অ্যাপেলের চার্জার ছাড়া অন্য কোনওভাবে চার্জ করার উপায় থাকে না ব্যবহারকারীদের। মজার বিষয় হল, এখন এই চার্জারও আর ফোনের সঙ্গে বিক্রি করে না অ্যাপেল। তাদের প্রিমিয়াম ফোন কেনার পর, আবার আলাদা করে এই চার্জার কিনতে হত। ফলে এবার অন্তত ইউরোপের ক্ষেত্রে টাইপ-সি চার্জার চালু করতে বাধ্য হবে অ্যাপেল।
1/6ইউরোপীয় ইউনিয়ন পার্লামেন্টে নয়া আইন। ২০২৪ সালের শেষের দিক থেকে সমস্ত স্মার্টফোন, ট্যাবলেট এবং ক্যামেরার জন্য USB-C সিঙ্গেল চার্জার থাকা বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। আর তাতেই কপাল পুড়েছে অ্যাপেলের। বেশিরভাগ আধুনিক স্মার্টফোনই ইউএসবি টাইপ-সি চার্জার ব্যবহার করে। কিন্তু অ্যাপেল তার iPhone-এ লাইটনিং পোর্ট চার্জার দেয়। ছবি : হিন্দুস্তান টাইমস টেক (Apple)
2/6আর সেই কারণে অ্যাপেলের চার্জার ছাড়া অন্য কোনওভাবে চার্জ করার উপায় থাকে না ব্যবহারকারীদের। মজার বিষয় হল, এখন এই চার্জারও আর ফোনের সঙ্গে বিক্রি করে না অ্যাপেল। তাদের প্রিমিয়াম ফোন কেনার পর, আবার আলাদা করে এই চার্জার কিনতে হত। ফলে এবার অন্তত ইউরোপের ক্ষেত্রে টাইপ-সি চার্জার চালু করতে বাধ্য হবে অ্যাপেল। ছবি : হিন্দুস্তান টাইমস টেক (Apple)
3/6অনেকের দাবি, এই লাইটনিং পোর্টে মোটেও টাইপ-সি তারের তুলনায় খুব একটা সুবিধা হয় না। বরং চার্জার নিতে ভুলে যাওয়া, অ্যাডাপটার কেনা, বাড়তি খরচের মতো সমস্যা হত। ছবি : হিন্দুস্তান টাইমস টেক (Apple)
4/6প্রায় ১০ বছর আগের কথা। অ্যাপেল ছাড়া বাকি সব ইলেকট্রনিক কনজিউমার আইটেম নির্মাতারাই ইউরোপীয় কমিশনের সঙ্গে একটি স্বেচ্ছাসেবী চুক্তিতে সম্মত হয়েছিল। তাতে সকলেই স্মার্টফোনে টাইপ-সি চার্জার দেওয়ার বিষয়ে সম্মত হন। একমাত্র অ্যাপেলই নিজেদের আলাদা চার্জিং সিস্টেমে অনড় থাকে। ফাইল ছবি : অ্যাপেল (Apple)
5/6তবে ল্যাপটপের ক্ষেত্রে কিছুটা অতিরিক্ত সময় মিলবে। এই ক্ষেত্রে ২০২৬ সাল পর্যন্ত সময় দেওয়া হয়েছে। ছবি : হিন্দুস্তান টাইমস টেক (Apple)
6/6রিপোর্ট অনুযায়ী, এর ফলে প্রতি বছর কমপক্ষে ২০০ মিলিয়ন ইউরো সাশ্রয় হবে। শুধু তাই নয়, প্রতি বছর ইউরোপীয় ইউনিয়নে এক হাজার টনেরও বেশি ইলেকট্রনিক বর্জ্য কমবে। ফাইল ছবি: ব্লুমবার্গ (Apple)