দুটি শব্দ মিলিয়ে চিনা বাস্তুশাস্ত্র বা ‘ফেংশুই’ কথাটি এসেছে। ‘ফেং’ অর্থাৎ বায়ু এবং ‘সুই’ অর্থাৎ জল। 'ফেংশুই' বায়ু এবং জলের ভিত্তিতে তৈরি হয়েছে।
ফেংশুই মেনে চললে বাস্তু দোষে ইতি পড়ে। বিভিন্ন চিন্তা থেকে মুক্তি মেলে। ঘরে সুখ শান্তি এবং সমৃদ্ধি বজায় রাখতে এই সকল যিনি বাজারে সহজেই পাওয়া যায়। এই সকল জিনিসকে ঘরে রাখা শুভ মনে করা হয়। মনমালিন্য থেকেও মুক্তি মেলে।
১) ফেংশুই শাস্ত্র অনুযায়ী, মানসিক এবং আর্থিক সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে ঘরে ঘরে 'লাফিং বুদ্ধ' রাখতে পারেন। তার ফলে ঘরে সুখ-সমৃদ্ধি আসে।
২) ফেংশুই শাস্ত্র অনুযায়ী, বাস্তু দোষ দুর্বলতার জন্য ধাতুর কচ্ছপ রাখা হয়। মনে করা হয়, ঘরে ধাতুর কচ্ছপ রাখলে চাকরিতে উন্নতি হয়। অর্থ লাভের জন্য জলের পাত্রের মধ্যে উত্তর দিকে ধাতুর তৈরি কচ্ছপ রাখতে হয়।
৩) ফেংশুই অনুসারে, ঘরে ঘণ্টা বেশ প্রভাব ফেলে। বলা হয়, বাড়িতে ইতিবাচক বিষয় বা শুভ শক্তি আনার জন্য প্রধান দরজা বা জানলার ধারে এই ঘণ্টা টাঙানো যায়।
৪) ফেংশুইয়ে বাঁশ গাছ শুভ মনে করা হয়। বলা হয়, বাড়িতে বাঁশ গাছ রাখার ফলে শুভ শক্তি বৃদ্ধি করার সঙ্গে সঙ্গে পরিবারের সদস্যদের আয়ু বৃদ্ধি পায়।
(বিশেষ দ্রষ্টব্য: এই প্রতিবেদনে যে সব কথা বলা হয়েছে, তা যে পুরোপুরি সঠিক হবে, এমন দাবি করছে না হিন্দুস্তান টাইমস বাংলা। পুরোটাই জ্যোতিষীদের বক্তব্য তুলে ধরা হয়েছে।)