কর্ণাটকের আলুরে রঞ্জি সেমিফাইনালে মুখোমুখি বাংলা ও মধ্যপ্রদেশ। টসে জিতে মধ্যপ্রদেশ প্রথমে ব্যাটিং করার সিদ্ধান্ত নেই। শুরুতে কিছু উইকেট হারালেও মূলত হিমাংশু মন্ত্রী ও অক্ষত রঘুবংশীর সৌজন্যে দিনের শেষে মোটামুটি সম্মানজনক অবস্থানে তারা। বাংলার জন্য দুটি করে উইকেট নিয়েছেন দুই প্রথমসারির পেসার মুকেশ ও আকাশদীপ। কীভাবে গড়াল প্রথম দিনের খেলা, বড় ঘটনা এক ঝলকে পড়ে নিন আমাদের লাইভ ব্লগে। দ্বিতীয় দিনের লাইভ ব্লগ পড়তে ক্লিক করুন এই লিঙ্কে।
সমানে-সমানে লড়াই
লাঞ্চের আগে পর্যন্ত পুরোটাই ছিল বাংলার দাপট। তবে লাঞ্চের পর থেকে হাত খোলেন মধ্যপ্রদেশের ব্যাটাররা। ৯৭-৪ থেকে মধ্যপ্রদেশকে উদ্ধার করেন অক্ষত ও হিমাংশু। এখনও ক্রিজে আছেন হিমাংশু। তাঁর প্রথম সেঞ্চুরি ফার্স্ট ক্লাস ক্রিকেটে। কিন্তু তিনি যে লম্বা রেসের ঘোড়া হতে চলেছেন, তাঁর টেম্পারেমেন্ট দেখেই বোঝা যায়। কাল সকালবেলা জলদি মন্ত্রীকে আউট করতে পারলে মধ্যপ্রদেশকে ৩৫০-র মধ্যে বেঁধে রাখতে পারে বাংলা। নয়তো কিন্তু চতুর্থ ব্যাটিং করতে হবে এই পিচে সেটি সবসময়ই বাংলাকে ব্যাকফুটে রাখবে। কালও সকালে আমরা লাইভ ব্লগ নিয়ে উপস্থিত থাকব, চোখ রাখতে ভুলবেন না।
দিনের শেষে মধ্যপ্রদেশ ২৭১-৬
শেষ কয়েক ওভারে আর কোনও উইকেট পড়ল না। নির্ধারিত সময়ের পর আধ ঘণ্টা বেশি খেলা হলেও শেষপর্যন্ত ৯০ ওভার করতে পারল না বাংলা। ৮৬ ওভারে ২৭১-৬ মধ্যপ্রদেশ। প্রথমে ব্যাটিং করে এই পারফর্মেন্সে খুব অখুশি হবে না তারা কারণ পিচ পরের দিকে যথেষ্ট মন্থর হওয়ার সম্ভাবনা আছে। ক্রিজে আছেন হিমাংশু মন্ত্রী (১৩৪) ও পুনীত দাতে (৯)। বাংলার হয়ে দুই উইকেট করে নিয়েছেন মুকেশ ও আকাশ। একটি করে উইকেট নিয়েছেন শাহবাজ ও প্রদীপ্ত, কিন্তু প্রথমদিন স্পিনাররা তেমন দাগ কাটতে পারেননি। তাই দুই পেসারকে করতে হয়েছে ৪১ ওভার। তৃতীয় পেসার সায়ন মন্ডলও একেবারে ভালো বোলিং করতে পারেননি।
চাপের মুখে মধ্যপ্রদেশ
পড়ন্ত দুপুরে বিষাক্ত বোলিং মুকেশ ও আকাশ। কিছু কিছু বল ছন্নছাড়া হলেও অধিকাংশ ক্ষেত্রেই ব্যাটারদের কড়া পরীক্ষার মধ্যে ফেলছেন তাঁরা। সেট হওয়া মন্ত্রীও মাঝে মাঝে পরাস্ত হচ্ছেন।
আউট সারাংশ
বাঁ হাতি ব্যাটারের জন্য ছোট্টো আউটসুইং। বলটি বুঝতেই পারলেন না সারাংশ। ক্লিনবোল্ড তিনি। উইকেট নিয়ে বাংলাদেশকে খুব গুরুত্বপূর্ণ ব্রেকথ্রু দিলেন আকাশদীপ। মধ্যপ্রদেশ ২৫৯-৬। ১৭ করে আউট সারাংশ। নতুন ব্যাটার পুনীত দাতে।
নতুন বল নিল বাংলা
