প্রাথমিক ভাবে ধারণা করা হয়েছিল যে গতির কারণেই নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুর্ঘটনার কবলে পড়ে সাইরাস মিস্ত্রিদের গাড়ি। জানা গিয়েছে, মাত্র ৯ মিনিটে ২০ কিলোমিটার পার করেছিল সাইরাসদের মার্সিডিজটি। তবে দুর্ঘটনার পর এয়ারব্যাগ খুলে এসেছিল গাড়িটিতে। তাও কেন মৃত্যু হল সাইরাস মিস্ত্রি এবং তাঁর এক সহযাত্রীর?
1/5 জানা গিয়েছে, মহারাষ্ট্রের পালঘরের কাছে যখন সাইরাসের মার্সিডিজটি দুর্ঘটনার কবলে পড়ে, তখন চালকের আসনে ছিলেন মুম্বইয়ের স্ত্রী-রোগ বিশেষজ্ঞ অনহিতা পান্ডোলে। তাঁর বয়স ৫৫ বছর। তিনি সাইরাসের বন্ধু দারিয়ান পান্ডোলের স্ত্রী।
2/5 ঘণ্টায় প্রায় ১৩৫ কিলোমিটার বেগে ছুটছিল সাইরাসদের মার্সিডিজ গাড়িটি। প্রাথমিক তদন্তে মনে করা হচ্ছে, অতিরিক্ত গতির কারণেই নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলেন গাড়ির চালক অনহিতা পান্ডোলে। এর জেরে সেতুর উপর থাকা ডিভাইডারে ধাক্কা মারে সাইরাসদের গাড়িটি।
4/5 দুর্ঘটনার সময় গাড়ির পিছনের সিটে অনহিতার ভাসুর জাহাঙ্গির পান্ডোলের সঙ্গে বসে ছিলেন সাইরাস। গাড়ি চলার সময় সিটবেল্ট পরে ছিলেন না তিনি। এই আবহে দুর্ঘটনার সময় মাথায় আঘাত লেগেই সাইরাস এবং তাঁর যে সহযাত্রীর মৃত্যু হয়।
5/5 প্রত্যক্ষদর্শীর বয়ান অনুযায়ী, অন্য একটি গাড়িকে বাঁ দিক থেকে অতিক্রম গিয়েই ডিভাইডারে ধাক্কা মারে মার্সিডিজটি। এতেই দুর্ঘটনার কবলে পড়েন সাইরাসরা। অকালে প্রাণ হারান এই ব্যবসায়ী। ঘটনাস্থলে স্থানীয়রা এসে সাইরাস এবং জাহাঙ্গিরকে মৃত অবস্থায় পান। অনহিতা এবং দারিয়াসকে হাসপাতালে পাঠানো হয়। এরপর আজ ভোর রাতে সাইরাসদের ময়নাদন্ত করা হয়।