চার বছরে তিন বার প্রিমিয়র লিগ খেতাব নিজেদের নামে করেছে ম্যাঞ্চেস্টার সিটি। প্রিমিয়র লিগের ব্যক্তিগত পুরস্কারের ক্ষেত্রেও বজায় থাকল তাঁদের আধিপত্য। প্রায় সবকটি পুরস্কারই ঢুকল তাদের তাঁবুতেই।
ম্যান সিটির লিগ জয়ে মতান্তরে সবচেয়ে বড় ভূমিকা পালন করেন রুবেন ডিয়াজ। প্রথম মরশুমে এসেই সিটির নড়বড়ে ডিফেন্সের চিত্রটাই বদলে দেন ডিয়াজ। মূলত মজবুত রক্ষণের ওপর ভিত্তি করেই লিগ খেতাব জিতে নেয় সিটিজেনরা। তারই সুফল পেলেন ডিয়াজ।
ক্রিশ্চিয়ানো রোনাল্ডোর (২০০৬-০৭ ও ২০০৭-০৮) পর দ্বিতীয় পর্তুগীজ ফুটবলার ও প্রিমিয়র লিগ ইতিহাসে ভার্জিল ভ্যান ডাইকদের পর চতুর্থ ডিফেন্ডার হিসাবে পিএফএ (প্রফেসনাল ফুটবলার্স অ্যাসোসিয়েসন)-এর সেরা ফুটবলারের স্বীকৃতি পেলেন ২৪ বছর বয়সী তারকা। এর আগেই অবশ্য ফুটবল লেখকদের বিচারে সেরা নির্বাচিত হয়েছিলেন তিনি।
পাশাপাশি ডিয়াজের ম্যানেজার পেপ গুয়ার্দিওলা এলএমএ (লিগ ম্যানেজার্স অ্যাসোসিয়েসন)-এর পক্ষ থেকে মরশুমের সেরা ম্যানেজার নির্বাচিত হওয়ার পর, তৃতীয়বার পিএফএ সেরা ম্যানেজার হওয়ার পুরস্কার পেলেন। মার্সেলো বিয়েলসা, ডেভিড ময়েসদের পরাস্ত করে এই পুরস্কার জেতেন পেপ।
অপরদিকে লিগের সেরা তরুণ খেলোয়াড়ের শিরোপা উঠল ফিল ফডেনের মাথায়। এবারের প্রিমিয়র লিগে মোট নয়টি গোল ও পাঁচটি অ্যাসিস্টের পাশাপাশি তাঁর চোখধাঁধানো দক্ষতায় মুগ্ধ করেছেন ফডেন। স্বাভাবিকভাবেই এই ২১ বছর বয়সী ফরোয়ার্ডই সেরা তরুণ নির্বাচিত হয়েছেন। এমনকী প্রিমিয়র লিগ ২ অর্থাৎ অনুর্ধ্ব ২৩ লিগেরও সেরা ফুটবলারের পুরস্কার ওঠে সিটিরই লিয়াম ডেলাপের হাতে। আর্সেনালের বিরুদ্ধে টটেনহ্যামের এরিক লামেলার রাবোনা শটে করা গোল, মরশুম সেরা নির্বাচিত হয়।
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।