চতুর্থ দিনের লাইভ ব্লগে আপনাদের স্বাগত। প্রথম ইনিংসে ৬৮ রানের লিড পাওয়ার পর দ্বিতীয় ইনিংসে ২৮১ রান করল মধ্যপ্রদেশ। পাঁচ উইকেট নেন শাহবাজ আহমেদ। প্রথম ইনিংসের মতো দ্বিতীয় ইনিংসেও বাংলার টপ অর্ডার ব্যর্থ। শুধুমাত্র রান পেয়েছেন অভিমন্যু ঈশ্বরন। ৩৫০ তাড়া করতে গিয়ে দিনের শেষে বাংলা ৯৬-৪। চতুর্থ দিনের সমস্ত আপডেট পড়ুন এই লাইভ ব্লগে।
টানা বোলিং স্পিনারদের
৩৭ ওভারের মধ্যে ৩৫ ওভার করেছেন স্পিনাররা। তার মধ্যে কার্তিকেয় টানা ১৯ ওভার বল করে গিয়েছেন। এর ফলেই বাংলার ওপর চাপ তৈরি হয়েছে কারণ প্রতিটি বল খেলতে হয়েছে যেখান থেকে এসেছে গুরুত্বপূর্ণ উইকেট। অন্যদিকে বাংলার বোলিংয়ের সময় পেসারদের ওপর অনেক বেশি জোর দেওয়া হয়েছিল। চতুর্থ দিনে স্পিনারদের একসঙ্গে বোলিং করানোর পরেই আসে কাঙ্খিত সাফল্য। এখানে কিছুটা হলেও রণনীতিতে ভুল ছিল বলে মনে করা হচ্ছে। প্রথম ইনিংসে কার্তিকেয় তিনটি উইকেট নিয়েছিলেন। এবার এখনই তিনি তিনটি উইকেট নিয়েছেন। যেভাবে বল ঘুরছে তাতে শেষ দিনে উইকেটের সংখ্যা বাড়লে অবাক হওয়ার কোনও কারণ নেই।
হতাশ করলেন বাংলার ব্যাটাররা
শাহবাজ ও প্রদীপ্ত বাংলাকে ম্যাচে ফেরানোর পর আশা ছিল ব্যাটারদের থেকে যে তারা সেই মোমেন্টামকে টেনে নিয়ে যাবেন। কিন্তু প্রথম বলেই অভিষেক রমন আউট হয়ে ছন্দ কেটে যায়। এরপর রিভার্স সুইপ করতে গিয়ে বিতর্কিত ভাবে আউট সুদীপ ঘরামি। একমাত্র অভিষেক পোরেলের ক্ষেত্রে বলটি বেশ ভালো ছিল। অত্যন্ত লুজ শট খেলে আউট হন মনোজ তিওয়ারি। সবমিলিয়ে চারটি উইকেট পড়লেও এমন নয় যে পিচের তাতে বিশেষ ভূমিকা আছে। কিছুটা নিজেদের অ্যাপ্লাই করতে না পারার কারণেই আউট হয়েছেন বাংলার প্লেয়াররা। তাই শনিবার বাংলার ক্রিকেটাররা বুঝেশুনে খেললে কাজ কঠিন হতে পারে মধ্যপ্রদেশের।
ফের কার্তিকেয় জাদু
প্রথম ইনিংসের পর দ্বিতীয় ইনিংসে বাংলার কাঁটা হয়ে উঠছেন কার্তিকেয়। তাঁর বাঁ-হাতি স্পিনের কোনও উত্তর নেই বাংলার টপ অর্ডারের কাছে। ধীরে বল করছেন তিনি, হালকা লুপ, পিচের সাহায্য নিয়ে বাংলার ব্যাটারদের বিপাকে ফেলছেন মধ্যপ্রদেশের এই তরুণ। এখনও পর্যন্ত ১৫ ওভারে ৭ মেডেন দিয়ে তিন উইকেট নিয়েছেন তিনি মাত্র ২৬ রান গলিয়ে। মধ্যপ্রদেশ যদি এই ম্যাচ জেতে, যেটার সম্ভাবনা উজ্জ্বল, তাহলে হিমাংশু মন্ত্রীর সঙ্গে ম্যান অফ দ্য ম্যাচের দাবিদার হবেন কুমার কার্তিকেয়।
আউট মনোজ
