গুগল জানিয়েছে যে, ইউজার ইন্টারফেসের অংশ হিসাবে উপলব্ধ সমস্ত ইন-বিল্ট কল রেকর্ডিং অ্যাপ বৈধ থাকবে। অর্থাত্ তাতে কোনও প্রভাব পড়ছে না।
1/7১১ মে ২০২২ থেকে গুগল অ্যান্ড্রয়েডের কল রেকর্ডিং অ্যাপ ব্যান করছে। কিন্তু কেন? ফাইল ছবি: রয়টার্স (Reuters)
2/7ফোনে অনেকেই কাজ বা সুরক্ষার কথা ভেবে কল রেকর্ডিং অ্যাপ রাখেন। এবার সেই অ্যাপেই নিষেধাজ্ঞা গুগলের। এর পেছনে যুক্তিও দিয়েছে সংস্থা। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে হিন্দুস্তান টাইমস) (Reuters)
3/7আসলে এটি গুগলের নয়া নীতির অংশ। কী সেই নীতি? (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে রয়টার্স) (Reuters)
4/7নতুন নীতির অধীনে, থার্ড পার্টি অ্যাপগুলিকে অ্যান্ড্রয়েডের অ্যাক্সেসিবিলিটি API (অ্যাপ্লিকেশন প্রোগ্রামিং ইন্টারফেস) ব্যবহার করতে দেওয়া হবে না। এদিকে কল রেকর্ডিংয়ের জন্য সেটি প্রয়োজনীয়। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে হিন্দুস্তান টাইমস) (Reuters)
5/7থার্ড-পার্টি অ্যাপের ক্ষেত্রে, অ্যাকসেসিবিলিটি API-ই হল Android-এ কল রেকর্ড করার একমাত্র উপায়। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে রয়টার্স) (Reuters)
6/7গুগল জানিয়েছে যে, ইউজার ইন্টারফেসের অংশ হিসাবে উপলব্ধ সমস্ত ইন-বিল্ট কল রেকর্ডিং অ্যাপ বৈধ থাকবে। অর্থাত্ তাতে কোনও প্রভাব পড়ছে না। ছবি : রয়টার্স (Reuters)
7/7Truecaller-এর মতো অ্যাপে অ্যান্ড্রয়েডে কল রেকর্ডিং ফিচার থাকে। এবার থেকে সেটা ব্যবহার করা যাবে না। ফাইল ছবি : ব্লুমবার্গ (Reuters)