এফসি গোয়ার বিরুদ্ধে প্রথম লেগের ম্যাচে ১-১ গোলে ড্র করে এসসি ইস্টবেঙ্গল। ফিরতি লেগেও ১-১ গোলে ম্যাচ ড্র হয়। গোয়া টুর্নামেন্টের শেষ ৭ ম্যাচে অপরাজিত থাকে। ইস্টবেঙ্গল জয়হীন থেকে যায় ৪ ম্যাচে।
লিগ টেবিলে অবস্থান
ম্যাচ থেকে ১ পয়েন্ট সংগ্রহ করলেও ইস্টবেঙ্গলকে থেকে যেতে হয় ১০ নম্বরেই। ১৪ ম্যাচে তাদের সংগ্রহ ১৩ পয়েন্ট। লিগ টেবিলে অবস্থান বদল হয়নি গোয়ারও। ১৪ ম্যাচে ২১ পয়েন্ট নিয়ে তারা থেকে যায় তিন নম্বরেই।
পয়েন্ট ভাগ দু'দলের
পিলকিংটনের ভুলে ম্যাচ জেতা হল না ইস্টবেঙ্গলের। ম্যাচের প্রথম মিনিটেই পেনাল্টি পেয়েও গোল করতে ব্যর্থ হয় লাল-হলুদ শিবির। বল বাইরে মারেন পিলকিংটন। ৩৯ মিনিটে গোল করে গোয়াকে ১-০ এগিয়ে দেন ইগর আঙ্গুলো। ৬৫ মিনিটে গোল করে ইস্টবেঙ্গলকে ১-১ সমতায় ফেরান ড্যানি ফক্স। ড্র ম্যাচ থেকে উভয় দল ১ পয়েন্ট করে ভাগ করে নেয়।
ম্যাচ ১-১ ড্র
লম্বা বাঁশিতে ম্যাচ শেষের নির্দেশ রেফারির। প্রথম লেগের মতোই ফিরতি লেগেও এফসি গোয়া বনাম এসসি ইস্টবেঙ্গল ম্যাচ ১-১ গোলে ড্র হয়। শেষ মুহূর্তে ধীরাজ ইস্টবেঙ্গলের আরও একটি আক্রমণ প্রতিহত করেন।
পরিবর্ত
ইনজুরি টাইমে জর্জকে তুলে নিয়ে গোয়া মাঠে নামায় ইশানকে।
ইনজুরি টাইম
দ্বিতীয়ার্ধে ৫ মিনিট সময় সংযোজিত হয়।
হলুদ কার্ড
৯০ মিনিটের মাথায় হলুদ কার্ড দেখেন ইস্টবেঙ্গল অধিনায়ক ড্যানি ফক্স।
ইস্টবেঙ্গলের পরিবর্ত
৮৭ মিনিটে ম্যাঘোমাকে তুলে নিয়ে অ্যারনকে মাঠে নামায় ইস্টবেঙ্গল।
জোড়া পরিবর্ত
৭৯ মিনিটে আঙ্গুলোকে তুলে নিয়ে দেবেন্দ্রকে মাঠে নামায় গোয়া। জেসুরাজের পরিবর্তে মাঠে নামেন রেদীম।
কুলিং ব্রেক
৭৫ মিনিটে ম্যাচের দ্বিতীয় কুলিং ব্রেকে ফুটবলাররা।
ধীরাজের সেভ
৭৫ মিনিটে হরমনপ্রীতের শট প্রতিহত করেন ধীরাজ।
হলুদ কার্ড
৭৪ মিনিটের মাথায় হলুদ কার্ড দেখেন ইস্টবেঙ্গলের স্কট নেভিল।
পরিবর্ত
৭৩ মিনিটে জেজেকে তুলে নিয়ে হরমনপ্রীতকে মাঠে নামায় ইস্টবেঙ্গল।
লাল কার্ড দেখেন এডু
৬৬ মিনিটের মাথায় ম্যাচে দ্বিতীয়বার হলুদ কার্ড দেখেন এডু বেদিয়া। ফলে তাঁকে লাল কার্ড দেখিয়ে মাঠ ছাড়ার নির্দেশ দেন রেফারি। বাকি সময়ে গোয়াকে খেলতে হবে দশ জনে।
ড্যানি ফক্সের গোল
৬৫ মিনিটে ড্যানি ফক্সের গোলে ম্যাচে ১-১ সমতা ফেরায় ইস্টবেঙ্গল। পিলকিংটনের কর্ণার শট নিজের আয়ত্তে নিতে ব্যর্থ হন ধীরাজ। বল হাত পিছলে বেরিয়ে যাওয়ার পর ইস্টবেঙ্গল অধিনায়ক তা গোয়ার জালে জড়িয়ে দেন।
