কোনও ভাবেই টোকিয়ো অলিম্পিক্স বাতিল বা স্থগিত করা হবে না। পরিষ্কার ভাবে জানিয়ে দিলেন আইওসি-র ভাইস প্রেসিডেন্ট জন কোয়েটস। তিনি জানিয়ে দিয়েছেন, জরুরি অবস্থা জারি হলেও টোকিয়ো অলিম্পিক্স বন্ধ হবে না।
অলিম্পিক্সের আর দু'মাস মতো বাকি। টোকিয়োতে যাঁরা অলিম্পিক্সের আয়োজনের দায়িত্বে রয়েছেন, তাঁদের সঙ্গে টানা তিন দিন ধরে মিটিং করে আইওসি-র প্রতিনিধি দল। তার পরেই অস্ট্রেলিয়া থেকে টোকিয়ো অলিম্পিক্স আয়োজকদের উপস্থিতিতে ভার্চুয়াল সাংবাদিক সম্মেলন করেছেন আইওসি-র ভাইস প্রেসিডেন্ট। তিনি পরিষ্কার বলে দিয়েছেন, স্থানীয় চিকিৎসকেরা আপত্তি জানালেও টোকিয়ো অলিম্পিক্স হচ্ছেই।
আসলে জাপানের ৮০ শতাংশ মানুষ কোনও ভাবেই চান না, করোনা পরিস্থিতির মাঝে অলিম্পিক্স হোক। এমন কী টোকিয়োর চিকিৎসকেরাও অলিম্পিক্স বন্ধ করার জন্য আয়োজক এবং আইওসি-কে চিঠিও দিয়েছিলেন। তবে শুক্রবার ভার্চুয়াল সাংবাদিক সম্মেলনে জন কোয়েটস পরিষ্কার ভাবে বলে দেন, ‘হু-র (ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গ্যানাইজেশন) থেকে আমরা পরামর্শ নিয়েছি। পাশাপাশি অন্যান্য বৈজ্ঞানিক এবং চিকিৎসাগত যাবতীয় পরামর্শও আমরা নিয়েছি। আমরা সুরক্ষার জন্য যে ধরনের ব্যবস্থা নেওয়ার পরিকল্পনা করেছি, সবটাই সন্তোষজন, নিরাপদ এবং সুরক্ষিত।’ এর সঙ্গেই তিনি যোগ করেছেন, ‘জরুরি অবস্থা চললেও টুর্নামেন্টটি হবে।’
এখানেই থেমে থাকেননি জন কোয়েটস। জাপানের মানুষের ভরসা জোগাতেই তিনি বলেছেন, ‘আমাদের লক্ষ্যই থাকবে, এই গেমসটিকে সুরক্ষিত ভাবে করা। পাশাপাশি প্রতিযোগী এবং জাপানের নাগরিকদের সুরক্ষার দিকটাও দেখা।’ আসলে করোনার কারণে জাপানের পরিস্থিতি খুবই খারাপ। অলিম্পিক্স হলে, এই পরিস্থিতি আরও খারাপ হবে বলে আগেই থেকেই রয়েছেন জাপানের সাধারণ মানুষ।
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।