মুকেশকে দিয়ে শুরু বাংলা। প্রথম ওভারটি মেডেন দিলেন তিনি। ২৫ ওভার বাদে একটি মেডেন ওভার হল। ৮১ ওভার শেষে ২৫৫-৫। ১৩১ রানে নটআউট মন্ত্রী।
চালিয়ে খেলছেন মন্ত্রী
দ্বিতীয় নতুন বল ৮০ ওভারের পর পাওয়া যায়। তার আগে মনোজ তিওয়ারি ও শাহবাজ বল করছেন। খুব বেশি বেগ দিতে পারছেন না ব্যাটারদের। ৭৭ ওভার শেষে ২৪৯-৫। ১২৭ রানে অপরাজিত মন্ত্রী, ১১ রানে আছেন সারাংশ জৈন। নিজের ইনিংসের প্রথম ছক্কা মারলেন মন্ত্রী, সামনে ছিলেন শাহবাজ।
অ্যাটাকিং মেজাজ অব্যাহত
বড় জুটি হয়তো ভেঙেছে, কিন্তু নিজেদের স্বাভাবিক ব্যাটিংয়ে ছেদ ঘটাননি মধ্যপ্রদেশের ক্রিকেটাররা। একশোর পর বোলারদের নিয়ে একেবারে ছেলেখেলা করছেন হিমাংশু মন্ত্রী। অন্যদিকে সারাংশ জৈন।। ৭১ ওভার শেষে ২৩০-৫। বোলিং করছেন শাহবাজ ও আকাশদীপ
‘ক্লান্ত’ আকাশদীপই করলেন কামাল, ভাঙলেন ১২৩ রানের জুটি
আউট অক্ষত রঘুবংশী। অবশেষে জুটি ভাঙল বাংলা। মধ্যপ্রদেশের স্কোর পাঁচ উইকেটে ২২০ রান। উইকেট নিলেন আকাশদীপ। যিনি ইতিমধ্যে ১৫ ওভার করে ফেলেছেন। দ্বিতীয় নতুন বল নেওয়ার আগে পেসারদের বিশ্রাম না দিয়ে আকাশদীপকে বল দিতে বাধ্য হন বাংলা অধিনায়ক। সেখান থেকে বাংলাকে বড়সড় স্বস্তি দিলেন আকাশদীপ। ভিতরে ঢুকে আসা বল অক্ষতের প্যাডে আছড়ে পড়ে। স্পষ্ট আউট ছিল। ৮১ বলে ৬৩ রান করেন অক্ষত।
মধ্যপ্রদেশের চাপে রক্ষণাত্মক বাংলা
রক্ষণাত্মক কৌশল বাংলা অধিনায়ক অভিমন্যু ঈশ্বরণের। কিন্তু এটা কি ভুল হচ্ছে? তা সময় বলবে। কারণ অক্ষত রঘুবংশী এবং হিমাংশু মন্ত্রী মধ্যপ্রদেশের শেষ পুরোপুরি ব্যাটিং জুটি। ফলে এই পরিস্থিতিতে ম্যাচে ফিরতে আক্রমণাত্মক কৌশল প্রয়োজন ছিল বলে মত বিশেষজ্ঞদের একাংশ। এমনিতে দ্বিতীয় নতুন বল পেতে আর ১২ ওভার মতো বাকি আছে।
রঞ্জির দুনিয়ায় পা রেখেই দুর্দান্ত ছন্দে রঘুবংশী
Ranji Trophy: অবিশ্বাস্য আবির্ভাব, রঞ্জিতে টানা ১টি সেঞ্চুরি ও ৩টি হাফ-সেঞ্চুরি ১৮ বছরের রঘুবংশীর – বিস্তারিত পড়ুন এখানে
চাপের মুখে দুর্দান্ত শতরান মন্ত্রীর, রক্ষিতের সঙ্গে চাপে ফেললেন বাংলাকে
চাপের মুখে দুর্দান্ত শতরান পূরণ হিমাংশু মন্ত্রীর। ২১১ বলে ১০০ রান করলেন। প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে তাঁর প্রথম শতরান এটি। তাঁর উলটো দিকে যখন একের পর এক উইকেট পড়েছে, তখন ধৈর্য ধরে খেলে গিয়েছেন। দ্বিতীয় ৫০ রান করেছেন মাত্র ৬৩ রানে। আপাতত মধ্যপ্রদেশের স্কোর ২০৪/৪।
৫০ পূরণ মধ্যপ্রদেশের ত্রাতা অক্ষতের
