৪৪.১ ওভারে শাহবাজ আহমেদের বলে আদিত্য শ্রীবাস্তব আউট হওয়ার পরে ব্যাট হাতে ক্রিজে আসেন অক্ষত রঘুবংশী। কেরিয়ারের চার নম্বর ফার্স্ট ক্লাস ম্যাচে মাঠে নামা অক্ষত ব্যাট করতে নামার সময় মধ্যপ্রদেশের সংগ্রহ ছিল ৪ উইকেটে ৯৭ রান। দলের রান-রেট ছিল ২.২০ রান প্রতি ওভার।
রঘুবংশী মাঠে নামার পরেই ছবিটা বদলে যায় পুরোপুরি। ৪৬.৩ ওভারে শাহবাজের বলে এক রান নিয়ে খাতা খোলেন তিনি। ১২টি বল খেলে তবেই প্রথম রান সংগ্রহ করতে সক্ষম হন অক্ষত। ৪৮.৫ ওভারে শাহবাজের বলেই প্রথম চার মারেন তিনি। পরে ৫১তম ওভারে ব্যাট হাতে ঝড় তোলেন রঘুবংশী। শাহবাজের ওভারে তিনি ২টি চার ও ১টি ছক্কা মারেন।
বাংলা বনাম মধ্যপ্রদেশ রঞ্জি ট্রফির সেমিফাইনালের লাইভ আপডেটে চোখ রাখতে ক্লিক করুন
সেই ওভারেই হিমাংশু মন্ত্রী ১টি চার মারেন। ২টি সিঙ্গল-সহ শাহবাজের ওভারে মোট ২০ রান সংগ্রহ করে মধ্যপ্রদেশ। ওভারের ৬টি বলে যথাক্রমে ১, ৪, ১, ৪, ৬, ও ৪ রান ওঠে।
ঠিক তার পরের ওভারেই প্রদীপ্ত প্রামানিকের বলে একটি ছক্কা হাঁকান রঘুবংশী। রঞ্জিতে রীতিমতো টি-২০ ক্রিকেটের ঝলক দেখান অক্ষত। মধ্যপ্রদেশের রান-রেট হঠাৎ করেই তিন রান প্রতি ওভারের কাছাকাছি চলে যায়।
প্রথম দিনের চায়ের বিরতিতে মধ্যপ্রদেশ ৪ উইকেটে ১৭১ রান তুলে ফেলে। রঘুবংশী ৫টি চার ও ২টি ছক্কার সাহায্যে ৪৫ বলে ৪১ রান করেন। হিমাংশু ১০টি বাউন্ডারির সাহায্যে ১৯২ বলে ৮৩ রান করে চায়ের বিরতিতে যান।