয় লখনউয়ের
লখনউ সুপার জায়ান্টসের বিনা উইকেটে ২১০ রানের জবাবে ব্যাট করতে নেমে কলকাতা নাইট রাইডার্স ২০ ওভারে ৮ উইকেটে ২০৮ রানে আটকে যায়। ২ রানে ম্যাচ জিতে গুজরাটের পরে দ্বিতীয় দল হিসেবে প্লে-অফের টিকিট নিশ্চিত করে লখনউ। টুর্নামেন্ট থেকে বিদায় নিতে হয় কেকেআরকে।
শেষ বলে হার কলকাতার
শেষ ওভারে দরকার ছিল ২১ রান। স্টইনিসের প্রথম বলে রিঙ্কু ৪ রানের। দ্বিতীয় বলে রিঙ্কু ছক্কা হাঁকান। তৃতীয় বলেও ছক্কা মারেন রিঙ্কু। চতুর্থ বলে ২ রান নেন রিঙ্কু। পঞ্চম বলে আউট হন তিনি। অবিশ্বস্য ক্যাচ ধরেন লুইস। শেষ বলে ৩ রান দরকার ছিল কেকেআরের। শেষ বলে উমেশকে বোল্ড করেন স্টইনিস। শেষ ওভারে ১৮ রান ওঠে। রিঙ্কু ২টি চার ও ৪টি ছক্কার সাহায্যে ১৫ বলে ৪০ রান করে মাঠ ছাড়েন। ১ বলে খাতা খুলতে পারেননি উমেশ। নারিন ৩টি ছক্কার সাহায্যে ৭ বলে ২১ রান করে অপরাজিত থাকেন। মহসিন ও স্টইনিস ৩টি করে উইকেট দখল করেন।
জয়ের জন্য শেষ ওভারে কলকতার দরকার ২১ রান
জয়ের জন্য শেষ ওভারে কলকাতার দরকার ২১ রান। ১৯ ওভারে কলকাতার স্কোর ৬ উইকেটে ১৯০ রান। রিঙ্কু ১০ বলে ২২ ও নারিন ৭ বলে ২১ রান করেছেন।
২ ওভারে কলকাতার দরকার ৩৮
জয়ের জন্য শেষ ২ ওভারে কলকাতার দরকার ৩৮ রান। ১৮ ওভারে কলকাতার স্কোর ৬ উইকেটে ১৭৩ রান। রিঙ্কু ৭ বলে ১৫ ও নারিন ৪ বলে ১৩ রান করেছেন।
রাসেল আউট
১৬.৪ ওভারে মহসিনের বলে হুডার হাতে ধরা পড়েন রাসেল। ১১ বলে ৫ রান করে মাঠ ছাড়েন রাসেল। কলকাতা ১৫০ রানে ৬ উইকেট হারায়। ব্যাট হাতে ক্রিজে আসেন সুনীল নারিন। ১৭ ওভারে কলকাতার স্কোর ৬ উইকেটে ১৫৬ রান।
বিলিংস আউট
১৫.৪ ওভারে রবি বিষ্ণোইয়ের বলে স্যাম বিলিংসকে স্টাম্প আউট করেন কুইন্টন। ২টি চার ও ৩টি ছক্কার সাহায্যে ২৪ বলে ৩৬ রান করে মাঠ ছাড়েন বিলিংস। কলকাতা ১৪২ রানে ৫ উইকেট হারায়। ব্যাট হাতে ক্রিজে আসেন রিঙ্কু সিং।
হাফ-সেঞ্চুরি করে আউট শ্রেয়স
১৩.৩ ওভারে স্টইনিসের বলে ২ রান নিয়ে ব্যক্তিগত হাফ-সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন শ্রেয়স আইয়ার। ঠিক তার পরের বলেই হুডার হাতে ধরা পড়েন কলকাতা দলনায়ক। ৪টি চার ও ৩টি ছক্কার সাহায্যে ২৯ বলে ৫০ রান করে মাঠ ছাড়েন শ্রেয়স। কলকাতা ১৩১ রানে ৪ উইকেট হারায়। ব্যাট হাতে ক্রিজে আসেন আন্দ্রে রাসেল।
১১ ওভার শেষে কলকাতার স্কোর ৩ উইকেটে ১১৫
১১ ওভার শেষে কলকাতা নাইট রাইডার্সের স্কোর ৩ উইকেটে ১১৫ রান। শ্রেয়স ৩৯ ও বিলিংস ২৫ রানে ব্যাট করছেন।
রানা আউট
