Moya shelf life can be increased new research by IIT Kharagpur has found: সাধারণত মোয়া পাঁচদিনের বেশি টাটকা থাকে না। তার মধ্যেই এটি খেয়ে ফেলতে হয়। নয়তো এর গুণমান নষ্ট হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে।
1/6শীতকাল মানেই অনেকের কাছে নলেন গুড় ও মোয়া। এটি খেজুরের গুড় থেকে তৈরি হয় যা মূলত মোয়া নভেম্বরের মাঝামাঝি থেকে ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝি পর্যন্ত পাওয়া যায় (HT)
2/6তবে এই সুস্বাদু খাবারটি এখনও পর্যন্ত বাংলার বাইরে সেভাবে পৌঁছায়নি। কারণ এটি খুব কম সময় টাটকা থাকে। মেরে কেটে মাত্র পাঁচ দিন এর আয়ু। (HT)
3/6সম্প্রতি আইআইটি খড়গপুরে এক বছর দীর্ঘ গবেষণায় এই বিখ্যাত মিষ্টির শেলফ লাইফ (টাটকা থাকার সময়) পাঁচ দিন থেকে বাড়িয়ে ছয় মাস করা গিয়েছে।দীর্ঘ পরীক্ষানিরীক্ষার পর এমন ফল পাওয়ায় গবেষকরাও বেশ খুশি। (HT)
4/6গবেষকদের কথায়, আরও পরীক্ষানিরীক্ষা করা গেলে এর শেলফ লাইফ আরও বাড়ানো যেতে পারে। কৃষি ও খাদ্য প্রকৌশল বিভাগের প্রধান রিন্টু বন্দ্যোপাধ্যায় টাইমস অফ ইন্ডিয়াকে জানান, কোনো রাসায়নিক যোগ না করেই এটি করা হয়েছে। (HT)
5/6উৎপাদন প্রক্রিয়ার সময় পুরো ব্যবস্থার যান্ত্রিকীকরণ করা হয়েছে। এর পাশাপাশি মানুষের হাতের স্পর্শ কমিয়ে বাড়ানো হয়েছে শেল্ফ লাইফ। তাঁর কথায়, শেলফ লাইফের পাশাপাশি মোয়ার বিশেষ প্যাকেজিং-এর এটি দেশের ভিতরে বিভিন্ন প্রান্তে ও দেশের বাইরেও পাঠানো যাবে। (HT)
6/6২০১৫ সালে জয়নগরের মোয়াজিআই ট্যাগ পায়। এর শেল্ফ লাইফ বাড়ানোর প্রক্রিয়া বাজারে এলে মোয়া ব্যবসা অনেকটাই উন্নত হবে বলে মনে করা হচ্ছে। (HT)