কনিষ্ঠা সমাধান করবে জীবনের জটিল রহস্য

কনিষ্ঠা আঙুলের দৈর্ঘ্য ও প্রস্থের পাশাপাশি, তার মধ্যে উপস্থিত বিভিন্ন চিহ্ন ও রেখা পর্যালোচনা করা হয়। এই সূক্ষ্ম ইঙ্গিত বুঝতে পারলে ব্যক্তির স্বভাব ও ভবিষ্যৎ সম্পর্কে জানা যায়।

যাঁদের কনিষ্ঠার অগ্রভাগ তীক্ষ্ণ, তাঁরা বুদ্ধিমান হন।

হস্তরেখা বিজ্ঞানে কড়ে আঙুলের সাহায্যেও ব্যক্তি সম্পর্কে জানা যায়। আঙুলের গঠন ব্যক্তি সম্পর্কে অনেক তথ্যই প্রকাশ করে। জ্যোতিষে, কনিষ্ঠা আঙুলের দৈর্ঘ্য ও প্রস্থের পাশাপাশি, তার মধ্যে উপস্থিত বিভিন্ন চিহ্ন ও রেখা পর্যালোচনা করা হয়। এই সূক্ষ্ম ইঙ্গিত বুঝতে পারলে ব্যক্তির স্বভাব ও ভবিষ্যৎ সম্পর্কে জানা যায়। 

• যাঁদের কড়ে আঙুল বাঁকা হয়, তাঁরা জীবনে বহুবার অযোগ্য প্রমাণিত হন। এমন ব্যক্তি ঠিকঠাক ভাবে কাজ শেষ করতে পারেন না।
• যাঁদের কনিষ্ঠার অগ্রভাগ তীক্ষ্ণ, তাঁরা বুদ্ধিমান হন।
• কনিষ্ঠা সাধারণের তুলনায় লম্বা হলে ব্যক্তি চালাক হয়। এমন ব্যক্তি নিজের চাতুর্যের ওপর ভর করে কাজে সাফল্য লাভ করেন।
• আবার কড়ে আঙুল যদি সাধারণের তুলনায় বেশি ছোট হয়, তা হলে এমন ব্যক্তি তাড়াহুড়োয় কাজ করে। এমন ব্যক্তি কিছু বুঝতে চান না। এঁরা ব্যবহার কুশলও নন।
• কোনও ব্যক্তির কনিষ্ঠার দৈর্ঘ্য সামান্য লম্বা হলে, তাঁরা পরিবার ও সমাজে যোগ্য মান-সম্মান লাভ করেন।
• কড়ে আঙুলের শেষ অংশ চৌকোণ হলে, সেই ব্যক্তি দূরদর্শী হন। এমন ব্যক্তি বিরল প্রতিভাসম্পন্ন হন।
• আবার কারও হাতের কনিষ্ঠা ও অনামিকা যদি সমান-সমান থাকে, তা হলে ব্যক্তির রাজনৈতিক প্রভাব দেখা দেয়। এমন ব্যক্তি কুশল রাজনীতিজ্ঞ হতে পারেন। 
• কনিষ্ঠা যদি অনামিকার দিতে ঝুকে থাকে, তা হলে সেই ব্যক্তি ভালো ব্যবসায়ী হন। 
• কনিষ্ঠা সুন্দর, ভরাট, লম্বা হলে ব্যক্তি অপরকে খুব সহজে প্রভাবিত করতে পারেন।
• কোনও ব্যক্তির কনিষ্ঠার প্রথম অংশ অধিক লম্বা হলে তাঁরা কথাবার্তায় শৌখিন হন। এঁরা বাক্ পটু হন।