সোমবার রাজভবনে রাজ্যপালের বৈঠকে হাজির ছিলেন মাত্র ৩১ জন বিজেপি বিধায়ক। এই নিয়ে শুরু হওয়া জল্পনায় মঙ্গলবার জল ঢালার চেষ্টা করলেন দলের রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ। তিনি বলেন, ‘আমরা ৩১ জনকে ডেকেছিলাম। বাকিরা উৎসাহী হয়ে এসেছিলেন।’
সোমবার দলের বিধায়কদের সঙ্গে এক বৈঠকের পর রাজভবনে রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়ের সঙ্গে দেখা করে বিজেপির একটি প্রতিনিধিদল। সেখানে ছিলেন দলের ৩১ জন বিধায়ক। বাকি বিধায়করা গেলেন কোথায়? এই প্রশ্নের জবাবে দিলীপবাবু বলেন, ‘আমরা ৩১ জন বিধায়ককেই ডেকেছিলাম। করোনাবিধি মেনে সমস্ত বিধায়ককে ডাকিনি। তাও উৎসাহিত হয়ে ৫১ জন বিধায়ক দলীয় বৈঠকে হাজির হয়েছিলেন। কিন্তু করোনা বিধি মেনে রাজভবনে ৩১ জনেরই যাওয়ার অনুমতি ছিল।’
সোমবার রাজভবনের বারান্দায় সেই বৈঠকে রাজ্যে ভোট পরবর্তী হিংসা নিয়ে অভিযোগ করেন বিজেপি বিধায়করা। বিধায়কদলের নেতৃত্বে ছিলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। কিন্তু ৭৫ জন বিধায়কের মধ্যে মাত্র ৩১ জন কেন? প্রশ্ন ওঠে রাজনৈতিক মহলে। জল্পনা ছড়ায়, তবে কি বিজেপিতে বড়সড় ভাঙন শুধু সময়ের অপেক্ষা? এদিন তার জবাব দিলেন দিলীপবাবু।