Hindustan Times
Bangla

রাতভর ঘুমাচ্ছেন, অথচ সকালে বিছানা ছাড়ার আগেই ফের হাই তুলছেন! 

ফ্রেস হলেও বন্ধ হচ্ছে না হাই তোলা। 

দৌড়-ঝাঁপ করে অফিসে যাওয়ার পরেও উঠছে হাই! এর কারণ কী হতে পারে?

হাই তোলার কারণই হল, আপনার শরীরে তখনও জমে আছে ক্লান্তি।

পাশাপাশি মস্তিষ্কে অক্সিজেনও ঠিকঠাক পৌঁছোচ্ছে না।

ঘন ঘন হাই তোলা থেকে রেহাই পেতে কী করবেন?

ফ্রিজ থেকে বের করা ঠান্ডা তরমুজ, শসা কিংবা গাজর খান। 

ফ্রিজে যদি আইসক্রিম বা মিষ্টি থাকে সেগুলোও খেতে পারেন। 

ঠান্ডা খাবার খেলে হাই তোলার প্রবণতা কমে।

খেতে পারেন কোল্ড ড্রিংক্স। ওজন বাড়ার ভয় থাকলে জলের মধ্যে বরফকুচি ফেলে চুমুক দিয়ে খান।

নাক দিয়ে শ্বাস নিয়ে মুখ দিয়ে শ্বাস ছাড়লে হাই ওঠা কমে যায়। 

দীর্ঘক্ষণ এক জায়গায় বসে থাকলেও একটা আলস্য বা একঘেয়েমি ভাব আসতে পারে। তখন হাই ওঠা বেড়ে যায়। 

একটানা বসে না থেকে মাঝে-মধ্যে একটু হেঁটে নিলে আলস্য ভাব বা হাই ওঠা কমবে।

ধরা যাক কোনও মিটিংয়ে যাওয়ার আগে ঘন ঘন হাই উঠছে। কী করবেন? 

একটি তোয়ালে ঠান্ডা জলে ভিজিয়ে কপালে কিছুক্ষণ রেখে দিন। হাই ওঠার প্রবণতা কমবে। 

যোগব্যায়াম করতে পারেন। যদি মানসিক চাপ বা কাজের চাপজনিত কোনও ক্লান্তি থেকেও ঘন ঘন হাই ওঠে, তা কমবে। 

তবে এর পরেও কোনও চিকিৎসকের পরামর্শ অবশ্যই নেওয়া উচিত। তিনি হাই ওঠার প্রকৃত কারণ বলে দিতে পারবেন।