অর্ধশতরান পূরণ করলেন অক্ষত রঘুবংশী। প্রবল চাপের মুখে মাত্র ৬৩ বলে ৫০ রান করলেন। তিনি যখন ক্রিজে এসেছিলেন, তখন ৯৭ রানে চার উইকেট হারিয়ে ধুঁকছিল মধ্যপ্রদেশ। সেখান থেকে বাংলাকে পালটা মার দেন। যিনি প্রথম মধ্যপ্রদেশের খেলোয়াড় হিসেবে প্রথম চারটি রঞ্জি ইনিংসেই অর্ধশতরান করলেন।
দাপটের সঙ্গে তৃতীয় সেশনে শুরু মধ্যপ্রদেশের
চা পানের বিরতির পরও দাপট বজায় রাখছেন মধ্যপ্রদেশের ব্যাটাররা। বাংলার বোলাররা সেভাবে সমস্যায় ফেলতে পারেননি। সায়নশেখর মণ্ডলের একটি বল ভিতরে ঢুকে আসায় কিছুটা অস্বস্তিতে পড়েছিলেন অক্ষত রঘুবংশী। যিনি অর্ধশতরানের কাছে দাঁড়িয়ে আছেন। মধ্যপ্রদেশের স্কোর ১৮৪/৪।
স্পিনারদের আক্রমণ মন্ত্রীদের, কী করবেন অভিমন্যু?
চা পানের বিরতির পর শুরু খেলা। বল করছেন প্রদীপ্ত প্রামাণিক। তবে স্পিনারদের রেয়াত করেননি হিমাংশু মন্ত্রীরা। ইতিমধ্যে অনেক বল করেছেন পেসাররা। সেই পরিস্থিতিতে কীভাবে বোলারদের ব্যবহার করবেন বাংলার অধিনায়ক অভিমন্যু ঈশ্বরণ, সেই ধাঁধার উত্তর খুঁজতে হবে। আজ এমনিতেই এক পেসারে কম খেলছে বাংলা।
মধ্যপ্রদেশকে টানছেন মন্ত্রী, মারকুটে ইনিংস রঘুবংশী
আপাতত ৮৫ রানে অপরাজিত আছেন হিমাংশু মন্ত্রী। ১৯২ বল খেলেছেন তিনি। ৪৫ বলে অক্ষত রঘুবংশী করেছেন ৪১ রান। দু'জনে ৭৪ রানের পার্টনারশিপ করে ফেলেছেন। নিয়েছে ৮৯ বল।
শেষ দশ ওভারে ৫৭-০
লাঞ্চের পরে রণংদেহী মূর্তিতে ব্যাটিং করছে মধ্যপ্রদেশের প্লেয়াররা। ৫৫ ওভার শেষে ১৫৪-৪। মুকেশ ও সায়নকে বাধ্য হয়ে নিয়ে আসতে হয়েছে ঈশ্বরনকে। এমন ভাবে স্পিনাররা মার খাচ্ছিলেন, এছাড়া কোনও উপায় ছিল না।
কাউন্টার অ্যাটাক
হঠাৎ করে একেবারে ফোর্থ গিয়ারে গাড়ি তুলে দিল মধ্যপ্রদেশ। ঠুকঠুক করে যে লাভ হবে না সেটা বুঝেছে তারা। প্রদীপ্তকেও মারছেন দুই ব্যাটার, কিন্তু শাহবাজকে একেবারে বেদম প্রহার করলেন তাঁরা। ৫১তম ওভার থেকে এল কুড়ি রান। পরপর তিন বলে চার, ছক্কা ও চার মারলেন অক্ষত। তার পরের ওভারে ফের প্রামাণিককে ছক্কা। ২৮ বলে ৩০ করে ফেলেছেন অক্ষত। অন্যদিকে ৬৯ নট আউট মন্ত্রী। ৫২ ওভার শেষে ১৪৬-৪ মধ্যপ্রদেশ।
একশো পার
দু-প্রান্তেই এখন স্পিন চলছে। খুব একটা বেগ পেতে হচ্ছে না হিমাংশু মন্ত্রীকে। খুব সহজেই রান পাচ্ছেন তিনি। ৪৮তম ওভারে প্রামাণিককে দুটি চার মেরে পৌঁছে গেলেন ৬১-তে। মধ্যপ্রদেশ ১০৯-৪।
ফের সাফল্য বাংলার
এবার আউট অধিনায়ক আদিত্য শ্রীবাস্তব। মাত্র দশ রান করেই শাহবাজের বলে আউট হলেন তিনি। কাট করতে গিয়ে বোল্ড আউট হলেন তিনি। অপরদিকে ৫০ করে ফেলেছেন হিমাংশু মন্ত্রী। প্রথমদিকে খুব মন্থর হলেও ধীরে ধীরে ছন্দে আসছেন তিনি। ৪৬ ওভার শেষে মধ্যপ্রদেশ ৯৮-৪। ক্রিজে আছেন মন্ত্রী (৫১) ও অক্ষত রঘুবংশী (০)।
