E-Scooters in India: ইতিমধ্যেই দেশের আনাচে-কানাচে ছেয়ে গিয়েছে ৩ চাকার ইলেকট্রিক রিকশা, টোটো। রাস্তাঘাটে টুকটাক ইলেকট্রিক স্কুটারও চোখে পড়ছে। এমনই চলতে থাকলে, আগামী ২০৩০ সাল নাগাদ ইলেকট্রিক স্কুটার/বাইকে ভরে যাবে সব রাস্তা। এখনের তুলনায় প্রায় ৭৮% বাড়বে, এমনটাই বলছে সমীক্ষা।
ভারত বর্তমানে একটা পরিবর্তনশীল পরিস্থিতির মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে। পেট্রোল-চালিতের থেকে ইলেকট্রিক যানে প্রবেশ করছে আমজনতা। ইতিমধ্যেই দেশের আনাচে-কানাচে ছেয়ে গিয়েছে ৩ চাকার ইলেকট্রিক রিকশা, টোটো। রাস্তাঘাটে টুকটাক ইলেকট্রিক স্কুটারও চোখে পড়ছে। এমনই চলতে থাকলে, আগামী ২০৩০ সাল নাগাদ ইলেকট্রিক স্কুটার/বাইকে ভরে যাবে সব রাস্তা। এখনের তুলনায় প্রায় ৭৮% বাড়বে, এমনটাই বলছে সমীক্ষা।
ধীরে ধীরে ইলেকট্রিক স্কুটার-বাইকের উপর সাধারণ মানুষের আস্থা বাড়ছে। সরকারি নীতি, ব্যাটারি প্রযুক্তির উন্নতি, রাস্তার ধারে চার্জিং স্টেশন স্থাপন- ইত্যাদি যত বাড়ছে, ততই ভরসা বাড়ছে ক্রেতাদের।
শুধু তাই নয়, ইলেকট্রিক যান মানেই যে গরুর গাড়ি- সেই ধারণাও ভেঙে যাচ্ছে। দেখা যাচ্ছে, একই বা দ্বিগুণ দামের পেট্রোল স্কুটার বাইককেও গতিতে টেক্কা দিচ্ছে ই-স্কুটারগুলি।
বাড়ছে রেঞ্জও। ফলে মাঝরাস্তায় চার্জ শেষ হয়ে আটকে পড়ার ভয়ও কমছে।
আর এর পুরোটাই কম খরচে। ইলেকট্রিক স্কুটার/বাইক চালানো পেট্রোলচালিতের চেয়ে অনেক কম খরচসাপেক্ষ। ফলে বিষয়টা উপলব্ধি করতে পারছেন সকলেই।
তবে এখনও, ই-স্কুটার, বাইক কেনার ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় সমস্যা হল চার্জিং স্টেশনের স্বল্পতা। মাঝপথে চার্জ শেষ হলে, বা কোথাও গিয়ে সেখানে চার্জিং স্টেশন না পাওয়ার সমস্যার কারণে এখনও পেট্রোলেই ভরসা করছেন বেশিরভাগ মানুষ।