এদিন প্রথম থেকেই একটু ছন্নছাড়া লাগছিল মনোজকে। বেশিক্ষণ টিকলেন না। মাত্র সাত রান করে কার্তিকেয়র বলে গৌরব যাদবের হাতে ক্যাচ দিয়ে আউট। ঠিক এই সময় ওরকম স্টেপ আউট করে বলের পিচে না গিয়ে এভাবে শট খেলার ঠিক কোনও প্রয়োজন ছিল কিনা, সেই নিয়ে প্রশ্ন উঠতেই পারে। অন্যদিকে ক্যাপ্টেন নট আউট ৪৫ রানে। নতুন ব্যাটার অনুষ্টুপ। বাংলা ৩০ ওভার শেষে ৮১-৪। অবিশ্বাস্য কিছু না হলে ৩৫০ অবধি যাওয়া শক্ত।
বরাতজোরে বাঁচলেন মন্ত্রী মনোজ
বরাতজোরে বেঁচে গেলেন মনোজ তিওয়ারি। ২৬ তম ওভারের শেষ বলে ক্যাচ ফরোয়ার্ড শর্ট লেগে ক্যাচ উঠেছিল। তা ধরতে পারেনি মধ্যপ্রদেশ। আপাতত বাংলার স্কোর তিন উইকেটে ৭৩ রান। মনোজ করেছেন ৩৪ বলে ছয় রান। ৬৭ বলে ৩৮ রান করেছেন অভিমন্যু ঈশ্বরণ। জয়ের জন্য বাংলার দরকার ২৭৭ রান। হাতে প্রচুর সময় থাকলেও বাংলা ইতিবাচক ক্রিকেট খেলতে হবে।
আউট অভিষেক পোড়েল
কাজে এল না অভিষেক পোড়েলকে চারে পাঠানোর কৌশল। সাত রান করেই প্যাভিলিয়নে ফিরলেন বাংলার উইকেটকিপার। বাংলার স্কোর ১৬.১ ওভারে ৬০ রানে তিন উইকেট।
অনুষ্টুপ নন, চারে নামলেন অভিষেক
অনুষ্টুপ মজুমদার নন, চারে এলেন অভিষেক পোড়েল। ডান হাতি- বাঁ হাতি জুটির জন্য অভিষেককে আগে নামিয়ে দিল বাংলা? নাকি অভিষেকের থেকে ঋষভ পন্তের মতো ইনিংসের আশা করা হচ্ছে?
আম্পায়ারের মারাত্মক ভুলে দ্বিতীয় উইকেট হারাল বাংলা, আউট সুদীপ
চূড়ান্ত ভুল আম্পায়ারের। রিভার্স সুইপ করার সময় এলবিডব্লুউ আউট দেওয়া হয় তাঁকে। বল স্পষ্ট গ্লাভসে লাগল - ইংরেজিতে 'বিগ ডেভিয়েশন' বলাই যায়। আম্পায়ার অবশ্য আঙুল তুলে দেন। হতাশ সুদীপ। ভালো ছন্দে ছিলেন। ৩২ বলে ১৯ রান করে আউট করেন। বাংলার স্কোর ১১.৩ ওভারে দু'উইকেটে ৪৯ রান।
বড় ভুল আম্পায়ারের
কার্তিকেয়র বলে ডিফেন্ড করেছিলে ঈশ্বরন। সেটা খুব স্পষ্টভাবেই বাউন্স খেয়ে সিলি পয়েন্টে যায়। কিন্তু ফিল্ডারদের আপিলে সেটাকে সফট সিগন্যাল আউট দিয়েছিলেন আম্পায়ার। যদিও দেখা যাচ্ছে রিপ্লেতে আউট নন ঈশ্বরন। তৃতীয় আম্পায়ারের সৌজন্যে বেঁচে গেলেন বাংলার ক্যাপ্টেন।
সারাংশের ওভারে এল দশ
নতুন বলে স্পিনারদের হাত খুলে মারছেন ঈশ্বরন ও ঘরামি। সারাংশ জৈনের ওভারে প্রথমে ঘরামি ও পরে ঈশ্বরন একটি চার মারলেন। বাংলা ৩৩-১, ৮ ওভারের শেষে।
বড় পরীক্ষা ঈশ্বরনের সামনে
