নাইট ক্লাবের বাউন্সার থেকে কানাডার PM..জাস্টিন ট্রুডর সফর একনজরে
সদ্য কানাডার প্রধানমন্ত্রী পদ থেকে ইস্তফা দিয়েছেন জাস্টিন ট্রুডো। এককালে ভারতের বিরুদ্ধে নিজ্জর হত্যা নিয়ে তোপ দাগা ট্রুডোর রাজনৈতিক সফর কিছু চংকপ্রদ নয়!
কানাডার ২৩তম প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো পদে ছিলেন টানা ৯ বছর।
৫৩ বছরের ট্রুডোর ইস্তফার জল্পনা বহুদিনই ছিল কানাডায়। সেদেশে খাবার, বাড়ি ইত্যাদির দামবৃদ্ধি সরকারের বিরুদ্ধে অসন্তোষ তৈরি করছিল।
এদিকে, সদ্য তাঁর উপ প্রধানমন্ত্রী ক্রিস্টিয়া ফ্রিল্যান্ডের ইস্তফাও দলের মধ্যে খুব একটা সুখে রাখেনি ট্রুডোকে।
কানাডার প্রধানমন্ত্রী পদে থাকা ট্রুডো এমনই এক ব্যক্তিত্ব যাঁকে বহু সময় জন এফ কেনেডির সঙ্গেও তুলনা করা হয়েছে
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র যে সমস্ত কানাডার রাজনীতিবিদকে মান্যতা দিয়ে থাকে, ট্রুডো তাঁদের মধ্যে অন্যতম।
কানাডার প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী পিয়েরে ট্রুডোর ছেলে জাস্টিন এককালে ছিলেন নাইট ক্লাবের বাউন্সার।
সুপুরুষ ট্রুডো তাঁর বাবার মতোই 'স্টার পাওয়ার' ধরে রেখেছিলেন। ২০১৫ সালে কানাডার প্রধানমন্ত্রী হওয়া ট্রুডো সদ্য ২০২৫ এর জানুয়ারিতে দিলেন ইস্তফা।
কানাডার দ্বিতীয় সর্বকনিষ্ঠ প্রধানমন্ত্রী কে নিয়ে তাঁর অভিজ্ঞতা সম্পর্কে বহু সময়ই তাঁর বিরোধীরা সরব হয়েছেন।
তবে ২০১৫ সালে দলের জন্য ব্লকবাস্টার জল এনে দিয়ে নিজের রাজনৈতিক ঘরানা কানাডার বুকে জানান দিয়েছিলেন জাস্টিন।
রাজনৈতিক ময়দানে নামার আগে ট্রুডোর জীবনে নানান অভিজ্ঞতা আসে।
কানাডার রাজনীতিতে প্রবেশের আগে ট্রুডো ছিলেন একজন শিক্ষক।
এছাড়াও রাজনীতিতে আসার আগে তিনি ছিলেন স্নোবোর্ড ইনস্ট্রাক্টার, ছিলেন নাইটক্লাবের বাউন্সার।
তিন সন্তানের বাবা ট্রুডো কিছু বছর আগেই বিবাহ বিচ্ছেদের রাস্তা নেন। স্ত্রী ছিলেন প্রাক্তন মডেল ও টিভি হোস্ট।
গোটা বিশ্ব যখন অভিবাসন নিয়ে কড়া রাস্তায় হাঁটছে, তখন ট্রুডোকে দেখা গিয়েছে, অভিবাসনের ক্ষেত্রে সক্রিয় হতে।
cমনে করা হচ্ছে, ট্রুডোর অভিবাস নীতিই তাঁর পতনকে ত্বরান্বিত করেছে।