কী অদ্ভুত! পৃথিবীতে এই সব জায়গাও আছে, না দেখলে বিশ্বাস হবে না
সালার দি ইউনি, বলিভিয়া- এটি বিশ্বের বৃহত্তম লবণ ক্ষেত্র। বৃষ্টির পর এখানে মন্ত্রমুগ্ধ আয়নার প্রভাব তৈরি হয়। জলের মধ্যে দিয়ে হাঁটতে দুর্দান্ত লাগে।
ঝাংজিয়াজি ফরেস্ট পার্ক, চিন- বিরাট বিরাট বেলে পাথরের স্তম্ভ এবং কুয়াশাচ্ছন্ন পরিবেশের জন্য বিখ্যাত। 'অবতার' ছবিতে ভাসমান পাহাড়ের অনুপ্রেরণা মিলেছে এই পার্ক থেকে।
পামুক্কালে, তুরস্ক- তুর্কি ভাষায় 'পামুক্কালে' মানে 'তুলোর প্রাসাদ'। এখানে প্রাকৃতিক উষ্ণ জলধারা ও ট্র্যাভারটাইন, বিভিন্ন কার্বনেট মিনারেল উৎপাদিত বিস্তির্ন ভূমি রয়েছে।
সকোত্রা দীপপুঞ্জ, ইয়েমেন- এমন সব অদ্ভুত এবং বিপন্ন গাছের উপস্থিতি পৃথিবীর অন্যান্য প্রান্ত থেকে একেবারে আলাদা করে রেখেছে এই দ্বীপকে। ২০০৮ সালে এই দ্বীপপুঞ্জ ইউনেসকো ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইট হিসেবে চিহ্নিত হয়।
ফ্লাই গিজার, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র- ১৯৬০ সালের আশেপাশে ওই এলাকায় খনন করতে গিয়ে প্রচণ্ড গরম জলের খনির সন্ধান মেলে। মুখটি ঠিকমতো আটকানো হয়নি; কারণ কিছুদিন পর এখান থেকে গরম জল বের হওয়া শুরু হয়। এভাবেই জন্ম হয় ফ্লাই গিজারের।
কাপ্পাডোসিয়া, তুরস্ক- আঁকা-বাঁকা ভ্যালি ও প্রাকৃতি ভাবে গড়ে ওঠা অসংখ্য শিলা পাথর যেন চাঁদের ল্যান্ডস্কেপের সঙ্গে সাদৃশ্যপূর্ণ।
নরকের দরজা, তুর্কমেনিস্তান- কারাকুম মরুভূমির বুকে ‘নরকের দরজা’ খ্যাত গর্তের মধ্যে কয়েক দশক ধরে জ্বলতে থাকা আগুন। এটি প্রাকৃতি গ্যাসের ক্ষেত্র। 'গেট অব হেডিস'ও বলা হয় একে।
মারানহেনসেস ন্য়াশনাল পার্ক, ব্রাজিল- বিস্তৃত বালিয়াড়ি সমৃদ্ধ এলাকাটি সংরক্ষিত। বর্ষাকালে বৃষ্টির জল জমে ছোট ছোট হ্রদ তৈরি হয় এখানে। আর তার টানে ছুটে আসেন বহু পর্যটক।
অ্যান্টিলোপ গিরিখাত, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র- আমেরিকার দক্ষিণ-পশ্চিমে অ্যারিজোনার নাভাহো এলাকায় অবস্থিত সৌন্দর্যের এই ভূমিটি আসলে একটি গিরিখাত। খাদের ভিতির সূর্যরশ্মি পড়লে অদ্ভুত সুন্দর দেখায়।