VPN পরিষেবা প্রদানকারী সংস্থা Surfshark-এর অধীনস্থ ডেটা রিমুভাল পরিষেবা ইনকগনির রিপোর্ট অনুযায়ী অনুসারে, ডেটা ব্রোকিংয়ের সময়ে তথ্য ফাঁসের মাধ্যমে ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলির তালিকায় বিশ্বে এক নম্বরে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। সেখানে প্রায় ২০.৭৬ কোটি মার্কিন নাগরিকের ব্যক্তিগত তথ্য ফাঁস হয়ে গিয়েছে।
1/5ডেটা ব্রোকার মারফত গত ২০ বছরে প্রায় ১০ বার বিশাল ডেটা ব্রিচ হয়েছে। আর তার ফলে প্রায় ১.৮ কোটি ভারতীয় নাগরিকের ব্যক্তিগত তথ্য ফাঁস হয়ে গিয়েছে অন্ধকার ইন্টারনেটের জগতে। এক সাম্প্রতিক রিপোর্টে এমনটাই উল্লেখ করা হয়েছে। সেখানে এটাও বলা হয়েছে যে, পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ডেটা ব্রিচের দিক দিয়ে ভারত বিশ্বের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ক্ষতিগ্রস্ত দেশ। ফাইল ছবি: পেক্সেলস (HT_PRINT)
2/5ডেটা ব্রোকিং: বিভিন্ন উত্স থেকে তথ্য একত্রিত করে, তা গুছিয়ে সাজানো এবং বিশ্লেষণ করা এবং অন্যান্য সংস্থাকে লাইসেন্স দেওয়ার প্রক্রিয়াকে ডেটা ব্রোকিং বলে। যাকা এটি করে, তাদের ডেটা ব্রোকার বলে। প্রতীকী ছবি : ইনস্টাগ্রাম (HT_PRINT)
3/5VPN পরিষেবা প্রদানকারী সংস্থা Surfshark-এর অধীনস্থ ডেটা রিমুভাল পরিষেবা ইনকগনির রিপোর্ট অনুযায়ী অনুসারে, ডেটা ব্রোকিংয়ের সময়ে তথ্য ফাঁসের মাধ্যমে ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলির তালিকায় বিশ্বে এক নম্বরে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। সেখানে প্রায় ২০.৭৬ কোটি মার্কিন নাগরিকের ব্যক্তিগত তথ্য ফাঁস হয়ে গিয়েছে। ফাইল ছবি: ফ্রিপিক (HT_PRINT)
4/5কিন্তু এই ফাঁস হওয়া তথ্য নিয়ে কী করা হয়? সাইবার প্রতারকদের হাতে পড়লে তারা কোনও ব্যক্তির ব্যক্তিগত তথ্য দিয়ে প্রতারণা করতে পারে। আইডেন্টিটি থেফট, আর্থিক নয়-ছয়ের মতো কাজ হতে পারে। বৃহত্তর ক্ষেত্রে, অসাধু সংস্থাগুলি এই তথ্য ব্যবহার করে থার্ড পার্টি টার্গেটেড বিজ্ঞাপন চালায়। প্রতীকী ছবি : ইনস্টাগ্রাম (HT_PRINT)
5/5মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ভারত ছাড়াও আরও ৩টি দেশের নাম এই তালিকায় উল্লেখ করা হয়েছে। সেগুলি হল, ব্রিটেন, ব্রাজিল এবং কানাডা। ফাইল ছবি: শাটারস্টক (HT_PRINT)