মাত্র ৩৬ বছর বয়সেই হার্টঅ্যাটাকে মৃত্যু হল ইন্দোনেশিয়ার ব্যাডমিন্টন তারকা মার্কিস কিডো। ব্যাডমিন্টনের কোর্টে ডাবলসের অন্যতম সেরা শাটলার ছিলেন তিনি। ব্যাডমিন্টন ওয়ার্ল্ড ফেডারেশন নিজের সোশ্যাল মিডিয়াতে এই খবর প্রকাশ করে। টুইট করে তারা জানায় যে মার্কিস কিডো আর আমাদের মধ্যে নেই।
ইন্দোনেশিয়ার ব্যাডমিন্টন সংস্থার তরফ থেকে জানান হয়েছে যে প্রাক্তন প্লেয়ার কানড্রা উইজায়া কিডোর ঘটনার সাক্ষী।
ব্যাডমিন্টন অ্যাসোসিয়েশন অফ ইন্দোনেশিয়া সংস্থা জানিয়েছে, প্রাক্তন প্লেয়ার কানড্রা উইজায়া দেখেছেন টাঙ্গেরাঙ্গ স্পোর্টস কমপ্লেক্সে অনুশীলন চলাকালীন হৃদরোগে আক্রান্ত হন মার্কিস কিডো। এরপরে কী ভাবে মার্কিস কিডোর সঙ্গে এই রকম অঘটন ঘটেছে তা জানায় তারা।
জানা গিয়েছে প্রতি সোমবার মার্কিস কিডো টাঙ্গেরাঙ্গ স্পোর্টস কমপ্লেক্সে অনুশীলন করতে আসতেন। সেখানেই সোমবার অনুশীলন চলাকালীন এই রকম দুর্ঘটনা ঘটে। এই খবরে রীতি মতো শোকের ছায়া নেমেছে ব্যাডমিন্টন জগতে।
ব্যাডমিন্টনের এই ডাবলস স্পেশালিস্ট ২০০৮ সালে বেজিং অলিম্পিক্সে হেন্ড্রা সেতিওয়ানকে সঙ্গে নিয়ে সোনা জিতেছিলেন। এক বছর পরে কোয়ালালামপুরে বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপ শিরোপা জিতেছিলেন তিনি। ২০০৬ সালের বিশ্বকাপ জেতার পাশাপাশি চার বছর পরে এশিয়ান গেমসে সোনাও জিতেছিলেন।
PBSI এর চেয়ারম্যান জানিয়েছেন কিডোর মৃত্যু ইন্দোনেশিয়া ব্যাডমিন্টনে অনেক বড় ক্ষতি। ভারতের শাটলাররাও কিডোর এই মৃত্যু মেনে নিতে পারছেন না। তারাও সোশ্যাল মিডিয়াতে নিজেদের মনে কথা ব্যক্ত করেন।
জোয়ালা গুট্টা নিজের টুইটারে মার্কিস কিডোর সঙ্গে নিজের খেলার ছবি পোস্ট করেন। তিনি লেখেন আপনার সঙ্গে খেলতে পেরে গর্বিত। ভারতের প্রিমিয়ার ব্যাডমিন্টন লিগেও খেলে গেছেন মার্কিস কিডো।
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।