৭.১ ওভারে কৃষ্ণাপ্পা গৌতমের বলে স্টইনিসের হাতে ধরা পড়েন নীতিশ রানা। ৯টি বাউন্ডারির সাহায্যে ২২ বলে ৪২ রান করে মাঠ ছাড়েন রানা। কলকাতা ৬৫ রানে ৩ উইকেট হারায়। ব্যাট হাতে ক্রিজে আসেন বিলিংস। ৮ ওভার শেষে কলকাতার স্কোর ৩ উইকেটে ৭৫ রান।
পাওয়ার প্লে-র ৬ ওভারে কলকাতার স্কোর ২ উইকেটে ৬০
পাওয়ার প্লে-র ৬ ওভারে কলকাতা নাইট রাইডার্সের স্কোর ২ উইকেটে ৬০ রান। রানা ১৮ বলে ৩৮ রান করেছেন। ৬ বলে ১৫ রান করেছেন শ্রেয়স।
ব্যাট চালাচ্ছেন শ্রেয়স-রানা
চতুর্থ ওভারে আবেশ খানের বলে ৫টি চার মারেন নীতিশ রানা। পঞ্চম ওভারে জোসন হোল্ডারের বলে শ্রেয়স ২টি চার ও ১টি ছক্কা মারেন। ৫ ওভার শেষে কলকাতার স্কোর ২ উইকেটে ৪৭ রান। নীতিশ ২৬ ও শ্রেয়স ১৫ রানে ব্যাট করছেন।
অভিজিৎ আউট
প্রথম ওভারে ডায়মন্ড ডাকে আউট হতে হতে বেঁচে গিয়েছিলেন অভিজিৎ তোমর। সে যাত্রায় বেঁচে গিয়েও ব্যাট হাতে নজর কাড়তে পারলেন না অভিষেককারী তোমর। ২.৪ ওভারে মহসিনের বলে রাহুলের হাতে ধরা পড়েন তিনি। ১টি বাউন্ডারির সাহায্যে ৮ বলে ৪ রান করেন অভিজিৎ। কলকাতা ৯ রানে ২ উইকেট হারায়। ব্যাট হাতে ক্রিজে আসেন শ্রেয়স আইয়ার।
প্রথম ওভারেই আউট বেঙ্কটেশ
প্রথম ওভারে মহসিন খানের চতুর্থ বলে উইকেটের পিছনে বেঙ্কটেশ আইয়ারের দুর্দান্ত ক্যাচ ধরেন কুইন্টন ডি'কক। ৪ বলে খেলেও কোনও রান করতে পারেননি বেঙ্কটেশ। খাতা খোলার আগেই প্রথম উইকেট হারায় কলকাতা। প্রথম ওভারে কেকেআরের স্কোর ১ উইকেটে ৪ রান। ক্রিজে নতুন ব্যাটসম্যান নীতিশ রানা।
২০ ওভারে লখনউয়ের স্কোর ২১০ রান
নির্ধারিত ২০ ওভারে লখনউ সুপার জায়ান্টস কোনও উইকেট না হারিয়ে ২১০ রান তুলেছে। সুতরাং, জয়ের জন্য কলকাতার দরকার ২১১ রান। রাসেলের শেষ ওভারে পরপর ৪টি চার মারেন কুইন্টন। ১০টি চার ও ১০টি ছক্কার সাহায্যে ৭০ বলে ১৪০ রান করে অপরাজিত থাকেন ডি'কক। ৩টি চার ও ৪টি ছক্কার সাহায্যে ৫১ বলে ৬৮ রান করে নট-আউট থাকেন লোকেশ রাহুল। আইপিএলের ইতিহাসে এটিই রেকর্ড ওপেনিং পার্টনারশিপ। আইপিএলে এই প্রথমবার কোনও দল কোনও উইকেট না হারিয়ে ২০ ওভার ব্যাট করে।
সাউদির ওভারে ২৭ রান তোলে লখনউ
১৯তম ওভারে টিম সাউদির বলে কুইন্টন ৩টি ও রাহুল ১টি ছক্কা মারেন। ওভারে মোট ২৭ রান ওঠে। ১৯ ওভার শেষে লখনউয়ের স্কোর বিনা উইকেটে ১৯১ রান। কুইন্টন ১২১ ও রাহুল ৬৮ রান করেছেন।
শতরান ডি'ককের
৬টি চার ও ৭টি ছক্কার সাহায্যে ৫৯ বলে ব্যক্তিগত শতরান পূর্ণ করেন কুইন্টন ডি'কক। ১৮ ওভারে লখনউের স্কোর বিনা উইকেটে ১৬৪। কুইন্টন ১০২ ও রাহুল ৬১ রানে ব্যাট করছেন।
১৬ ওভারে লখনউয়ের স্কোর বিনা উইকেটে ১৪০
১৬ ওভার শেষে লখনউয়ের স্কোর বিনা উইকেটে ১৪০ রান। ৫৩ বলে ৮৬ রান করেছেন কুইন্টন। তিনি ৫টি চার ও ৬টি ছক্কা মেরেছেন। ৪৪ বলে ৫৩ রান করেছেন লোকেশ রাহুল।
