Hindustan Times
Bangla

তারকার খ্যাতি রয়েছে, আবার আইন ভেঙে জেলেও গিয়েছেন, বলিপাড়ায় এমন তারকার সংখ্যা নেহাত কম নয়।

কৃষ্ণসার হরিণ হত্যায় ২০১৮ সালে সলমন খানের ৫ বছরের কারাদণ্ড হয়েছিল। ১০ হাজার জরিমানাও হয়।

১৯৯৩ সালে আন্ডারওয়ার্ল্ডের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে ২০১৩ সালে সঞ্জয় দত্তের ৫ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। ২০১৬ সালে পুনের ইয়েরওয়াড়া জেল থেকে মুক্তি পান তিনি। 

পরিচারিকার ধর্ষণের অভিযোগে ২০১১ সালে শাইনি আহুজা ৭ বছরের কারাদণ্ড হয়।

জাল পাসপোর্ট মামলায় গ্যাংস্টার আবু সালেমের বান্ধবী হিসেবে খ্যাত বলিউড অভিনেত্রী মণিকা বেদীর ৫ বছরের কারাদণ্ড হয়।

ছোটে নবাব সইফ আলি খানকেও জেলে যেতে হয়েছিল। কারণ এক NRI-এর সঙ্গে তাঁর ঝগড়া। মুম্বইয়ের তাজ হোটেলে এক এনআরআইয়ের ঝগড়া বেঁধেছিল শর্মিলা পুত্রের।

বলিউডের 'মাচো ম্যান' জন আব্রাহামকেও থাকতে হয়েছে জেলে। জন এর বাইকে দুর্ঘটনার সম্মুখীন হন ২ ব্যক্তি। অপরাধ স্বীকার করে নিয়েছিলেন তিনি। তবে তাঁকে ১৫ দিনের জন্য জেলে যেতে হয়েছিল।

জেনে অবাক হবেন বলিউডের সুন্দরী সোনালি বেন্দ্রেও জেলে যেতে হয়েছিল। ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের দায়ে জেলে যেতে হয় সোনালীকে। কিছুদিন পর জামিন পান তিনি। এছাড়াও কৃষ্ণসার হরিণ শিকারের মামলাও দায়ের হয়েছিল সোনালির বিরুদ্ধে। এরজন্য আদালতের দ্বারস্থ হন সোনালি।

ফারদিন খান কোকেন রাখার দায়ে গ্রেফতার হয়েছিলেন, এরপর তাঁকে জেলে যেতে হয়। ৫ দিন কারাগারে কাটানোর পর পুনর্বাসন কেন্দ্রে পাঠানো হয় ফারদিন খানকে।

ঋণ শোধ করতে না পারায় জেলে যেতে হয়েছে রাজপাল যাদবকে। রাজপালের বিরুদ্ধে ৫ কোটি টাকা ঋণ পরিশোধ না করার অভিযোগ ছিল।

সুন্দরী অভিনেত্রী মধুবালাকেও জেলে যেতে হয়েছে। মধুবালার বিরুদ্ধে মামলা করেছিলেন বিআর চোপড়া। 'নয়া দৌর' ছবির জন্য চুক্তিবদ্ধ হওয়া সত্ত্বেও পরে মধুবালা ছবিটি করতে রাজি হননি।