রায়বেরেলিতে দাঁড়িয়েছেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী। কার্যত রাজনৈতিক উত্তরাধিকার এবার একজনের হাত থেকে যাচ্ছে অন্য়জনের কাছে। সেই ২০০৪ সাল থেকে এই আসনে লড়তেন সোনিয়া গান্ধী। তবে গত বছর তিনি রাজ্যসভায় যাওয়ার আগে পর্যন্ত তিনি রায়বেরেলি থেকেই দাঁড়াতেন।
এর আগে এই আসন থেকে লড়তেন ফিরোজ গান্ধী। তিনি ছিলেন রাহুলের দাদু। ১৯৫২ আর ৫৭ সালে তিনি এই আসন থেকেই লড়েছিলেন। এরপর এই আসন থেকে লড়েছিলেন ইন্দিরা গান্ধী। সেই সালটা ছিল ১৯৬৭ ও ১৯৭১ সাল।
তবে শুধু রায়বেরেলি নয়, উত্তরপ্রদেশের কায়সারগঞ্জ, বাহরিচ, কইরানা, বিজনোর আসন থেকে এবার সন্তানদের লড়ার সুযোগ দিলেন তাঁদের বাবা মায়েরা। এটাই হল রাজনৈতিক উত্তরাধিকার। টাইমস অফ ইন্ডিয়ার প্রতিবেদন অনুসারে এনিয়ে জানা গিয়েছে।
বিজনোর- চন্দন চৌহান, আরজেডি এমএলএ এবার চাইছেন বিজনোর থেকে দাঁড়াতে। এখান থেকে দাঁড়াতেন তাঁর বাবা সঞ্জয় সিং চৌহান।
কায়সারগঞ্জ- এই আসনে ব্রিজ ভূষণ করন সিংয়ের জায়গায় বিজেপি টিকিট দিয়েছে তাঁর ছেলে করণকে। ২০০৯, ২০১৪, ২০২৯ এই আসন থেকে জিতেছিলেন ব্রিজভূষণ। তবে মহিলা কুস্তিগীররা তার বিরুদ্ধে যৌন হেনস্থার অভিযোগ তুলেছিলেন। এরপর বিজেপি আর তাঁকে টিকিট দেয়নি।
বাহারাইচ- এখানে এবার দাঁড়িয়েছেন আনন্দ গোন্দ। আগে এই আসন থেকে দাঁড়াতেন অক্ষয়বার লাল গোন্দ। বিজেপি তাঁকে টিকিট দিয়েছে এবার। আনন্দ নানা ধরনের সামাজিক কাজকর্মের সঙ্গে যুক্ত। তিনি পাঁচবারের বিধায়ক। তবে বিজেপি আর এবার তাঁকে টিকিট দেয়নি। এবার ওই আসন থেকে টিকিট পেয়েছেন তাঁর ছেলে