এক সময় জাতীয় দলে ঢোকার মুখে ছিলেন তিনি। তারপর বিভিন্ন কারণে পিছিয়ে গিয়েছেন তিনি সেই তালিকায়। এই ম্যাচে তাঁর ক্যাপ্টেন্সি নিয়েও নানান প্রশ্ন উঠেছে। সবমিলিয়ে কিছুটা চাপে অভিমন্যু ঈশ্বরন। কিন্তু এই ম্যাচে ভালো খেললেই এসব চাপ উধাও হয়ে যাবে সেটা খুব ভালো করেই জানেন তিনি। ম্যাচ উইনিং ইনিংস তাঁর থেকে চায় দল। এখনও পর্যন্ত শুরুটা ভালোই করেছেন তিনি। বড় পা বার করে স্পিনটাকে নির্বিষ করছেন অধিনায়ক। পিচে বেশ কিছুটা সহায়তা আছে বোলারদের জন্য, তাই সাবধান থাকতে হবে।
অ্যাটাকিং মুডে ঈশ্বরন
বিনা যুদ্ধে যে বাংলা হারবে না, সেটা কার্যত স্পষ্ট অভিমন্যু ঈশ্বরনের ব্যাটিং দেখে। অনুভব আগরওয়ালের ওভারে তিনটি চার মারলেন তিনি। অন্যদিকে কার্তিকেয়কে বাউন্ডারি মারলেন ঘরামি। পাঁচ ওভার শেষে বাংলা ২০-১। টার্গেট ৩৫০।
আউট অভিষেক রমন
প্রথম ইনিংসের পর দ্বিতীয় ইনিংসেও শূন্য রানে আউট অভিষেক রমন। এবার তো একেবারে প্রথম বলেই। বোলার সেই কার্তিকেয়। বাঁ হাতি বোলারের ডেলিভারিকে ডিফেন্ড করতে গিয়ে স্লিপে ক্যাচ দিয়ে আউট হলেন অভিষেক রমন। বড় একটা ওপেনিং পার্টনারশিপের খুব দরকার ছিল বাংলার। সেটা হল না।
বাংলার টার্গেট ৩৫০
২৮১ রানে শেষ মধ্যপ্রদেশের ইনিংস। এদিন ১৬৩-২ এ খেলা শুরু হয়। সেখান থেকে মাত্র ১১৮ রানে বাকি আটটি উইকেট হারায় আদিত্য শ্রীবাস্তবের দল। একসময় তারা ছিল ২০১-২। তখন মনে হচ্ছিল বাংলার কোনও সম্ভাবনাই নেই। কিন্তু তারপরে ৮০ রানের মধ্যে বাকি উইকেট যায়। শাহবাজ পাঁচ ও প্রদীপ্ত তিনটি উইকেট নেন আজ। প্রদীপ্তকে যদি গতকালই বেশি ওভার দেওয়া যেত তাহলে আরও কম রানে মধ্যপ্রদেশ গুটিয়ে যেত কিনা, সেই প্রশ্ন থেকেই যাবে। প্রথম ইনিংসে ৬৮ রানে এগিয়ে ছিল মধ্যপ্রদেশ। তাই দুই ইনিংস মিলিয়ে তারা ৩৪৯ রানে এগিয়ে। বাংলার সরাসরি জয় ছাড়া উপায় নেই। তাই ৩৫০ করে ম্যাচ জিততে হবে তাদের, নয়তো ফাইনালে চলে যাবে আদিত্য শ্রীবাস্তবের দল। মধ্যপ্রদেশের হয়ে সর্বোচ্চ করলেন ক্যাপ্টেন আদিত্য শ্রীবাস্তব ৮২। রজত পতিদার করেছেন ৭৯। বাকিরা তেমন উল্লেখযোগ্য রান করতে পারেননি। আগামীকালের ৯০ ওভার ও আজকের ৩৬ ওভার আছে বাংলার কাছে ৩৫০ করার জন্য। তাই রানরেটটা খুব বড় ফ্যাক্টর নয়। ক্রিজে টিকে থাকতে হবে প্লেয়ারদের।
অল আউট মধ্যপ্রদেশ
২৮১ রানে অল আউট মধ্যপ্রদেশ। শেষ উইকেটটা নিলেন প্রদীপ্ত প্রামাণিক। তিনি শেষ করলেন চার উইকেটে ৬৫ রান দিয়ে। অনুভব আগরওয়াল ১২ রান করে সায়ন মন্ডলকে ক্যাচ দিয়ে আউট হন। অনুভব ও গৌরব শেষ উইকেটের জুড়িতে ২৪ রান করেছেন, যা শেষ বিচারে গুরুত্বপূর্ণ হতে পারে।
