ইলন মাস্ক জানিয়েছেন, তাঁর স্থানটি নেওয়ার মতো বোকা কাউকে পেলে তিনি সঙ্গে সঙ্গে পদ ছেড়ে দেবেন। তবে এই গণভোট নিয়েও শুরু হয়েছে বিতর্ক। ইলন ভক্তদের একাংশের দাবি, বাম-মনস্করা একযোগে টুইটারের সিইও-র পদ থেকে তাঁকে সরানোর জন্য ভোট দিয়েছেন। সেই কারণেই এই ফলাফল।