বাংলা নিউজ > ঘরে বাইরে > Army Station Firing: পঞ্জাবের সেনা ছাউনিতে খুন চার জওয়ান, সত্যিই কি জঙ্গি হানা?

Army Station Firing: পঞ্জাবের সেনা ছাউনিতে খুন চার জওয়ান, সত্যিই কি জঙ্গি হানা?

পঞ্জাবে ভাটিন্ডা মিলিটারি স্টেশনে গুলি চালনার ঘটনাকে ঘিরে এবার নয়া মোড়। (Sanjeev Kumar/HT) (HT_PRINT)

ভাটিন্ডা সেনা ছাউনিতে চার ঘুমন্ত সেনাকে খুন। এটা কি জঙ্গি হানা নাকি অন্য কিছু? 

বিশাল যোশী

 ভাটিন্ডা মিলিটারি স্টেশনে গুলি চালনা ও চার সেনাকে ঘুমন্ত অবস্থায় খুনের ঘটনাকে ঘিরে এবার নয়া মোড়। প্রত্যক্ষদর্শী জওয়ান দাবি করেছিলেন, দুজন অজ্ঞাত পরিচয় ব্যক্তি সেদিন এসেছিল। তাদের হাতে রাইফেল ও কুঠার ছিল। কিন্তু মৃত চারজন জওয়ানের দেহের ময়নাতদন্তের পরে কোনও ধারালো অস্ত্রের আঘাতের কথা বোঝা যায়নি। এদিকে এডিজিপি সেই প্রসঙ্গে জানিয়েছেন, প্রত্যক্ষদর্শী যা বলছেন তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। কারণ এটা টার্গেট কিলিং বলে মনে করা হচ্ছে।

কঠোর নিরাপত্তায় মোড়া থাকে আর্মি স্টেশন। তার মধ্যেই ভাটিন্ডায় বুধবার চারজন জওয়ানকে খুন করা হয়েছে। সেই ঘটনার তদন্তে নেমেছে পঞ্জাব পুলিশ। এদিকে ঘটনার ব্যাপারে প্রত্যক্ষদর্শী জওয়ানের কাছে প্রশ্ন করা হয়েছিল। তাঁর দাবি, ধারালো অস্ত্র নিয়ে ওরা এসেছিল। কিন্তু ওই মৃত জওয়ানদের শরীরে ধারালো অস্ত্রের কোনও আঘাত দেখতে পাওয়া যায়নি। এনিয়েই প্রবল সন্দেহ দানা বাঁধতে শুরু করেছে। তবে এর পেছনে আর কোন রহস্য রয়েছে?

তবে গোটা ভাটিন্ডা আর্মি স্টেশনকে কঠোর নিরাপত্তায় মুড়ে ফেলা হয়েছে। তবে প্রাথমিক তদন্তে পুলিশের অনুমান এই ঘটনার সঙ্গে জঙ্গি হানার কোনও যোগ নেই। মনে করা হচ্ছে এটা আসলে নিজেদের মধ্যে কোনও সমস্যা।

এফআইআরে মেজর আশুতোষ শুক্লা উল্লেখ করেছেন দিমাই মোহন নামে এক জওয়ানের বয়ান অনুসারে খুনের ঘটনার পরে কুর্তা, পায়জামা পরে মুখ ঢাকা দুজনকে এলাকায় দেখা গিয়েছিল।মোহন অফিসারদের মেসের কাছে জওয়ানদের ব্যারাক থেকে গুলির আওয়াজ শুনতে পেয়ে মেজর শুক্লাকে খবর দেন।

মোহন এই ঘটনার একমাত্র প্রত্যক্ষদর্শী। তিনি সিনিয়র অফিসারদের বলেছেন, দুজন লোক এসেছিল। একজনের হাতে ইনসাস রাইফেল ছিল। অপরজনের হাতে একটা কুঠার ছিল। তারা ঘুমন্ত অবস্থায় চারজন তরুণ সেনাকে হত্যা করে। এরপর তারা আর্মি কম্পাউন্ডের মধ্যে জঙ্গলে গা ঢাকা দেয়।

এদিকে ঘটনার ৩০ ঘণ্টা পরেও পুলিশ কাউকে গ্রেফতার করতে পারেনি। এদিকে এডিজিপি এসপিএস পার্মারের দাবি, ময়না তদন্তে একাধিক গুলির ক্ষত রয়েছে। কিন্তু ধারালো অস্ত্রের কোনও দাগ নেই। বলা হচ্ছে একজন আততায়ী ধারালো অস্ত্র নিয়ে এসেছিল। কিন্তু সে সেটা ব্যবহার করল না কেন? আর সেখানে আরও অনেকে ডিউটিতে ছিলেন। তারা কেউ দেখতেই পেলেন না। কোনও জঙ্গি সংগঠনের জড়িত থাকার প্রমাণ মেলেনি। কোথাও নিরাপত্তার গলদও ছিল না। জঙ্গি হানা হলে আরও পারিপার্শ্বিক ক্ষতি হত। এটা মনে হচ্ছে টার্গেট কিলিং। ওই চার জওয়ানকেই নিশানা করা হয়েছিল।

 

পরবর্তী খবর

Latest News

আহত বৃদ্ধের মৃত্যুতে জুনিয়র চিকিৎসকদের কর্মবিরতিকেই দায়ী করল তৃণমূল কংগ্রেস ‘সুলি পে লটকা, হর এক বান্দা’, আনোয়ারের শাস্তি হতেই পোস্ট মোহনবাগানের স্বাস্থ্য প্রকল্পের তালিকায় আরও ৬টি রোগ, চিকিৎসার সুবিধা পাবেন সরকারি কর্মীরা খেলা শুরুই হয়নি, এদিকে টয়লেটে বাসন ধোয়া নিয়ে জোর বিতর্কে গ্রেটার নয়ডার স্টেডিয়াম ২৪ বছরের দাম্পত্যে ইতি! আরবাজের পর ৫৩-তে দ্বিতীয় বিয়ে সারছেন সলমনের ভাই সোহেল? ‘‌রাজ্য সরকার আপনাদের চাকরি দিতে প্রস্তুত’‌, চাকরিপ্রার্থীদের সঙ্গে বসলেন কুণাল শ্রীরামপুর: প্রধান শিক্ষিকার বিরুদ্ধে তুমুল বিক্ষোভ পড়ুয়াদের! কোন অভিযোগ? ‘অপমান করলেন, যাব না,’ অপেক্ষা করছিলেন মমতা, সাড়া দিলেন না জুনিয়র চিকিৎসকরা আগামিকাল কেমন কাটবে? সুখবর পাবেন কোনও? জানুন ১১ সেপ্টেম্বর বুধবারের রাশিফল কেন হঠাৎ লিডারশিপ গ্রুপ থেকে ছিটকে গেলেন ভারতের সেরা বোলার বুমরাহ

Copyright © 2024 HT Digital Streams Limited. All RightsReserved.