আমাদের চেনা জানার মধ্যে কাউকে না কাউকে আমরা পাই যিনি ক্যানসারে আক্রান্ত।যদিও কিছু ক্যান্সার আমাদের নিয়ন্ত্রণের বাইরে। তবুও কিছু স্বাস্থ্যকর জীবনধারা বজায় রাখলে ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করতে পারে।
তামাক ব্যবহার: কোনো পরিমাণের তামাকই স্বাস্থ্যের জন্য নিরাপদ নয়। তামাক ব্যবহার সমস্ত ক্যান্সার-সম্পর্কিত মৃত্যুর হার ৩০%। কোন প্রকার তামাকজাত দ্রব্য নিরাপদ নয়। এর মধ্যে রয়েছে সিগারেট, ই-সিগারেট, সিগার, চিবানো তামাক এবং হুক্কা
স্বাস্থ্যকর জীবন যাপন : প্রতিদিন যোগব্যায়াম, শরীরচর্চা করে সতেজ থাকা যায় যেমন, তেমনই ক্যান্সারের ঝুঁকি কমে অনেকটাই। প্রতিদিন অন্তত ১৫০মিনিট শরীরচর্চা করা জরুরী।
স্বাস্থ্যকর জীবন যাপন : প্রতিদিন যোগব্যায়াম, শরীরচর্চা করে সতেজ থাকা যায় যেমন, তেমনই ক্যান্সারের ঝুঁকি কমে অনেকটাই। প্রতিদিন অন্তত ১৫০মিনিট শরীরচর্চা করা জরুরী।
সানস্ক্রিনের ব্যবহার: শুধু বাইরেই নয়,ত্বককে সুস্থ রাখতে দিনের আলোয় সানস্ক্রিন ব্যবহার করা জরুরী। এর থেকে ত্বকের ক্যান্সার প্রতিরোধ করা যায় অনেকটাই।
সঠিক ভ্যাকসিন গ্রহণ: কিছু ভ্যাকসিন যেমন HPV, STI গ্রহণে ক্যান্সার প্রতিরোধ করা যায় প্রায় ৯০%
জরুরী পরীক্ষা-নিরীক্ষা: নিজের শরীর কতোটা সুস্থ আছে টা জানতে প্রতি ৩-৪ মাস অন্তর অন্তর জরুরী পরীক্ষা-নিরীক্ষা যেমন ব্রেস্ট ক্যান্সার স্ক্রিনিং, সারভাইক্যাল ক্যান্সার স্ক্রিনিং, কলোলেক্টরল ক্যান্সার স্ক্রিনিং, লাঙ্গ ক্যান্সার স্ক্রিনিং এগুলি করানো খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
পরিবারের ইতিহাস: আপনার পরিবারের কার বা কাদের ক্যান্সার আছে টা জেনে নিন। পরিবারের মধ্যে ক্যান্সারের ইতিহাস থাকলে ব্রেস্ট, ওভারিয়ান, ইউটেরাইন বা কলোলেক্টরল ক্যান্সারের ঝুঁকি বেড়ে যায় অনেকটাই।