স্কুলের পড়ুয়াদের ভ্যাকসিন দেওয়ার কাজ চলছে পুরোদমে। আর তার মধ্যে বিপত্তি। পরিবারের দাবি, পূর্ব বর্ধমানের বনপুকুর এলাকায় এক ছাত্র ভ্যাকসিন নেওয়ার পরেই খাওয়া দাওয়া ছেড়ে দিয়েছিল। ক্রমে অসুস্থ হতে থাকে। এদিন কালনা হাসপাতালে নিয়ে আসার পথে মৃত্যু হয় তার। মৃতের নাম ইউসুফ মুন্সি। সে স্থানীয় মাদ্রাসায় দশম শ্রেণির ছাত্র ছিল। পরিবারের দাবি ভ্যাকসিন নেওয়ার জন্যই তার মৃত্যু হয়েছে। তবে চিকিৎসকরা এই দাবি মানতে চাননি।
স্কুলের পড়ুয়াদের ভ্যাকসিন দেওয়ার কাজ চলছে পুরোদমে। আর তার মধ্যে বিপত্তি। পরিবারের দাবি, পূর্ব বর্ধমানের বনপুকুর এলাকায় এক ছাত্র ভ্যাকসিন নেওয়ার পরেই খাওয়া দাওয়া ছেড়ে দিয়েছিল। ক্রমে অসুস্থ হতে থাকে। এদিন কালনা হাসপাতালে নিয়ে আসার পথে মৃত্যু হয় তার। মৃতের নাম ইউসুফ মুন্সি। সে স্থানীয় মাদ্রাসায় দশম শ্রেণির ছাত্র ছিল। পরিবারের দাবি ভ্যাকসিন নেওয়ার জন্যই তার মৃত্যু হয়েছে। তবে চিকিৎসকরা এই দাবি মানতে চাননি।
|#+|
মৃতের আত্মীয়দের দাবি, স্কুলে ভ্যাকসিন নেওয়ার পর থেকে খাওয়া দাওয়া ছেড়ে দিয়েছিল। এরপর হাসপাতালে ভর্তি করি। পেটে ব্যাথার কথা বলছিল। তারপর মারা গেল। অপর এক আত্মীয় বলেন, ভ্যাকসিন নেওয়ার আগে পর্যন্ত সে ভালোই ছিল। কিন্তু ভ্যাকসিন নেওয়ার পর থেকেই ছেলেটা অসুস্থ হতে শুরু করে। ভ্যাকসিন নিয়েছিল ৬ই জানুয়ারি। ৭ই জানুয়ারি থেকে খাওয়া বন্ধ করে দিয়েছিল। কোভ্যাক্সিন নিয়েছিল। ধীরে ধীরে শরীর দুর্বল হয়ে যায়। হাঁটতেও পারছিল না। এরপর কালনা হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়। সেখানে ভর্তি নিতে চায়নি। এরপর বর্ধমান হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। কোনও হাসপাতালই স্যালাইন দেয়নি। দিন যত এগিয়েছে সে তত দুর্বল হয়ে যায়। এরপর মৃত্যু হল এদিন।
কালন হাসপাতালের সুপার অরূপ রতন করণ বলেন, দেহটিকে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠিয়েছি। তবে ভ্যাকসিনজনিত কারণে কারোর মৃত্যু হয়েছে বলে জানা নেই। সম্ভবত অন্য কোনও সমস্যা ছিল। ১৫-১৮ বছর বয়সীরা নিশ্চিন্তে ভ্যাকসিন নিতে পারো। কোনও সমস্যা হবে না।