লাঞ্চের পর ফের সতর্ক মধ্যপ্রদেশ
লাঞ্চের পর চার ওভারে তিন রান করেছে মধ্য়প্রদেশ। আকাশদীপ ও মুকেশ বল করে চলেছেন। আর দুটি উইকেট পেলেই কিন্তু কার্যত কেল্লা ফতে হবে বাংলার। মনসংযোগ দিয়ে ব্যাট করছেন মন্ত্রী ও শ্রীবাস্তব।
নজর কাড়লেন মুকেশ
১০ ওভার বল করে মাত্র ১৭ রান দিয়ে দুই উইকেট নিয়েছেন মুকেশ। বাংলার জন্য আরেকটি উইকেট নিয়েছেন প্রদীপ্ত। উইকেট না পেলেও ভালো বল করেছেন আকাশদীপ। এখনও তেমন দাগ কাটতে পারেননি শাহবাজ ও সায়ন। পরের সেশনে কতটা পেসাররা সহায়তা পান সেটাও দেখার।
আউট রজত পতিদার
আইপিএলে কামাল দেখিয়েছিলেন, রঞ্জি সেমিতে কিন্তু চললেন না রজত পতিদার। মাত্র সাত করেই মুকেশের বলে মনোজের হাতে ক্যাচ দিয়ে ফিরলেন তিনি। টসে জিতে ব্যাটিং নিয়ে একশোর আগেই তিন উইকেট হারিয়ে নিশ্চিত ভাবেই চাপে মধ্যপ্রদেশ। এখনও জমে আছেন মন্ত্রী। তাঁকে বড় ইনিংস খেলতে হবে। ৩৩ ওভার শেষে ৩ উইকেটের পতনে ৭৫। ফার্স্ট স্লিপে ক্যাচ দিয়ে আউট হয়েছেন রজত। লাঞ্চ হয়ে গেল এখন। ক্রিজে হিমাংশু মন্ত্রী (৩৮) ও অধিনায়ক আদিত্য শ্রীবাস্তব (২)।
প্রথম বলেই কামাল
স্বপ্নের প্রত্যাবর্তন প্রদীপ্ত প্রামাণিকের। দলে ফিরে প্রথম বলেই আউট করলেন শুভম শর্মাকে, যিনি গত ম্যাচেই সেঞ্চুরি করেছিলেন। ক্লিন বোল্ড হলেন তিনি, বলের লাইন না বুঝতে পেরে একটা সোজা বলে আউট হলেন। অনেকটা অক্ষর প্যাটেল যেভাবে আউট করেন, সেটাই মনে করিয়ে দিলেন প্রদীপ্ত। ২৮ ওভার শেষে মধ্যপ্রদেশ ৬৪-২।
৫০ পার
জলবিরতির পর কিছুটা গতি পেয়েছে মধ্যপ্রদেশ ইনিংসে। হাত খুলে মারছেন মন্ত্রী। চারটি চারের সহযোগে ২৯ রানে নটআউট মন্ত্রী। অন্যদিকে ভালো ফর্মে থাকা শুভম অপরাজিত ১২ রানে। এখনও পর্যন্ত দুই ওভার হাত ঘুরিয়েছেন শাহবাজ। এটা দেখার যে তিনি কতটা সাহায্য পান পিচ থেকে।
২০ ওভারে ৩৯-১
এখনও পর্যন্ত স্পিনার দিয়ে বোলিং করায়নি বাংলা। মুকেশ, আকাশ ও সায়ন বল করেছেন। সাবধানী ব্যাটিং করছেন শুভম শর্মা (৯) ও হিমাংশু মন্ত্রী (১৯)। খুব বেশি যে বলে কোনও বেগ পাচ্ছেন তাঁরা, তেমন নয়। শুধু ধীরে ধীরে খেলে ক্লান্ত করে দিতে চাইছেন মধ্যপ্রদেশের ব্যাটাররা।
পরপর দুটি চার হিমাংশুর
বাংলার তৃতীয় পেসার সায়নশেখর মন্ডলকে টার্গেট করছে মধ্যপ্রদেশ। পরপর দুটি চার মারলেন হিমাংশু মন্ত্রী। ১৬ ওভার শেষে ২৯-১
ঘুমপাড়ানি ব্যাটিং
