বিসিসিআই-এর সভাপতি সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়ের কাছে মিষ্টি দই খাওয়ার আবদার করলেন ভারতের কিংবদন্তি ক্রিকেটার সুনীল গাভাসকর। শুধু সুনীল নন, দই খাওয়ার তালিকায় নাম লেখালেন সৌরভের অতিপ্রিয় বীরেন্দ্র সেহওয়াগও। সুনীল গাভাসকর অতীতের একটি প্রসঙ্গও তুলে ধরেন। যেখানে তিনি সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়ের বাবা চণ্ডী গঙ্গোপাধ্যায়ের কথা জানান। লিটিল মাস্টার জানান কী ভাবে বিমান বন্দর থেকে সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়ের বাবা তাঁকে বরণ করে নিয়ে আসতেন। এরসঙ্গে তিনি যুক্ত করেন মিষ্টি দই-এর কথা।
ভারত-ইংল্যান্ডের টেস্ট চলাকালীন টেলিভিশনের সামনে বিশেষজ্ঞের ভূমিকায় দেখা যাচ্ছে সুনীল গাভাসকরকে। ম্যাচের বিরতিতে চ্যাট শোতে ম্যাচ প্রসঙ্গে নিজের মত জানাচ্ছেন সুনীল গাভাসকর। সেখানেই এবার উঠল মিষ্টি দইয়ের প্রসঙ্গ। সেই সময় অতীতের একটি গল্প তুলে ধরেন ভারতের কিংবদন্তি ক্রিকেটার। তিনি জানান, যখন তিনি ভারতের অধিনায়ক হয়ে ক্রিকেট খেলছেন, এবং যখন কোনও ম্যাচ ইডেনে থাকত তখন তাঁরা কলকাতায় যেতেন। সেই সময় তাঁকে বিমান বন্দরে আনতে যেতেন ততকালীন সিএবি সচিব চণ্ডী গঙ্গোপাধ্যায়। যিনি আবার বর্তমান সিএবি সভাপতির বাবা।
সুনীল গাভাসকর জানান, সেই সময় সিএবি সচিব তাঁর জন্য বড় একটা মিষ্টির হাঁড়ি নিয়ে যেতেন। যা তার আট দিন ধরে চলত। সঙ্গে রসগোল্লাও নিয়ে যেতেন। সেই মিষ্টি তিনি হোটেলের ফ্রিজে রেখে দিতেন এবং ম্যাচের দিন ও ম্যাচের আগের দিন ধরে সেটা খেতেন। তবে এই কথা বলে গাভাসকর আক্ষেপ করে জানান, ‘আমার শুধু একটাই অভিযোগ আছে। সেদিন সিএবির সচিব মিষ্টি দইয়ের এত বড় হাঁড়ি আমার জন্য নিয়ে আসতেন, কিন্তু বর্তমান বিসিসিআই সভাপতি (সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়) আমাকে এখন পর্যন্ত কিছু দেননি।’ যা শুনে হেসে ফেলেন সকলে। বীরেন্দ্র সেহওয়াগ জানান, দাদা আপনি শুনতে পাচ্ছেন তো, এরপরে দেখা হলে দইয়ের হাঁড়ি চাই। সঙ্গে রসগোল্লাও চাই।
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।