হলুদ কার্ড
৬০ মিনিটের মাথায় হলুদ কার্ড দেখেন গোয়ার স্যাভিওর গামা।
শট লক্ষ্যভ্রষ্ট
৫৩ মিনিটের মাথায় আলবার্তোর শট ইস্টবেঙ্গল পোস্ট এড়িয়ে মাঠের বাইরে চলে যায়।
দ্বিতীয়ার্ধের খেলা শুরু
দ্বিতীয়ার্ধের খেলা শুরু। ইস্টবেঙ্গল রানা ঘরামীকে তুলে নিয়ে লুয়াংকে মাঠে নামায়।
হাফ-টাইম
প্রথমার্ধের খেলা শেষ। ১-০ গোলে এগিয়ে এফসি গোয়া।
ইনজুরি টাইম
প্রথমার্ধে ২ মিনিট অতিরিক্ত সময় যোগ হয়।
আঙ্গুলোর গোল
৩৯ মিনিটের মাথায় ইগর আঙ্গুলোর গোলে ১-০ এগিয়ে যায় গোয়া। আলবার্তোর পাস থেকে গোল করেন ইগর।
দুরন্ত সেভ
৩৭ মিনিটে অর্টিজের ফ্রি-কিক শট প্রতিহত করেন দেবজিৎ।
পরিবর্ত
৩২ মিনিটের মাথায় রফিককে তুলে নিয়ে অঙ্কিতকে মাঠে নামায় ইস্টবেঙ্গল।
কুলিং ব্রেক
ম্যাচের ২৯ মিনিটের মাথায় প্রথম কুলিং ব্রেকে ফুটবলাররা।
সুযোগ হাতছাড়া
২৭ মিনিটের মাথায় ব্রাইটের সাজিয়ে দেওয়া বলে পা ঠেকাতে ব্যর্থ হন পিলকিংটন। গোলের সহজ সুযোগ হাতছাড়া করে ইস্টবেঙ্গল।
ফ্রি-কিক বাইরে
৯ মিনিটের মাায় গোয়া অধিনায়ক এডুর ফ্রি-কিক শট মাঠের বাইরে বেরিয়ে যায়।
শট লক্ষ্যভ্রষ্ট
৭ মিনিটের মাথায় জেসুরাজের শট অল্পের জন্য লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়।
দারুণ সেভ
৫ মিনিটের মাথায় আঙ্গুলোর শট প্রতিহত করেন দেবজিৎ মজুমদার। ইস্টবেঙ্গলের পতন রোধ করেন তিনি।
পেনাল্টি মিস
ম্যাচের প্রথম মিনিটেই লিড নেওয়ার সুযোগ হাতছাড়া করে ইস্টবেঙ্গল। ১৯ সেকেন্ডের মাথায় পেনাল্টি পেয়ে যায় লাল-হলুদ শিবির। তবে স্পট কিক থেকে গোল করতে ব্যর্থ হন পিলকিংটন। ধীরাজ যথাযথ অনুমান করতে না পারলেও ২ মিনিটের মাথায় স্পট কিক থেকে বল বাইরে মারেন পিলকিংটন।
খেলা শুরু
জাতীয় সঙ্গীতের পর রেফারির লম্বা বাঁশিতে ম্যাচ শুরু।
এফসি গোয়ার প্রথম একাদশ
ধীরাজ সিং (গোলকিপার), স্যাভিওর গামা, ডোলিং, মহম্মদ আলি, আদিল খান, আলবার্তো নগুয়েরা, জর্জ অর্টিজ, প্রিন্সটন রেবেলো, আলেকজান্ডার জেসুরাজ, এডু বেদিয়া (ক্যাপ্টেন), ইগর আঙ্গুলো।
এসসি ইস্টবেঙ্গলের প্রথম একাদশ
দেবজিৎ মজুমদার (গোলকিপার), রানা ঘরামী, ড্যানি ফক্স (ক্যাপ্টোন), স্কট নেভিল, নায়ারন দাস, অজয় ছেত্রী, মহম্মদ রফিক, জ্যাকস ম্যাঘোমা, অ্যান্থনি পিলকিংটন, ব্রাইট, জেজে লালপেখলুয়া।
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।