আত্মনির্ভর ভারত গড়ার লক্ষ্যে প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে সংস্কারের সিদ্ধান্ত নিল মোদী সরকার। প্রত্যক্ষ বিদেশি পুঁজির ঊর্ধ্বসীমা ৪৯ শতাংশ থেকে ৭৪ শতাংশ করা হচ্ছে প্রতিরক্ষা উত্পাদনের ক্ষেত্রে। এটি সরাসরি রুটে আসবে। একই সঙ্গে কিছু প্রতিরক্ষা সরঞ্জামের ক্ষেত্রে আমদানিতে বাধানিষেধ ও অর্ডিন্যান্স ফ্যাক্টরিগুলির কর্পোরেটাইজেশনের কথাও বলেন তিনি।
বিদেশী পুঁজির পথ প্রশস্ত হলেও আগের মতোই নিরাপত্তা ছাড়পত্র লাগবে বলে জানান তিনি। একটি প্রজেক্ট ম্যানেজমেন্ট ইউনিটও তৈরী করা হচ্ছে যারা নির্ধারিত সময়ের মধ্যে প্রতিরক্ষা সেক্টেরে প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র কিনবে। অস্ত্র প্রভৃতির ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় মাপকাঠি হবে বাস্তববাদী, যাতে এমন না হয় যে কার থেকে কেনা হবে, এটা ঠিক করতেই অনেক সময় চলে যায়।
একই সঙ্গে কিছু অস্ত্রের তালিকা সরকার ঘোষণা করবে, যেগুলি আর ধাপে ধাপে কিনবে না সরকার। অর্থাত্ সেই সব ক্ষেত্রে ভারতকে প্রতিরক্ষা প্রযুক্তি বানাতে হবেই দেশের মধ্য। এতে মেক ইন ইন্ডিয়া প্রজেক্টের পালে হাওয়া লাগবে। এর সঙ্গে আরও কিছু সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে প্রতিরক্ষা বিল যাতে কিছুটা কমে তার জন্যে।
একই সঙ্গে অর্ডিন্যান্স ফ্যাক্টরি বোর্ডকে কর্পোরেটাইজ করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।