Friday remedies: যাঁদের আছে এই বদঅভ্যাস, তাঁদের থেকে লক্ষ্মী থাকে সর্বদা দূরে! অভাব নিত্যসঙ্গী হয়

হিন্দু ধর্মে মা লক্ষ্মীকে সম্পদের দেবী হিসাবে বিবেচনা করা হয়। যে দেবী লক্ষ্মীকে প্রসন্ন করেন, তার জীবনে সুখ-সমৃদ্ধির অভাব হয় না। তার গৃহ সম্পদে ভরপুর থাকে সর্বদা। এই কারণেই মানুষ বিভিন্ন উপায়ে দেবী লক্ষ্মীকে খুশি করার চেষ্টা করে।জ্যোতিষশাস্ত্র অনুসারে, মা লক্ষ্মী মানুষের প্রতি অসন্তুষ্ট হন, যার কারণে তার ঘরে দারিদ্র্য আসে। আসুন জেনে নেওয়া যাক সেই অভ্যাসগুলি কী যেগুলির কারণে দেবী লক্ষ্মী ক্রুদ্ধ হন এবং তিনি কখনও সেই গৃহে থাকেন না। আপনারও যদি এই অভ্যাস থাকে, তাহলে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব তা পরিত্যাগ করুন।যারা সর্বদা নোংরা পোশাক পরে তাদের প্রতি মা লক্ষ্মী ক্রুদ্ধ হন। এই ধরনের লোকেরা শুধু আর্থিক ক্ষতিই করে না, তারা শারীরিকভাবেও অনেক সমস্যার সম্মুখীন হয়। এই ধরনের লোকেরা প্রায়শই অসুস্থ থাকে। টাকা কখনই এই লোকেদের কাছে থাকে না এবং এই লোকেরা শীঘ্রই দরিদ্র হয়ে যায়।কথাবার্তায় গালিগালাজ করার অভ্যাস অনেকেরই আছে। এই ধরনের লোকেরা বড়দের সম্মান করে না এবং তাদের নিজেদের কোথার উপর নিয়ন্ত্রণ থাকে না। জ্যোতিষশাস্ত্র অনুসারে, মা লক্ষ্মী সর্বদা তাদের থেকে দূরে থাকেন যাঁদের এই ধরনের দোষ রয়েছে। এমন মানুষ সমাজে কখনো সম্মান পায় না।যে সমস্ত মানুষ অলস প্রকৃতির হয় এবং সকালে দীর্ঘক্ষণ ঘুমান, তারা কখনও মা লক্ষ্মীর আশীর্বাদ পান না। এ ধরনের মানুষের আয় কম এবং খরচ বেশি হয়। এই লোকদের হাতে টাকা কখনই স্থিতিশীল থাকে না এবং এই লোকেরা সর্বদা আর্থিক সংকটের মুখোমুখি হয়।হিন্দু ধর্মে প্রদীপ জ্বালানো অত্যন্ত শুভ বলে মনে করা হয়। কথিত আছে যারা সকাল-সন্ধ্যা বাড়ির মন্দিরে প্রদীপ জ্বালান, মা লক্ষ্মী সর্বদা সেখানে অবস্থান করেন। যাঁরা ঘরে একবারের জন্যও প্রদীপ জ্বালান না, তাঁরা কখনও মা লক্ষ্মীর আশীর্বাদ পান না।