বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ ফাইনালের পঞ্চম দিনটা নিজের নামে লিখে রাখলেন টিম সাউদি। দলের জন্য যুক্ত করলেন মূল্যবান ৩০ রান। সঙ্গে এদিন তিনি আউট করলেন ভারতের দুই ওপেনিং জুটিকে। এদিনের পারফরমেন্সের ফলে নিউজিল্যান্ড ক্রিকেটে গড়লেন অন্যতম নজির। টিম সাউদি টোপকে গেলেন রিকি পন্টিংকেও।
সাউদাম্পটন টেস্টের পঞ্চম দিনের নায়ক নিউজিল্যান্ডের টিম সাউদি। এদিন একটা সময় নিউজিল্যান্ডকে চাপে ফেলে দিয়েছিলেন ভারতীয় বোলাররা। শামি, ইশান্তদের আগুনে বোলিংয়ের সামনে বেসামাল হয়ে পড়েছিল নিউজিল্যান্ডের ব্যাটিং লাইন আপ। কেন উইলিয়ামসন বাদে কেউ সেভাবে দাঁড়াতেই পারছিলেন না। কাইল জেমিসন ১৬ বলে ২১ রান করে যখন সাজঘরে ফিরছিলেন তখন মনেই হয়েছিল কিউয়িরা হয়তো আর বেশি দূর যেতে পারবেনা।
ঠিক সেই সময় দলের অধিনায়কের সঙ্গে হাল ধরেন টিম সাউদি। দলের এই পেস বোলার ব্যাট হাতে নামার সময় নিউজিল্যান্ডের রান ছিল ১৯২। শেষে যখন সাউদি আউট হচ্ছেন তখন দলের রান ২৪৯। বোঝাই যাচ্ছে কত গুরুত্বপূর্ণ ইনিংস তিনি খেলেছিলেন। ৪৬ বলে তিনি করেছিলেন ৩০ রান। তাঁর এদিনের ইনিংসে ছিল দুটি ওভার বাউন্ডারি। এদিনের দুই ছক্কা হাঁকানোর পরে টেস্টে ছয় মারার লড়াইয়ে রিকি পন্টিং-এর রেকর্ড ভেঙে দেন সাউদি। টেস্ট কেরিয়ারে এখনও পর্যন্ত মোট ৭৫টি ছক্কা মারলেন তিনি। আর তিনটি ছয় মারলেই মহেন্দ্র সিং ধোনির টেস্টে ছক্কা মারার রেকর্ড টপকে যাবেন। যদিও টেস্টে ছক্কা হাঁকানোর রেকর্ড রয়েছে ম্যাকালামের কাছে। তিনি নিজের টেস্ট জীবনে ১০৭টি ওভার বাউন্ডারি মেরেছেন।
বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ ফাইনালের পঞ্চম দিনটা নিজের নামে লিখে রাখলেন টিম সাউদি। দলের জন্য যুক্ত করলেন মূল্যবান ৩০ রান। সঙ্গে এদিন তিনি আউট করলেন ভারতের দুই ওপেনিং জুটিকে। এদিনের পারফরমেন্সের ফলে নিউজিল্যান্ড ক্রিকেটে গড়লেন অন্যতম নজির। টিম সাউদি টোপকে গেলেন রিকি পন্টিংকেও।
সাউদাম্পটন টেস্টের পঞ্চম দিনের নায়ক নিউজিল্যান্ডের টিম সাউদি। এদিন একটা সময় নিউজিল্যান্ডকে চাপে ফেলে দিয়েছিলেন ভারতীয় বোলাররা। শামি, ইশান্তদের আগুনে বোলিংয়ের সামনে বেসামাল হয়ে পড়েছিল নিউজিল্যান্ডের ব্যাটিং লাইন আপ। কেন উইলিয়ামসন বাদে কেউ সেভাবে দাঁড়াতেই পারছিলেন না। কাইল জেমিসন ১৬ বলে ২১ রান করে যখন সাজঘরে ফিরছিলেন তখন মনেই হয়েছিল কিউয়িরা হয়তো আর বেশি দূর যেতে পারবেনা।
ঠিক সেই সময় দলের অধিনায়কের সঙ্গে হাল ধরেন টিম সাউদি। দলের এই পেস বোলার ব্যাট হাতে নামার সময় নিউজিল্যান্ডের রান ছিল ১৯২। শেষে যখন সাউদি আউট হচ্ছেন তখন দলের রান ২৪৯। বোঝাই যাচ্ছে কত গুরুত্বপূর্ণ ইনিংস তিনি খেলেছিলেন। ৪৬ বলে তিনি করেছিলেন ৩০ রান। তাঁর এদিনের ইনিংসে ছিল দুটি ওভার বাউন্ডারি। এদিনের দুই ছক্কা হাঁকানোর পরে টেস্টে ছয় মারার লড়াইয়ে রিকি পন্টিং-এর রেকর্ড ভেঙে দেন সাউদি। টেস্ট কেরিয়ারে এখনও পর্যন্ত মোট ৭৫টি ছক্কা মারলেন তিনি। আর তিনটি ছয় মারলেই মহেন্দ্র সিং ধোনির টেস্টে ছক্কা মারার রেকর্ড টপকে যাবেন। যদিও টেস্টে ছক্কা হাঁকানোর রেকর্ড রয়েছে ম্যাকালামের কাছে। তিনি নিজের টেস্ট জীবনে ১০৭টি ওভার বাউন্ডারি মেরেছেন।|#+|
শুধু ব্যাটেই নয় বল হাতেও এদিন রেকর্ড করলেন সাউদি। ড্যানিয়েল ভেত্তোরির পরে তিনি নিউজিল্যান্ডের অন্যতম বোলার যার ঝুলিতে ৬০০ উইকেট রয়েছে। এদিন ব্যাট হাতে সফল হওয়ার পরে বল হাতেও চমক দেখালেন তিনি। ভারতের দুই ওপেনারকে তিনিই সাজঘরের রাস্তা দেখালেন। প্রথমে শুভমন গিলকে আউট করলেন। তখনই ৬০০ উইকেটের মালিক হলেন তিনি। এরপরে রোহিত শর্মাকেও আউট করেন সাউদি।
ব্যাটে বলে দুরন্ত পারফর্ম করে বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ ফাইনালের পঞ্চম দিনটা নিজের নামে লিখে রাখলেন টিম সাউদি। এখন ম্যাচের শেষ দিনে দেখার টিম সাউদি বল হাতে আর কত রেকর্ড করতে পারেন।
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।