গ্রুপ লিগের শেষে চলতি বিজয় হাজারে ট্রফির গুরুত্বপূর্ণ সব তথ্য-পরিসংখ্যানে চোখ রাখুন। রুতুরাজ গায়কোয়াড়, বেঙ্কটেশ আইয়ারদের সঙ্গে সেরাদের তালিকায় রয়েছেন যুজবেন্দ্র চাহালও।
1/7সবথেকে বেশি রান: গ্রুপ লিগের ৫ ম্যাচে ১৫০.৭৫ গড়ে সবথেকে বেশি ৬০৩ রান সংগ্রহ করেছেন মহারাষ্ট্রের রুতুরাজ গায়কোয়াড়।
2/7সর্বোচ্চ ব্যক্তিগত ইনিংস: পঞ্জাবের অভিষেক শর্মা রাঁচিতে সার্ভিসেসের বিরুদ্ধে ১৬৯ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলেন। গ্রুপ লিগে এটিই সর্বোচ্চ ব্যক্তিগত ইনিংস।
3/7সবথেকে বেশি সেঞ্চুরি: মহারাষ্ট্র অধিনায়ক রুতুরাজ প্রথম তিন ম্যাচে টানা সেঞ্চুরি করেন। ফের পঞ্চম ম্যাচে শতরান করেন তিনি। ৫ ম্যাচে মোট ৪টি সেঞ্চুরি করেন গায়কোয়াড়, যা টুর্নামেন্টের ইতিহাসে যুগ্মভাবে এক মরশুমে সবথেকে বেশি সেঞ্চুরির রেকর্ড।
4/7সবথেকে বেশি ছক্কা: মধ্যপ্রদেশের বেঙ্কটেশ আইয়ার গ্রুপ লিগের ৫ ম্যাচে সবথেকে বেশি ২০টি ছক্কা মারেন।
5/7এক ইনিংসে সবথেকে বেশি ছ্ক্কা: বেঙ্কটেশ আইয়ার রাজকোটে চণ্ডীগড়ের বিরুদ্ধে ১৫১ রানের ইনিংস খেলার পথে মোট ১০টি ছক্কা হাঁকান। চলতি বিজয় হাজারে ট্রফির এক ইনিংসে সবথেকে বেশি ছক্কা মারার রেকর্ড এটি।
6/7সবথেকে বেশি উইকেট: হরিয়ানার যুজবেন্দ্র চাহাল ৫ ম্যাচে ১৫.০০ গড়ে সবথেকে বেশি ১৪টি উইকেট নিয়েছেন। বিদর্ভের যশ ঠাকুরও ৫ ম্যাচে নিয়েছেন ১৪টি উইকেট। তাঁর বোলিং গড় ২০.৪২।
7/7সেরা বোলিং: জয়পুরে মণিপুরের বিরুদ্ধে ৩৯ রানের বিনিময়ে ৬টি উইকেট নেন মেঘালয়ের নাফিস সিদ্দিকি। এটি ছিল তাঁর অভিষেক ম্যাচ। বিজয় হাজারে ট্রফিতে অভিষেক ম্যাচে সেরা বোলিংয়ের সর্বকালীন রেকর্ড এটি। এখনও পর্যন্ত চলতি মরশুমেরও সেরা বোলিং এটিই। এছাড়া হিমাচলের মায়াঙ্ক ডাগর ওড়িশার বিরুদ্ধে নেন ৫৯ রানে ৬ উইকেট। হায়দরাবাদের চামা মিলিন্দ ঝাড়খণ্ডের বিরুদ্ধে নেন ৬৩ রানে ৬ উইকেট।