কেউ অ্যাম্বুল্যান্সে চেপে। কেউ আবার অন্যান্য বাহনে চেপে জড়ো হয়েছেন এলাকায়। সকাল হতেই হাজারখানেক মানুষ এসে উপস্থিত। বেলা যত বাড়ছে ভিড়ও বাড়ছে তত। অন্ধ্র প্রদেশের নেল্লোরের কৃষ্ণপট্টনমে এত ভিড় শুধু ভেষজ সংগ্রহের জন্য। বাসিন্দাদের বিশ্বাস কোভিড সারাতে নাকি এই ভেষজ ওষুধের জুড়ি মেলা ভার। তবে আপাতত ভিড়ের চাপে সেই ওষুধ বিলি বন্ধ রাখা হয়েছে। কিন্তু এখানেই প্রশ্ন উঠছে, সেই ওযুধ কোভিড সারাতে পারে কি না তার কী কোনও বৈজ্ঞানিক ভিত্তি আছে? তবে চিকিৎসকদের একাংশের দাবি এর কোনও প্রমাণ নেই। তবে মাসখানেক ধরে আয়ুর্বেদিক চিকিৎসার নাম করে বিনামূল্যে এই ভেষজ বিলি করা হচ্ছে। বনিগি আনন্দিয়া নামে এক ব্যক্তি এই ভেষজ বিলি করছিলেন। এতে স্থানীয় বিধায়ক গোবর্ধন রেড্ডিরও উৎসাহ ছিল বলে খবর।
অক্সিজেন লেভেল কমে গেলে চোখের ড্রপও দেওয়া হচ্ছিল। সেসব নিতে কোভিড প্রটোকলকে শিকেয় তুলে ভিড় করছিলেন আমজনতা। এনিয়ে প্রশাসনের মাথায় কার্যত আকাশ ভেঙে পড়ে। অ্য়াম্বুল্যান্সে চেপেও রোগীরা ভিড় করছেন এলাকায়। ভিড় থেকে আরও সংক্রমণ ছড়ানোর আশঙ্কা। এদিকে বিধায়কের দাবি, এটি একটি বিকল্প চিকিৎসা। কিছু মানুষ তো উপকার পাচ্ছেন। তবে কোনও ক্ষতিকারক দিক রয়েছে কি না সেটাও দেখা দরকার।' এদিকে নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষার জন্য পাঠিয়েছে জেলা প্রশাসন। পাশাপাশি গোটা ঘটনায় তদন্তের নির্দেশও দেওয়া হয়েছে। প্রাথমিক রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়েছে, রাম নবমী থেকে এই বিলির কাজ শুরু হয়। এরপর ১৭ই মে দেখা যাচ্ছে চার থেকে পাঁচ হাজার মানুষ রোজ আসছেন। তবে বিশিষ্ট আয়ুর্বেদিক চিকিৎসকরা বলছেন, সাধারণ কিছু জড়িবুটি ব্যবহার করা হচ্ছে। যিনি দিচ্ছেন তিনি সার্টিফিকেট প্রাপ্ত নন। চোখের ড্রপটি দীর্ঘকালীন ক্ষতি করে দিতে পারে। কিন্তু এটির ক্লিনিকাল ট্রায়াল না করে সিদ্ধান্তে আসা ঠিক নয়।
কেউ অ্যাম্বুল্যান্সে চেপে। কেউ আবার অন্যান্য বাহনে চেপে জড়ো হয়েছেন এলাকায়। সকাল হতেই হাজারখানেক মানুষ এসে উপস্থিত। বেলা যত বাড়ছে ভিড়ও বাড়ছে তত। অন্ধ্র প্রদেশের নেল্লোরের কৃষ্ণপট্টনমে এত ভিড় শুধু ভেষজ সংগ্রহের জন্য। বাসিন্দাদের বিশ্বাস কোভিড সারাতে নাকি এই ভেষজ ওষুধের জুড়ি মেলা ভার। তবে আপাতত ভিড়ের চাপে সেই ওষুধ বিলি বন্ধ রাখা হয়েছে। কিন্তু এখানেই প্রশ্ন উঠছে, সেই ওযুধ কোভিড সারাতে পারে কি না তার কী কোনও বৈজ্ঞানিক ভিত্তি আছে। সেব্যাপারে কারোর কাছে সদুত্তর নেই। তবে মাসখানেক ধরে আয়ুর্বেদিক চিকিৎসার নাম করে বিনামূল্যে এই ভেষজ বিলি করা হচ্ছে। বনিগি আনন্দিয়া নামে এক ব্যক্তি এই ভেষজ বিলি করছিলেন। এতে স্থানীয় বিধায়ক গোবর্ধন রেড্ডিরও উৎসাহ ছিল বলে খবর।
অক্সিজেন লেভেল কমে গেলে চোখের ড্রপও দেওয়া হচ্ছিল। সেসব নিতে কোভিড প্রটোকলকে শিকেয় তুলে ভিড় করছিলেন আমজনতা। এনিয়ে প্রশাসনের মাথায় কার্যত আকাশ ভেঙে পড়ে। অ্য়াম্বুল্যান্সে চেপেও রোগীরা ভিড় করছেন এলাকায়। ভিড় থেকে আরও সংক্রমণ ছড়ানোর আশঙ্কা এদিকে বিধায়কের দাবি, এটি একটি বিকল্প চিকিৎসা। কিছু মানুষ তো উপকার পাচ্ছেন। তবে কোনও ক্ষতিকারক দিক রয়েছে কি না সেটাও দেখা দরকার। এদিকে নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষার জন্য পাঠিয়েছে জেলা প্রশাসন। পাশাপাশি গোটা ঘটনায় তদন্তের নির্দেশও দেওয়া হয়েছে। প্রাথমিক রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়েছে, রাম নবমী থেকে এই বিলির কাজ শুরু হয়। এরপর ১৭ই মে দেখা যাচ্ছে চার থেকে পাঁচ হাজার মানুষ রোজ আসছেন। তবে বিশিষ্ট আয়ুর্বেদিক চিকিৎসকরা বলছেন, সাধারণ কিছু জড়িবুটি ব্যবহার করা হচ্ছে। যিনি দিচ্ছেন তিনি সার্টিফিকেট প্রাপ্ত নন। চোখের ড্রপটিতে দীর্ঘকালীন ক্ষতি করে দিতে পারে। কিন্তু এটির ক্লিনিকাল ট্রায়াল না করে সিদ্ধান্তে আসা ঠিক নয়।
|#+|