ব্যাটিং ধস
সারাংশ জৈন ১১ রানের মাথায় অনুষ্টুপের হাতে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন শাহবাজের বলে। এরপরেই নাটকীয় পটপরিবর্তন। চার রান পরেই সেট হওয়া অধিনায়ক আদিত্য শ্রীবাস্তব আউট হন প্রবীর প্রামাণিকের বলে বোল্ড হয়ে। তাতেই থেমে থাকেনি বাংলা। পুনিত দাতেকে মাত্র চার রানের মাথায় লেগ বিফোর করেন শাহবাজ। স্কোর তখন ২৫৩। এরপর নিজের পঞ্চম উইকেটটি নেন শাহবাজ ২৫৭ রানের মাথায়। মাত্র তিন রান করে কট অ্যান্ড বোল্ড হন কার্তিকেয়। সমিলিয়ে এখন পর্যন্ত ৪১ ওভারে ৭৯ রান দিয়ে পাঁচ উইকেট নিয়েছেন শাহবাজ। অপরদিকে ৬৩ রান গলিয়ে তিন উইকেট নিয়েছেন প্রদীপ্ত। শেষ পর্যন্ত সেই স্পিনাররাই ম্যাচে রাখছে বাংলাকে।
নাটকীয় পটপরিবর্তন
মাত্র ১০ রানের মধ্যে চার উইকেট হারালো মধ্যপ্রদেশ। ২৪৭-৫ থেকে ২৫৭-৯। খেলায় ফিরে এসেছে বাংলা।
ফের দিশাহীন ক্যাপ্টেন্সি
যিনি উইকেট পাচ্ছিলেন সেই শাহবাজকে সরিয়ে আকাশদীপকে বল করতে আনা হল, যিনি এখনও পর্যন্ত কোনও উইকেট পাননি। কারণ কেউ জানে না। অপরদিক থেকে প্রদীপ্ত বল করছেন। ১০১ ওভার শেষে ২৪০-৫
শাহবাজের জাদু
গতকাল তেমন পিচ থেকে সাড়া পাচ্ছিলেন না, এদিন কিন্তু অনেকটাই সহায়তা পেলেন শাহবাজ। সঙ্গে সঙ্গে এল উইকেটও। ৩৬ ওভার বল করে ৬১ রান দিয়ে দুটি উইকেট নিয়েছেন তিনি। প্রদীপ্ত আজ একটু লম্বা স্পেল পেয়ে অনেক বেশি কার্যকরী। গতকালের একটির পর আজ আরেকটি উইকেট তুলেছেন তিনি। মুকেশ নিয়েছেন একটি। সবমিলিয়ে চতুর্থ দিনের পিচে কিছুটা হেল্প আছে বোলারদের জন্য যেটা মধ্যপ্রদেশকেও উৎসাহিত করবে। শেষ ইনিংসে ৩৫০-র বেশি চেজ করতে চাইবে না বাংলা। অন্যদিকে মধ্যপ্রদেশের ড্র হলেই চলবে। তাই তারা চাইবে যতটা বেশিক্ষণ সম্ভব ক্রিজ আঁকড়ে পড়ে থাকার।
লাঞ্চে মধ্যপ্রদেশ ২৩৫-৫
৭২ রান হল প্রথম সেশনে, পড়ল তিনটি উইকেট। আউট হলেন ফর্মে থাকা রজত পতিদার ও শুভম শর্মা। ৭২ রানে অপরাজিত মধ্যপ্রদেশের অধিনায়ক আদিত্য শ্রীবাস্তব। সবমিলিয়ে ৩০৩ রানে এগিয়ে মধ্যপ্রদেশ। বাংলা যদি বাকি পাঁচটি উইকেট ৬০-৭০ রানের মধ্যে ফেলে দিতে পারে, তাহলে নিশ্চিত ভাবেই কিছুটা সুযোগ থাকবে দলের কাছে। তার জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ আদিত্যকে আউট করা।
এবার আউট শুভম
