মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের তারকা মারা ছয়ের কারণে, ২০১৪ সালে প্লে-অফে উঠতে পারেনি দ্রাবিড়ের টিম রাজস্থান রয়্যালস। যে কারণে রেগে আগুন হয়ে গিয়েছিলেন রাহুল দ্রাবিড়। তাঁর মাথার টুপি খুলে ফেলে সজোরে আছাড় মারেন তিনি। তবে এর পরেই নিজের ভুল বুঝতে পেরে মাটি থেকে টুপিটি তুলে নিয়ে পরে নেন।
পিটারসেন ভারতের দুই তরুণ ব্যাটসম্যানের প্রশংসা করেছেন। পিটারসেন বলেছিলেন যে তিনি গিল এবং যশস্বীর মধ্যে ভারতের টপ অর্ডারের ভবিষ্যত দেখতে পাচ্ছেন। তিনি নির্বাচকদের ওডিআই বিশ্বকাপ স্কোয়াডে যশস্বীকে সমর্থন করার জন্য অনুরোধ করছেন।
তবে ক্রিকেটে কিন্তু 'ডায়মন্ড ডাক' একমাত্র শূন্য রানে আউট হওয়া নয়। রয়েছে গোল্ডেন এমনকি সিলভার ডাক ও! আসুন একনজরে দেখে নেওয়া যাক ক্রিকেটীয় পরিভাষায় বিভিন্ন ধরনের ‘ডাক’ গুলি কী কী?
আইপিএলের ইতিহাসে নিজেদের অ্যাওয়ে ম্যাচে সবচেয়ে বড় ব্যবধানে জয়ের নজির গড়ল তারা। এদিন রাজস্থান রয়্যালসকে তাদের ঘরের মাঠ সোয়াই মানসিং স্টেডিয়ামে ১১২ রানের বিপুল ব্যবধানে হারিয়ে দিল তারা। ফলে ঠিক বছর তিনেক আগে গড়া তাদের সর্বাধিক ব্যবধানে জয়ের নজিরকেও টপকে গেল তারা।
ওয়েন পার্নেলের বলে আউট হওয়ার পরে জোস বাটলার (ছবি-এএফপি)
শুধু এই হার নয়, এই হারের সঙ্গে লজ্জার বহু নজির গড়েছে রাজস্থান দল। তবে এর মাঝেই লজ্জার বড় রেকর্ড করে ফেলেছেন রাজস্থান রয়্যালসের ওপেনিং ব্য়াটার জোস বাটলার। গত বছর আইপিএল অর্থাৎ ২০২২ সালে অনুষ্ঠিত ১৫তম আইপিএল আসরের কমলা টুপির মালিক ছিলেন রাজস্থান রয়্যালসের ওপেনার জোস বাটলার।
দেবদত্ত পাডিক্কালের একটি ক্যাচ নেন সিরাজ। সেই ক্যাচটি দেখে মনে হচ্ছিল, মাটিতে বল ড্রপ করার পর ক্যাচ নিয়েছেন সিরাজ। কিন্তু তাতেও আউট হয়ে যান পাডিক্কাল। এর পরেই ক্ষোভ উগরে দেয় সোশ্যাল মিডিয়া।
সেই সময়ে বাউন্ডারি থেকে আসা সিরাজের থ্রো ধরে পায়ের তলা দিয়েই উইকেটে মারেন অনুজ রাওয়াত। যার ফলে রান আউট হন অশ্বিন। রান না করেই সাজঘরে ফেরেন তিনি। এরফলে হেতমায়েরও ভেঙে পড়েন। এই রান আউট দেখে সকলেই অবাক হয়েছেন, এর পাশাপাশি অনেকেই অনুজের মধ্যে ধোনির ছায়া দেখতে পান।
সর্বনিম্ন স্কোরের তালিকায় একে রয়েছে আরসিবি-র করা ৪৯ রান। ২০১৭ সালে ইডেনে কলকাতা নাইট রাইডার্সের বিরুদ্ধে ৪৯ করেছিল আরসিবি। ২০০৯ সালে কেপটাউনে আরসিবি-র বিরুদ্ধে ৫৮ রান করেছিল রাজস্থান। সেটা আইপিএলের ইতিহাসে দ্বিতীয় সর্বনিম্ন স্কোর। আর এ দিন জয়পুরে করল তৃতীয় সর্বনিম্ন স্কোর।
আরসিবি-র বিরুদ্ধে রাজস্থান তাদের দ্বিতীয় সর্বনিম্ন স্কোর করল। ২০০৯ সালে কেপ টাউনে আরসিবি-র বিরুদ্ধে ৫৮ রান করেছিল রাজস্থান। এটাই তাদের করা সর্বনিম্ন স্কোর। রবিবার জয়পুরে তারা ৫৯ রানে অলআউট হয়ে যায়। এটা রাজস্থানের দ্বিতীয় সর্বনিম্ন স্কোর।