মুখ পুড়ল সৌমিত্র খাঁর- সোশ্যাল মিডিয়ায় সবসময় অ্যাক্টিভ সৌমিত্র খাঁ। থাকেন সংবাদের শিরোনামে। কিন্তু সংগঠনের কাজে কিছুটা হলেও পিছিয়ে পড়লেন বিষ্ণুপুরের বিজেপি সাংসদ। তাঁর খাসতালুকে কোতুলপুর, জয়পুর ও পাত্রসায়রে গ্রাম পঞ্চায়েত ও পঞ্চায়েত সমিতিতে কোনও প্রার্থী দিতে পারেনি বিজেপি। অর্থাৎ সেখানে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বীতায় জিতবে তৃণমূল। এর জন্য শাসক দলের দ্বারা সন্ত্রাসকে দায়ী করছে বিজেপি, যদিও তৃণমূলের দাবি সৌমত্র কোনও কাজ করেননি, তাই জনসমর্থন হারিয়েছে বিজেপি।
পঞ্চায়েত ভোটের জন্য পাতে কম ইলিশ- সংবাদ প্রতিদিন জানাচ্ছে যে সমুদ্রে পঞ্চায়েত ভোটের জন্য অনেক কম জেলে মাছ ধরতে যাচ্ছেন। ১৫ জুন থেকে সমুদ্রে ইলিশ মাছ ধরতে যাওয়ার জন্য বড় ট্রলার নিয়ে যাওয়া যায়। কিন্তু রাজ্যে এখন পঞ্চায়েত ভোটের প্রস্তুতি তুঙ্গে। তাই দিঘা, কাকদ্বীপ, নামখানা থেকে অনেক কম মৎসজীবী এবার গিয়েছেন মাছ ধরতে। বাজারে মাছের জোগান কম হওয়ায় দাম আকাশছোঁয়া। কিন্তু যা ট্রেন্ড, তাতে খুব জলদি সেই ট্রেন্ড বদলাবে, এমন কোনও আশা দেখা যাচ্ছে না।
প্রার্থী নিয়ে প্রকাশ্যে ক্ষোভ বিধায়কদের- পঞ্চায়েত নির্বাচনের মনোনয়ন জমা দেওয়ার দিন শেষ। পছন্দসই প্রার্থী না দিতে পেরে অনেক নেতাই অসন্তুষ্ট। কিন্তু কার্যত নজিরবিহীন ভাবে প্রকাশ্যেই নিজেদের ক্ষোভ জানালেন চার তৃণমূল বিধায়ক। এরা হলেন ভরতপুরের হুমায়ুন কবীর, রেজিনগরের রবিউল চৌধুরী, জলঙ্গীর আব্দুর রাজ্জাক ও নওদার সাহিনা মমতাজ। বিধায়কদের দাবি ব্লক সভাপতিদের সুপারিশই বেশি শোনা হয়েছে। তাদের কথা শোনা হয়নি। এরপর যদি একতরফা ভোট হয়, তাদের কিছু করার নেই। তৃণমূল নেতৃত্বের অবশ্য দাবি যে তারা ভারসাম্য রাখার চেষ্টা করেছেন। অভিষেকের কথাকে মান্যতা দিতেই তারা ব্লক সভাপতিদের কথায় গুরুত্ব দিয়েছেন বলে দাবি।
হাসপাতাল সংক্রান্ত অ্যাডভাইজারি অসাংবিধানিক- করোনার সময় স্বাস্থ্যব্যবস্থাকে নিয়ন্ত্রণ করার জন্য যে ২৬ দফা অ্যাডভাইজারি জারি করেছিল রাজ্যের স্বাস্থ্য কমিশন, সেগুলি অসাংবিধানিক ও প্রত্যাহার করতে হবে বলে জানিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট। এর বিরুদ্ধে ডিভিশন বেঞ্চে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্বাস্থ্য কমিশন। করোনাকালে মূলত ওষুধ ও বেডের দাম নিয়ন্ত্রণ সহ বিভিন্ন জনহিতে একগুচ্ছ অ্যাডভাইজারি জারি করেছিল স্বাস্থ্য কমিশন। এর বিরুদ্ধেও আদালতে গিয়েছিল একটি বেসরকারি হাসপাতাল।
লোকাল ট্রেন থেকে চুরি সার্ভিস রিভলভার-ডায়মন্ড হারবার লোকাল থেকে চুরি গেল এক কনস্টেবলের সার্ভিস রিভলভার। তিনি মগরাহাট যাচ্ছিলেন, সেখানে বালিগঞ্জের কাছে গিয়ে দেখেন যে তার ব্যাগটি নেই যেখানে সার্ভিস রিভলভার ও ১২টি গুলি ছিল। বালিগঞ্জ জিআরপিতে অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। পার্ক সার্কাস থেকে বালিগঞ্জের মধ্যে যে সব দুষ্কৃতিদের খোঁজ আছে পুলিশদের মধ্যে, তাদের দলের কেউ এই বন্দুক নিয়েছেন কিনা, সেটা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।