ডিফেন্সিভ শট খেলতে গিয়ে সিলি পয়েন্টে ক্যাচ আউট হলেন শুভম শর্মা। ২৬ রান করে আউট হলেন তিনি প্রবীর প্রামাণিকের বলে। ২১৬-৫ মধ্যপ্রদেশ।
দু-দিক থেকেই স্পিন, অসমান বাউন্স
শাহবাজের একটি বল খুব নিচু হল, অপর একটি বল অনেকটা টার্ন ও বাউন্স হল। সবমিলিয়ে কিছুটা হলেও স্পিনাররা সাহায্য পাচ্ছেন পিচ থেকে। অবস্থা বুঝে এখন দুদিক থেকেই স্পিন নিয়ে এসেছেন অধিনায়ক। দুটি উইকেট নিয়ে অনেকটাই চাঙ্গা শাহবাজ, অন্যদিকে বল করছেন প্রামাণিক। মধ্যপ্রদেশের অধিনায়ক আদিত্য এখন অনেকটাই সেট ৫৯ রানে অপরাজিত, অন্যদিকে শুভম ২২ করলেও এখনও পুরোপুরি সেট হননি। কিছুটা উদ্যম নিয়ে বল করছে বাংলা, আশা যে আরও দু-তিনটে উইকেট জলদি আসবে। ২১০-৪ স্কোর ৮৭ ওভার বাদে।
ফের উইকেট নিলেন শাহবাজ
প্রথম ইনিংসে ভালো খেলা অক্ষত রঘুবংশী এবার মাত্র চার রানে আউট হলেন। শাহবাজের বলে বোল্ড হলেন তিনি। হঠাৎ করে পরপর দুটি উইকেট নিয়ে বাংলাকে কিছুটা আশা জোগাচ্ছেন শাহবাজ। তবে আরো দুটি উইকেট জলদি দরকার বাংলার। রিটায়ার্ড হার্ট হওয়া শুভম শর্মা আবার খেলতে নেমেছেন। গতকাল আহত হয়ে রিটায়ার্ড হয়েছিলেন তিনি।
আউট রজত পতিদার
৭৯ রান করে শাহবাজের বলে এলবি হলেন রজত পতিদার। ১১টি চার সহযোগে তাঁর এই ইনিংস মধ্যপ্রদেশকে অনেকটাই ফাইনালের পথে নিয়ে গিয়েছে। ৮০ ওভার শেষে মধ্যপ্রদেশ ২০৪-৩। নতুন ব্যাটার অক্ষত রঘুবংশী।
মুকেশের জায়গায় আকাশ
প্রায় প্রতি ওভারেই রান খাচ্ছিলেন মুকেশ। তাই তাঁর জায়গায় আকাশকে বোলিংয়ে নিয়ে এলেন অধিনায়ক। ৭১ ওভার শেষে ১৮৭-২
প্রথম পাঁচ ওভারে ১৬ রান
এখনও পর্যন্ত কোনও উইকেট পড়েনি চতুর্থ দিনের সকালে। বল করছেন বাংলার দুই সেরা অস্ত্র শাহবাজ ও মুকেশ। কিন্তু মোটামুটি আরামে তাদের মোকাবিলা করছেন দুই সেট প্লেয়ার। ৬৮ ওভার শেষে মধ্যপ্রদেশ ১৭৯-২, লিড ২৪৭ রানের । আদিত্য অপরাজিত ৪৪, রজত করেছেন ৬৯।
বোলিং নিয়ে খুশি নয় অরুণ
বাংলার কোচ জানিয়েছেন যে বোলারদের থেকে তিনি অনেক বেশি আশা করেছিলেন, কিন্তু এখনও সেরকম করে উঠতে পারেননি বোলাররা। বিশেষত তিনি আলাদা করে প্রদীপ্ত প্রামাণিকের কথা উল্লেখ করেছেন যে তাঁর বোলিং কিছুটা হতাশ করেছে।
আশাবাদী মনোজ
তৃতীয় দিনের শেষে প্রেস কনফারেন্সে মনোজ তিওয়ারি বলেন যে খুব দ্রুত ম্যাচে ফিরতে পারে বাংলা। কয়েকটা উইকেটের শুধু দরকার। সেই পরিপ্রেক্ষিতে ভোরের সেশনটি খুব গুরুত্বপূর্ণ হতে চলেছে।
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।