হোয়াটস অ্যাপের প্রাইভেসি নীতি নিয়ে সদ্য একটি মামলা দিল্লি হাইকোর্টের অধীনস্ত। এর আগে প্রাইভেসি নীতি নিয়ে সিসিআইয়ের তদন্তের ওপর স্থগিতাদেশকে খারিজ করে দিয়েছে দিল্লি হাইকোর্ট। দিল্লি কোর্ট জানিয়েছে, যেভাবে হোয়াটস অ্যাপের ডেটা তার অভিভাবকত্বের সংস্থা ফেসবুকের সঙ্গে ভাগ করা হচ্ছে, তাতে গ্রাহকদের কাছে কার্যত ‘চয়েস’ মরীচিকাসম হয়ে দাঁড়িয়েছে।
উল্লেখ্য, গত বৃহস্পতিবারই সিসিআইয়ের তদন্তের ওপর থেকে স্থগিতাদেশ খারিজ করার নির্দেশ দিয়েছে দিল্লি হাইকোর্ট। তবে নির্দেশিকার সম্পূর্ণ তথ্য উঠে এসেছে শুক্রবার। আদালত বলছে, হোয়াটসঅ্যাপের ২০২১ সালের প্রাইভেসি নীতি এমনই যে, গ্রাহকদের কাছে যেন বার্তা দেওয়া হচ্ছে, হয় গ্রহণ করুন, নয় ছেড়ে দিন। যার হাত ধরে গ্রাহকদের জোর করে একটি ‘এগ্রিমেন্ট’ এ আসতে বাধ্য করা হচ্ছে। উল্লেখ্য, বৃহস্পতিবারও এই মামলায় আদালতের রায়ের সময় ‘এন্ড টু এন্ড এনক্রিপশন’ নিয়ে উঠেছিল প্রশ্ন। এদিনও সেই প্রশ্নই বারবার ঘুরপাক খেয়েছে আদালতের নির্দেশ সম্পূর্ণ উঠে আসার পর। সুইসাইড নোটে কাদের নাম! আম্বালায় একই পরিবারের ৬ জনের মৃত্যুতে উঠছে টাকার প্রসঙ্গ
এর আগে সিসিআই একটি তদন্তের নির্দেশ দিয়েছিল এই প্রাইভেসি নীতি নিয়ে। সেক্ষেত্রে সিঙ্গল বেঞ্চেন নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে আদালতের দ্বারস্থ হয় হোয়াটসঅ্যাপ ও ফেসবুকে কর্তৃপক্ষ। সেই মর্মেই দিল্লি হাইকোর্ট জানিয়েছে যে সিসিআইয়ের তদন্তের নির্দেশে স্থগিতাদেশ খারিজ করা হল। ফলে খারিজ হয় ফেসবুক ও হোয়াটস অ্যাপের আর্জি।