কখনও বাবা-ছেলে জুটি পদকের লড়াইয়ে নেমেছেন দেশের হয়ে, আবার কখনও স্বামী-স্ত্রী দু'জনেই পদক এনে দিয়েছেন দেশকে। এমনই অনবদ্য সব পারিবারিক লড়াইয়ের সাক্ষী থাকল টোকিও প্যারালিম্পিক্স। একনজরে দেখে নেওয়া যাক প্যারালিম্পিক্সের আসরে পারিবারিক সেই ছবিটা।
বাবা-ছেলে: আমেরিকার ইয়ান সেইডেনফেল্ড টোকিও প্যারালিম্পিক্সের টেবিল টেনিসে সোনা জেতেন। ১৯৯২ সালে বার্সেলোনা প্যারালিম্পিক্সে সোনা জিতেছিলেন ইয়ানের পিতা মিচেল, যিনি অয়ানের কোচ হিসেবে উপস্থিত ছিলেন টোকিওয়।
বাবা-ছেলে: টোকিওর শট পাটের একই সঙ্গে অংশ নেন গ্রীসের বাবা-ছেলে জুটি লাজারোস ও লেয়ন্তিয়স স্টেফানিডিস।
স্বামী-স্ত্রী: গ্রেট ব্রিটেনের লেই ও লরা ফাশি টোকিও অলিম্পিক্সের সাইক্লিংয়ে নিজ নিজ বিভাগে সোনা জেতেন। আসলে সম্পর্কে দু'জনে স্বামী-স্ত্রী।
দাদা-ভাই: বেলজিয়ামের তিন ভাই আরনে, ব্রুনো ও টম বানহব টোকিও অলিম্পিক্সে দেশের হয়ে গোলবল টিমে প্রতিনিধিত্ব করেন।
দিদি-বোন: নিউজিল্যান্ডের লিজা অ্যাডামস টোকিওয় মেয়েদের শটপাটে শোনা জেতেন। তাঁর দিদি ভালেরি অ্যাডামস ব্রোঞ্জ পদক জেতেন। ভালেরি এই নিয়ে পরপর চারটি প্যারালিম্পিক্সে পদক জিতলেন। তিনি আবার লিজার কোচও বটে।
মা-মেয়ে: কোরিয়ার boccia তারকা চোই ইয়েজিনের মা মুন য়ু ইয়ং তার স্পোর্টস অ্যাসিস্টেন্টের ভূমিকা পালন করেন টোকিও প্যারালিম্পিক্সে।
মা-মেয়ে: টোকিওয় টেবিল টেনিসে অংশ নেওয়া ব্রাজিলের জেন কারলা গজেলের মা লেথিসিয়া রডরিগেজ দেশের হয়ে তিরন্দাজিতে প্রতিনিধিত্ব করবেন।
মা-ছেলে: কোরিয়ার boccia তারকা কিম হানসু টোকিওয় লড়াই চালান মা য়ুন চু জা'র সহায়তা নিয়ে।
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।