Summer Health Tips: দিনে প্রচণ্ড গরমে টেকা দায়। বিকেলে বৃষ্টির পরেই ঠান্ডা ঠান্ডা ভাব। তাতেই লেগে আছে অসুখ। এই সময়ে কোন পানীয় পান করে সুস্থ থাকবেন?
1/6 সকালে প্রচণ্ড গরম পড়ছে। আর দুপুর-বিকেলে বৃষ্টি। তাতেই ঠান্ডা হয়ে যাচ্ছে পরিবেশ। রোজ দিনের দুই সময়ে তাপমাত্রার এই তারতম্য নানা রকম রোগের প্রাদুর্ভাব বাড়িয়ে দিতে পারে। কারণ এই সময়ে কমে যায় রোগ প্রতিরোধ শক্তি। তবে এই রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়ানো সম্ভব।
2/6 এই সময়ে কয়েকটি পানীয় নিয়মিত পান করলে নানা রকম সমস্যা দূরে থাকে। এই তালিকায় রয়েছে কী কী, দেখে নেওয়া যাক। কোন কোন পানীয় রোজ পান করলে শরীর ভালো থাকবে, রইল তার তালিকা।
3/6 এই সময় মরশুম পরিবর্তনের ফলে শরীরের আর্দ্রতার ভারসাম্য নষ্ট হয়। তাই প্রয়োজন পড়ে শরীরকে সঠিকভাবে হাইড্রেটেড বা আর্দ্র রাখার। এ জন্য জল তো রয়েছেই, সেই সঙ্গে পান করতে হবে আরও কিছু পানীয়ও। এই তালিকার গোড়াতেই রয়েছে ডাবের জল।
4/6 এই সময়ে শরীরকে আর্দ্র করতে ডাবের জলের তুলনা হয় না। প্রাকৃতিক ভিটামিন ও খনিজে ভরপুর ডাবের জল বর্ষা ও গরম, এই দুই ঋতুতেই মানুষের শরীরকে আর্দ্র করে রাখে। রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়াতেও সাহায্য করে এই জল।
5/6 ডাবের জলের পাশাপাশি এই সময়ে তরমুজের রস দারুণ উপকারি। ভিটামিন এ, বি৬, বি১ এবং সি রয়েছে তরমুজে। তরমুজের রস পান করলে শরীরে আর্দ্রতার ভারসাম্য যেমন সঠিক মাত্রায় বজায় থাকে, তেমনই এটি পান করলে সতেজ অনুভূতিও পাওয়া যায়। তরমুজে প্রচুর পরিমাণে অ্যামিনো অ্যাসিড, অ্যান্টিঅক্সিডান্ট রয়েছে। এগুলো রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়াতেও সাহায্য করে।
6/6 এই দুই জাতীয় পানীয় একই কাজ করে শরীরে। এতে প্রচুর জল থাকায় শরীরে আর্দ্রতার ভারসাম্য বজায় থাকে। ওআরএস-এ যে ধরনের ইলেক্ট্রোলাইট থাকে, এগুলিতেও তা থাকে। সব মিলিয়ে বছরের এই সময়ে এই দুই জাতীয় পানীয় পান করলে হিট স্ট্রোক এড়ানোর সম্ভাবনা বাড়ে। আর্দ্রতা কমার আশঙ্কা কমে।