দুরন্ত হাফ-সেঞ্চুরি লোকেশ রাহুলের
২টি চার ও ৩টি ছক্কার সাহায্যে ৪১ বলে ব্যক্তিগত হাফ-সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন লোকেশ রাহুল। লখনউ ১৪ ওভারে কোনও উইকেট না হারিয়ে ১১১ রান সংগ্রহ করেছে। লোকেশ ৫০ ও কুইন্টন ৬০ রানে ব্যাট করছেন।
হাফ-সেঞ্চুরি ডি'ককের
৪টি চার ও ২টি ছক্কার সাহায্যে ৩৬ বলে ব্যক্তিগত হাফ-সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন কুইন্টন ডি'কক। লখনউ ১২ ওভারে কোনও উইকেট না হারিয়ে ৯৭ রান সংগ্রহ করেছে।
১০ ওভারে লখনউয়ের স্কোর বিনা উইকেটে ৮৩
১০ ওভার শেষে লখনউ সুপার জায়ান্টসের স্কোর বিনা উইকেটে ৮৩ রান। লোকেশ রাহুল ৩১ বলে ৪১ রান করেছেন। ডি'কক ৩০ বলে ৪১ রান করেছেন।
৫০ টপকাল লখনউ
৮ ওভার শেষে লখনউ সুপার জায়ান্টসের সংগ্রহ বিনা উইকেটে ৫৭ রান। কুইন্টন ২৯ ও লোকেশ ২৭ রানে ব্যাট করছেন।
পাওয়ার প্লে-তে লখনউয়ের স্কোর বিনা উইকেটে ৪৪
পাওয়ার প্লে-র ৬ ওভারে লখনউ সুপার জায়ান্টস কোনও উইকেট না হারিয়ে ৪৪ রান সংগ্রহ করেছে। ১৮ বলে ১৮ রান করেছেন লোকেশ রাহুল। ১৮ বলে ২৬ রান করেছেন কুইন্টন ডি'কক। কুইন্টন ৩টি চার ও ১টি ছক্কা মেরেছেন।
মাঠে নামার সুযোগ পেলেন না নবি
কলকাতা নাইট রাইডার্স লিগের ১৪টি ম্যাচেই রিজার্ভ বেঞ্চে বসিয়ে রাখে আফগান তারকাকে। বিস্তারিত পড়ুন:- রিজার্ভ বেঞ্চে বসিয়ে রেখেই ‘বিশ্বসেরা’ অল-রাউন্ডারের IPL মরশুম নষ্ট করল KKR
ডি'ককের ক্যাচ ছাড়লেন অভিজিৎ
২.২ ওভারে উমেশ যাদবের বলে থার্ডম্যানে কুইন্টনের ক্যাচ ছাড়েন অভিজিৎ তোমর। ৩ ওভার শেষে লখনউয়ের স্কোর বিনা উইকেটে ২২ রান। কুইন্টন ১২ বলে ১৯ রান করেছেন। ৬ বলে ৩ রান করেছেন লোকেশ।
ম্যাচ শুরু
লখনউয়ের হয়ে ওপেন করতে নামেন রাহুল ও ডি'কক। কলকাতার হয়ে বোলিং শুরু করেন উমেশ যাদব। প্রথম ওভারে ৮ রান ওঠে। ১টি চার মারেন কুইন্টন।
লখনউয়ের প্লেয়িং ইলেভেন
কুইন্টন ডি'কক (উইকেটকিপার), লোকেশ রাহুল (ক্যাপ্টেন), মনন ভোরা, এভিন লুইস, দীপক হুডা, মার্কাস স্টইনিস, কৃষ্ণাপ্পা গৌতম, জেসন হোল্ডার, আবেশ খান, মহসিন খান ও রবি বিষ্ণোই।
কলকাতার প্রথম একাদশ
অভিজিৎ তোমর, বেঙ্কটেশ আইয়ার, শ্রেয়স আইয়ার (ক্যাপ্টেন), নীতিশ রানা, রিঙ্কু সিং, স্যাম বিলিংস (উইকেটকিপার), আন্দ্রে রাসেল, সুনীল নারিন, উমেশ যাদব, টিম সাউদি ও বরুণ চক্রবর্তী।
টস জিতল লখনউ
