বাংলা নিউজ > বাংলার মুখ > অন্যান্য জেলা > Rape Attack: ধর্ষণে বাধা দিতেই যুবতীর গলা–পেটে অস্ত্রের কোপ, ভর্তি আরজি কর হাসপাতালে

Rape Attack: ধর্ষণে বাধা দিতেই যুবতীর গলা–পেটে অস্ত্রের কোপ, ভর্তি আরজি কর হাসপাতালে

যুবতীকে একা পেয়ে ধর্ষণের চেষ্টা করা হয় (প্রতীকী ছবি - লাইভহিন্দুস্তান)

ওই যুবতীর উপর কয়েকদিন ধরে লক্ষ্য রেখেছিল এই দুষ্কৃতীরা। এদিন রাতের অন্ধকারে যখন যুবতী বাড়ি ফিরছিলেন তখন তিনজন ঘিরে ধরে। তারপর সামনেই চাকু বের করা হয়। ওই যুবতী ভয় পেয়ে যেতেই তাঁর মুখ চেপে ধরা হয়। আর চাকু দিয়ে জামা কেটে দেওয়া হয়। আর বাঁশবাগানে নিয়ে যাওয়া হয় ধর্ষণ করার জন্য।

একটু বেশি রাতে রাস্তায় এক যুবতীকে একা পেয়ে ধর্ষণের চেষ্টা করা হয় বলে অভিযোগ। এমনকী টানাটানি থেকে শুরু করে যুবতীর জামাকাপড় ছিঁড়ে দেওয়া হয় বলেও অভিযোগ উঠেছে। তখন বাঁচার তাগিদে ওই যুবতী চিৎকার করেন। তখন সেখানে ছুটে এসেছিলেন স্থানীয় বাসিন্দারা। পরিস্থিতি বেগতিক দেখে যুবতীর গলা এবং পেটে ধারালো অস্ত্র দিয়ে আঘাত করে পালায় তিন দুষ্কৃতী। একজনকে অবশ্য পাকড়াও করেছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।

কী তথ্য পেয়েছে পুলিশ?‌ পুলিশ সূত্রে খবর, এই ঘটনায় এক যুবককে গ্রেফতার করা হয়েছে। শুক্রবার রাতে এই ঘটনাটি ঘটেছে উত্তর ২৪ পরগনায়। ওই অভিযুক্তের নাম আশিস পাল। তাকে জেরা করা হচ্ছে। বাকিদের খোঁজে তল্লাশি শুরু হয়েছে। যুবতী কাজ করে বাড়ি ফিরছিলেন। তখন তাঁর মুখ চেপে ধরে নির্জন বাঁশবাগানে নিয়ে যাওয়া হয় এবং ধর্ষণ করার চেষ্টা হয়। তখন তাদের হাত ছাড়িয়ে চিৎকার করতেই এলাকার মানুষ এগিয়ে আসেন। এই অবস্থায় যুবতীর গলায় ও পেটে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কোপ মারা হয়। আশঙ্কাজনক অবস্থায় কলকাতার আরজি কর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন যুবতী।

ঠিক কী ঘটেছে উত্তর ২৪ পরগণায়?‌ স্থানীয় সূত্রে খবর, রাস্তা থেকে বাঁশবাগানে তুলে নিয়ে যাওয়া হয় যুবতীকে। সেখানে তাঁর পোশাক ছিঁড়ে ফেলা হয়। আর তিনজন মিলে ধর্ষণ করার চেষ্টা করে। এই অবস্থায় কোনওরকমে যুবতী মুখ থেকে ওদের হাত সরিয়ে চিৎকার করলে গোটা ঘটনাটি প্রকাশ্যে আসে। তখন যুবতীর শরীরের একাধিক অংশে ধারাল অস্ত্র দিয়ে আঘাত করে দুষ্কৃতীরা। এক দুষ্কৃতীকে ধরা গিয়েছে। বাকি দুই অভিযুক্তের খোঁজ শুরু করেছে পুলিশ। এই ঘটনায় ব্যাপক উত্তেজনার সৃষ্টি হয়েছে।

আর কী জানা যাচ্ছে?‌ সূত্রের খবর, ওই যুবতীর উপর কয়েকদিন ধরে লক্ষ্য রেখেছিল এই দুষ্কৃতীরা। এদিন রাতের অন্ধকারে যখন যুবতী বাড়ি ফিরছিলেন তখন তিনজন ঘিরে ধরে। তারপর সামনেই চাকু বের করা হয়। ওই যুবতী ভয় পেয়ে যেতেই তাঁর মুখ চেপে ধরা হয়। আর চাকু দিয়ে জামা কেটে দেওয়া হয়। আর বাঁশবাগানে নিয়ে যাওয়া হয় ধর্ষণ করার জন্য। কিন্তু চিৎকারে বাসিন্দারা এগিয়ে আসায় যুবতীকে কুপিয়ে পালায় তারা। তবে দুষ্কৃতীরা ওই এলাকার নন বলে দাবি বাসিন্দাদের।

বন্ধ করুন