আপাতত যাতে কোনও উইকেট না পড়ে, সেটাই নিশ্চিত করতে চায় মধ্যপ্রদেশ। তাই ওভারের পর ওভার কোনও রান না করে প্রতীক্ষা করছে মধ্যপ্রদেশ। এখনও যদিও স্পিনার আনেনি বাংলা। এলে কেমন বল স্পিন করে সেটাই দেখার।
টাইট বোলিং বাংলার
দ্বিতীয় ওভারে পর পর দুটি চার হয়েছিল। কিন্তু তারপর থেকে রীতিমত টাইট বোলিং করছে বাংলা। মুকেশ ও আকাশ ভিন্ন ভিন্ন স্ট্র্যাটেজি নিয়ে চলছেন। নতুন ব্যাটার শুভম শর্মা। দশ ওভার শেষে মধ্যপ্রদেশ ১৫-১
আউট যশ
নয় রান করে আউট যশ। উইকেটের সামনে তাঁর পা-পেয়ে গেলেন মুকেশ। আম্পায়ার দেরি করেননি আউট দিতে। কিছুটা অখুশি লাগল যশকে। কিন্তু বাস্তব হল এটি তেকাঠিতে লাগছিল। আড়াআড়ি খেলতে গিয়ে আউট হলেন যশ। দশ রানে প্রথম উইকেট পতন মধ্যপ্রদেশের।
কিছুটা ভিন্ন স্ট্র্যাটেজি মুকেশের
উইকেট টু উইকেট বল করছেন মুকেশ। সামনে সাবধানী যশ দুবে।
অফের বাইরের চ্যানেলে বোলিং আকাশের
মূলত অফের বাইরে বল করছেন আকাশদীপ। অধিকাংশ বলই ছেড়ে দিচ্ছেন মন্ত্রী। মাঝে মাঝে বলটা ভেতরের দিকে নিয়ে আসতে হবে। নাহলে নতুন বলটি নষ্ট হয়ে যাবে।
কেমন খেলবে পিচ
ক্রিজে যশ দুবে ও হিমাংশু মন্ত্রী। বাংলার হয়ে বল করছেন মুকেশ ও আকাশ। পিচে পেসারদের জন্য তেমন কিছু আছে বলে মনে হচ্ছে না। তিন ওভার শেষে ১০-০
খেলছেন প্রদীপ্ত
অতিরিক্ত স্পিনার প্রদীপ্তকে নিয়ে নেমেছে বাংলা। ফলে যে ত্রিফলা পেস অ্যাটাক ছিল বাংলার সাফল্যের মূলমন্ত্র, সেটাকে ভাঙল ঈশ্বরনের দল। এই ফাটকা কাজে লাগে কিনা, সেটাই দেখার।
টসে জিতল মধ্যপ্রদেশ
টসে জিতে ব্যাটিং করার সিদ্ধান্ত নিল মধ্যপ্রদেশ। পরে পিচে বল স্পিন করতে পারে, তাই নিশ্চিত ভাবেই এই সিদ্ধান্ত মধ্যপ্রদেশের মাস্টারস্ট্রোক হতে পারে। শুরুতেই উইকেটের আশায় থাকবে বাংলা।
শেষ পাঁচ ম্যাচে জেতেনি বাংলা
মধ্যপ্রদেশের সঙ্গে শেষ পাঁচ ম্যাচে জেতেনি বাংলা বরং হেরেছিল ২০১৬ সালে। সেসব কথা এখন যদিও দুই দল মনে রাখবে না। বাংলা এবছর রেড হট ফর্মে। ভালো ফর্মে মধ্যপ্রদেশও। দুই দলই যদিও বেশ কিছু প্লেয়ারকে পাচ্ছে না তারা আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ব্যস্ত বলে।
প্রথম একাদশ নিয়ে জল্পনা
বাদ পড়তে পারেন ইশান পোড়েল। তাঁর পরিবর্তে মধ্যপ্রদেশের বিরুদ্ধে বাঁ-হাতি স্পিনার প্রদীপ্ত প্রামাণিকের সুযোগ পেতে পারেন। আলুরের যে পিচে খেলা তাতে বল টার্ন করতে পারে। সেজন্যই শাহবাজ আহমেদের সঙ্গে অতিরিক্ত স্পিনার খেলানোর জল্পনা।
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।