Shami-Haseen: স্তন্যপানের আবদার থেকে বিকিনি পরার প্রস্তাব, শামির যৌনগন্ধী হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাটের স্ক্রিনশট দিলেন হাসিন?

কিছু স্ক্রিনশট ভাগ করে নিলেন হাসিন জাহান সামাজিক মাধ্যমে। যেখানে খোলাখুলি যৌন সম্পর্ক নিয়ে কথা বলা হয়েছে। এর আগেই স্বামীর নামে পরকীয়া, মারধর, ম্যাচ ফিক্সিংয়ের অভিযোগ এনেছিলেন তিনি।

শামির যৌনগন্ধী চ্যাটের স্ক্রিনশট দিলেন হাসিন?

পরকীয়া, ম্যাচ গড়াপেটা, মারপিট-সহ একাধিক অভিযোগ এনেছিলেন হাসিন জাহান স্বামী মহম্মদ শামির উপরে। ভারতের পেস বোলারের বিরুদ্ধে হাসিন থানায় অভিযোগ করেন ও জমা দেন একাধিক ফোন রেকর্ডিং ও স্ক্রিনশট। যদিও শামি সব অভিযোগ অস্বীকার করেন। বর্তমানে তাঁরা আলাদা থাকেন। যদিও আইনত ডিভোর্স হয়নি। বিচ্ছিন্না বলা যেতে পারে হাসিনকে। এখনও পরিবারকে দেখার জন্য তিনি হাসিনকে ১ লাখ ৩০ হাজার টাকা মাসে মাসে দেন ভারতের ক্রিকেট তারকা। 

এবার ফের একবার কিছু স্ক্রিনশট ভাগ করে নিলেন হাসিন সামাজিক মাধ্যমে। যদিও সেগুলো শামির ফোন থেকে তোলা এমন কোনও প্রমাণ তিনি দিতে পারেননি। সেই চ্যাটের স্ক্রিনশট থেকে দেখা যাচ্ছে, মহিলাদের সঙ্গে নানা ধরনের যৌন উস্কানিমূলক কথা বলছেন ফোনের মালিক। কখনও স্তন্যপানের আবদার করছেন, কখনও কোনও মহিলাকে বিকিনি পরে আসার কথা বলছেন। যৌন সম্পর্কের নানা ধাপ নিয়েও বিস্তারে আলোচনা চলছে। 

স্ক্রিনশটগুলি শেয়ার করে মহম্মদ শামি লিখলেন, ‘ইয়া আল্লা তুই সবাইকে ইনসাফ দিস। আমাকে আর আমার মেয়েকেও দে। পাগল কুকুরের দল আমার পিছনে লেগে আছে। ওই কুকুরগুলোকে তুই শাস্তি দিস।’

পোস্টের মন্তব্য সেকশন দেখা গেল দু ভাগে বিভক্ত। যারা হাসিনের পক্ষে তাঁরা মন্তব্য করলেন, ‘স্পষ্টই সব দোষ শামির। শাস্তি হোক ওর’। ‘শামি ভালো ক্রিকেট খেলে ঠিকই। ভালো মানুষ নয়। এই চ্যাটগুলোই তাঁর প্রমাণ’, লিখলেন আরেকজন। 

তবে ক্রিকেটারের ভক্তরা আবার উলটো কথা বলছেন। একজন লিখেছেন, ‘এই মেয়েটার আরও বেশি টাকা চাই। আবার অসভ্যতা শুরু করেছে।’ দ্বিতীয়জনের মন্তব্য, ‘এগুলো শামি পাঠিয়েছে প্রমাণ কই। তুমি তো নিজেও লিখতে পারো। ফোন নম্বর যেভাবে সেভ করা, তাতে তো পুরোটাই ফেক মনে হচ্ছে।’

কেকেআর টিমে খেলার সময়ই চিয়ার লিডার হাসিনের সঙ্গে প্রেম হয়েছিল শামির। ২০১৪ সালে তাঁরা বিয়ে করেন সেই সময় সামির সঙ্গে প্রায় সব ইভেন্টে দেখা যেত হাসিনকে। ২০১৫ সালে তাঁদের একটি কন্য়া সন্তান হয়। এর কয়েক বছর পর থেকেই সম্পর্কের অবনতি হতে থাকে। ২০১৮ মসাল থেকে সম্পর্কের অবনতি।