সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে যে, গত ১০ বছরে বিশ্বজুড়ে ব্যাপক হারে সৌরবিদ্যুত্ ব্যবহারের প্রচলন বেড়েছে। বিশ্বের ১০ বৃহত্তম অর্থনীতির মধ্যে ৫টিই এশিয়ার দেশ। সেগুলি হল চিন, জাপান, ভারত, দক্ষিণ কোরিয়া এবং ভিয়েতনাম।
1/5সৌরশক্তিই ভবিষ্যত। ২০২২ সালের প্রথমার্ধের পরিসংখ্যানই তা প্রমাণ করছে। সৌরশক্তির উত্পাদনের মাধ্যমে বিপুল সাশ্রয় করেছে ভারত। এইটুকু সময়ের মধ্যে প্রায় ৪.২ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের জ্বালানি খরচ কমেছে। অন্যদিকে ১৯.৪ মিলিয়ন টন কয়লা সাশ্রয় হয়ছে। এই কয়লা সাশ্রয় আরও বেশি তাত্পর্যপূর্ণ। কারণ গত বছর থেকেই ভারতে কয়লার সরবরাহে অনেকটা হ্রাস হয়েছে। বৃহস্পতিবারের এক নয়া রিপোর্টে এই বিষয়ে উল্লেখ করা হয়েছে। ফাইল ছবি: টুইটার (Twitter)
2/5শক্তি বিশ্লেষণ সংস্থা 'এমবার'(Ember) এই প্রতিবেদন প্রকাশ করে। তাতে সেন্টার ফর রিসার্চ অন এনার্জি অ্যান্ড ক্লিন এয়ার(CREA) এবং ইনস্টিটিউট ফর এনার্জি ইকোনমিক্স অ্যান্ড ফিন্যান্সিয়াল অ্যানালিসিসের তথ্য তুলে ধরা হয়। ফাইল ছবি: হিন্দুস্তান টাইমস (Twitter)
3/5সমীক্ষায় দেখা হিয়েছে যে, গত ১০ বছরে বিশ্বজুড়ে ব্যাপক হারে সৌরবিদ্যুত্ ব্যবহারের প্রচলন বেড়েছে। বিশ্বের ১০ বৃহত্তম অর্থনীতির মধ্যে ৫টিই এশিয়ার দেশ। সেগুলি হল চিন, জাপান, ভারত, দক্ষিণ কোরিয়া এবং ভিয়েতনাম। ফলে একটি বিষয় স্পষ্ট। সবুজ শক্তির বিষয়ে পশ্চিমী দেশগুলি নিয়ম-নীতির গান গাইলেও, বাস্তবে তা প্রণয়নে এগিয়ে এশিয়ার দেশগুলিই। ফাইল ছবি: হিন্দুস্তান টাইমস (Twitter)
4/5চিনের বিদ্যুত্ উত্পাদনের এক গুরুত্বপূর্ণ অংশ হয়ে দাঁড়িয়েছে সৌরশক্তি। বর্তমানে চিনে উত্পাদিত মোট বিদ্যুতের ৫%-ই আসে সৌরশক্তি থেকে। এর ফলেই বোঝা যায়, বৃহত্তর ক্ষেত্রেও সৌরবিদ্যুত্ সঠিকভাবে প্রয়োগ করা সম্ভব। তবে এর জন্য প্রয়োজন বিপুল প্রারম্ভিক বিনিয়োগ। একই পরিসংখ্যান দক্ষিণ কোরিয়ারও। ফাইল ছবি: গেটি ইমেজেস (Twitter)
5/5CREA-র বিশ্লেষক ইজাবেলা সুয়ারেজ বলেন, এশিয়ার দেশগুলিকে সময়ের সঙ্গে আরও বেশি সৌরবিদ্যুতের প্রসারে জোর দিতে হবে। খরচসাপেক্ষ এবং দূষণকারী জীবাশ্ম জ্বালানির উপর নির্ভরশীলতা কমাতে হবে। জীবাশ্ম জ্বালানি আমদানির যে খরচ বাঁচবে, তাই দিয়ে আরও বেশি করে উন্নয়নমূলক কাজ সম্পন্ন করা যেতে পারে। ফাইল ছবি: ফেসবুক (Twitter)