কলকাতার বিরুদ্ধে আইপিএল ২০২২-এর গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে টস জিতল লখনউ সুপার জায়ান্টস। টস জিতে লখনউ দলনায়ক লোকেশ রাহুল শুরুতে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নেন। সুতরাং ডিওয়াই পাতিল স্টেডিয়ামে টস হেরে রান তাড়া করবে কলকাতা।
কলকাতার জার্সিতে অভিষেক হচ্ছে অভিজিৎ-এর
লিগের শেষ ম্যাচে কলকাতার হয়ে অভিষেক হচ্ছে অভিজিৎ তোমরের। তাঁর হাতে কেকেআরের ক্যাপ ও জার্সি তুলে দেন রিঙ্কু সিং। চোট পাওয়া অজিঙ্কা রাহানের বদলে মাঠে নামার সুযোগ পেয়ে যান অভিজিৎ। লখনউয়ের জার্সিতে এই ম্যাচে মাঠে নামছেন মনন ভোরা। হালকা চোটের জন্য লখনউ এই ম্যাচে দলে পাচ্ছে না ক্রুণাল পান্ডিয়াকে। এছাড়া তারা মাঠে নামচ্ছে না আয়ুষ বাদোনি ও দুষ্মন্ত চামিরাকে। মননের সঙ্গে মাঠে নামছেন কৃষ্ণাপ্পা গৌতম ও এভিন লুইস।
প্রথম লেগের ফলাফল
আইপিএল ২০২২-এর প্রথম লেগের ম্যাচে লখনউ সুপার জায়ান্টস ৭৫ রানে হারিয়ে দেয় কলকাতা নাইট রাইডার্সকে। প্রথমে ব্যাট করে লখনউ নির্ধারিত ২০ ওভারে ৭ উইকেটের বিনিময়ে ১৭৬ রান তোলে। জবাবে ব্য়াট করতে নেমে কলকাতা ১৪.৩ ওভারে ১০১ রানে অল-আউট হয়ে যায়। ১৯ রানে ৩ উইকেট নিয়ে ম্যাচের সেরা হন আবেশ খান। রাসেল ২২ রানে ২টি উইকেট এবং ১৯ বলে ৪৫ রান সংগ্রহ করেও দলকে জেতাতে পারেননি।
কেকেআরের এপর্যন্ত আইপিএল ২০২২ অভিযান
১. চেন্নাই সুপার কিংসকে ৬ উইকেটে হারিয়ে দেয়।
২. আরসিবির কাছে ৩ উইকেটে হেরে যায়।
৩. পঞ্জাব কিংসকে ৬ উইকেটে পরাজিত করে।
৪. মুম্বই ইন্ডিয়ান্সকে ৫ উইকেটে হারিয়ে দেয়।
৫. দিল্লি ক্যাপিটালসের কাছে ৪৪ রানে হার মানে।
৬. সানরাইজার্স হায়দরাবাদের কাছে ৭ উইকেটে পরাজিত হয়।
৭. রাজস্থান রয়্যালসের কাছে ৭ রানে হেরে যায়।
৮. গুজরাট টাইটানসের কাছে ৮ রানে হার মানে।
৯. দিল্লি ক্যাপিটালসের কাছে ৪ উইকেটে পরাজিত হয়।
১০. রাজস্থান রয়্যালসকে ৭ উইকেটে পরাজিত করে।
১১. লখনউ সুপার জায়ান্টসের কাছে ৭৫ রানে হেরে যায়।
১২. মুম্বই ইন্ডিয়ান্সকে ৫২ রানে হারিয়ে দেয়।
১৩. সানরাজার্স হায়দরাবাদকে ৫৪ রানে পরাজিত করে।
কেকেআর কোন পথে পেতে পারে প্লে-অফের টিকিট?
প্লে-অফে যেতে হলে লখনউয়ের বিরুদ্ধে এই ম্যাচে বড় ব্যবধানে জিততে হবে কলকাতাকে। আরসিবিকে শেষ ম্যাচে হারতে হবে গুজরাট টাইটানসের কাছে। দিল্লিকে শেষ ম্যাচে বড় ব্যবধানে হারতে হবে মুম্বইয়ের কাছে। পঞ্জাব বনাম হায়দরাবাদ ম্যাচে যেই জিতুক না কেন, জয়ের ব্যবধান বড় হওয়া চলবে না।
হারলে এটাই শেষ ম্যাচ কলকাতার
১৩ ম্যাচে ১২ পয়েন্ট রয়েছে কেকেআরের খাতায়। লখনউয়ের বিরুদ্ধে লিগের শেষ ম্যাচে জিতলে শেষ চারের দৌড়ে টিকে থাকবে কলকাতা। হারলে চলতি আইপিএলে এটাই তাদের শেষ ম্যাচ।