প্রতিদিনও আমরা কতো কিছুই না করে থাকি। নিজের অজান্তেই আছে যাতে ভালো বা খারাপ দিক.নজর দিন এই ১০ অভ্যাসের দিকে যাতে আপনি জীবনে একটি স্বাস্থ্যকর পরিবর্তন করতে পারেন।
রাতে দেরিতে খাওয়া: রাতে দেরি করে খাওয়া আমাদের অনেকেরই অভ্যেসে এসে দাঁড়িয়েছে। কিন্তু প্রতিদিন রাতে খেলে হতে পারে হজমের বড় রকম সমস্যা। দেখা দিতে পারে ইনসোমনিয়ার মত রোগও
পর্যাপ্ত জল না খাওয়া: আমাদের দেহের ৬০%, তাই খুব স্বাভাবিকভাবেই জলের ভূমিকা শরীরে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ন। পর্যাপ্ত জল না খেলে হতে পারে কিডনি সমস্যা। এছাড়াও মাথা, মনকে শান্ত রাখতে জলের ভূমিকা অনস্বীকার্য।
পর্যাপ্ত শরীরচর্চার অভাব: প্রতিদিন অল্প হলেও শরীরচর্চা করা জরুরী।শরীরে যতই মেদ জমবে ততই নানারকম অসুস্থতা বাস বাঁধবে। তাই চেষ্টা করুন প্রতিদিন অন্তত ৩০মিনিট শরীরচর্চা করতে
সঠিক সময়ে পর্যাপ্ত ঘুম: রাতে অন্তত ৭ থেকে ৯ঘণ্টা ঘুম শরীরের অর্ধেক রোগ দূর করে।শরীর যত বিশ্রাম পাবে ততই মাথা হালকা হবে। সকল কাজ ঠিক মত সম্পন্ন করা যাবে।
খাবারে অতিরিক্ত নুন খাওয়া: রান্নায় অল্প নুন ব্যবহার করলে টা শরীরের বিশেষ ক্ষতি না করলেও কাঁচা নুন খাওয়া কিংবা বিভিন্ন প্রসেস্ড বা ফ্রোজেন খবরে যেমন সসেজ, সালামি ইত্যাদি তে প্রচুর সোডিয়াম থাকে, যা স্বাস্থের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকারক।
ভুল খাবার বেছে নেওয়া: কিছু খাবার বাইরে থেকে যতোটা স্বাস্থ্যকর মনে হয়, আদতে সেটা একেবারেই নয়। যেমন ফ্যাট-ফ্রী খাবারে প্রচুর পরিমাণে শর্করা থাকে যা শরীরে ডেকে আনতে পারে নানান রোগ। আমাদের
কাজেকাজেকাজের টেবিলে বসে খাওয়া: কাজ করতে করতে সেইখানেই বসে খাবার খেয়ে নিচ্ছেন? ভুলেও এই কাজ করবেন না। এতে খবরের প্রতি মনোনিবেশ নষ্ট হয়, যা আপনার হজমে সমস্যা তৈরি করতে পারে। পর্যাপ্ত
সব রান্নায় অলিভ ওয়েলের ব্যবহার: যদিও অলিভ ওয়েলের অনেক গুণ আছে, তা সত্ত্বেও সব রান্না এই তেল দিয়ে করা থেকে বিরত থাকুন।কারণ এই তেল খুব অল্প আঁচেই জ্বলে ওঠে যা স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকারক।
খাবার থেকে ডেসার্ট বাদ: মোটা হওয়ার ভয়ে কিংবা অতিরিক্ত চিনি খাওয়ার ভয়ে প্রিয় পেস্ট্রি বা কেকে কামড় বসাতে ভয় পান? কিন্তু বিশেষজ্ঞরা বলছেন, কিছু সময় এই কেক পেস্ট্রি শুধু মন না শরীরের জন্যও উপকারী, তবে তা অবশ্যই হতে হবে অল্প পরিমাণে।
বাসন মাজার স্পঞ্জটি পরিষ্কার না রাখা: যে স্পঞ্জটি দিয়ে বাসন মাজছেন, সেটি কতো ঘন ঘন পরিষ্কার করেন? জানেন কতো ব্যাক্টেরিয়া জমছে ওতে? তাই প্রতিদিন বাসন মজার পর স্পঞ্জটি পরিষ্কার করে রাখুন।