দিনকয়েক আগে নিজেকেই মেরে দিয়েছিলেন পুনম পান্ডে। গোটা একদিন মৃত থাকার পর পরেরদিন এসে বলেছিলেন, তা নাকি ক্যানসার সচেতনাতা! তারপর থেকে সব জায়গায় আলোচনায় তিনি। বেশিরভাগ লোকই ট্রোল করেছেন এই অ্যাডাল্ট ছবিতে কাজ করা তারকাকে। কেউ আবার বেশ সমর্থন করেছেন পুনমকে। তবে চন্দ্রবিন্দুর নতুন গান বুঝিয়ে দিল, পুনম ভালো করুন বা খারাপ, তিনি নতুন করে এসেছেন চর্চায়!
গত ২ ফেব্রুয়ারি অভিনেত্রীর টিম সোশ্যাল মিডিয়ায় বিবৃতি দিয়ে জানিয়েছিল জরায়ুর ক্যানসারে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয়েছে পুনম পান্ডের। ঘটনার ২৪ ঘণ্টা পর পুনম জানান, সচেতনতা তৈরি করার জন্য ছিল তাঁর এই পোস্ট।
সামাজিক মাধ্যমে চন্দ্রবিন্দুর কনসার্টের একটা ঝলক ভাইরাল হয়েছে। যেখানে দেখা যাচ্ছে মঞ্চে উপল সেনগুপ্ত, অনিন্দ্য চট্টোপাধ্যায়, চন্দ্রিল ভট্টাচার্য। গানের কথা কিছুটা এরকম, ‘তুমিই আমার পুনম পান্ডে, গিমিক দেবে সানডে মনডে/ তুমিই আমার পুনম পান্ডে, নতুন কয়েন প্রেমের ফান্ডে/ তুমিই আমার পুনম পান্ডে, ফান্দে পড়িয়ে বগা কান্দে।’
আরও পড়ুন: গায়ে বোনের লাল ড্রেস! অভিনয়ে ঐন্দ্রিলার দিদি ঐশ্বর্য, কাজ করছেন সব্যসাচীর সঙ্গে
সামাজিক মাধ্যমে তুমুল ভাইরাল চন্দ্রবিন্দুর এই গানখানা। একজন লিখেছেন, ‘সেরা! সেরা! আবার আগের চন্দ্রবিন্দুকে পুরোনো ছন্দে ফিরে পেলাম।’ অপরজনের মন্তব্য, ‘সেরা সেরা সেরা’।
আরও পড়ুন: মারধর করতেন সলমন! অতীত নিয়ে প্রশ্নে ঐশ্বর্য উঠলেন ফুঁসে, থমথমে পরিস্থিতি
এক দশকের বেশি সময় ধরে বাঙালির মনে আলাদাই জায়গা করে নিয়েছে চন্দ্রবিন্দু। কলকাতার পাশাপাশি, দেশজুড়ে থাকা প্রবাসী বাঙালি, বিদেশেও অগুণতি শো করেছে এই দল। গিয়েছে বাংলাদেশের ঢাকাতেও। ব্যান্ডটি তাদের প্রথম অ্যালবাম ‘আর জানি না’ তৈরির সময় অনেক সমস্যার সম্মুখীন হয়েছিল। একটি পুরনো সাউন্ড মিক্সারের সাহায্যে তাদের ডেমো তৈরি করতে হয়েছিল। যা মুক্তি পায় ১৯৯ সালে। তবে সব অসুবিধে জয় করে বাজারে আসতেই জিতে নেয় শ্রোতার মন।
আরও পড়ুন: না বলে হাত ধরায় বিচ্ছেদ! জানা গেল ভরতের ফোন ধরা কেন বন্ধ করেন হেমা-কন্যা এষা
তাঁদের গাওয়া মহিনের ঘোড়াগুলির গৌতম চট্টোপাধ্যায়ের নজরে আসে এবং তিনি চন্দ্রবিন্দুকে আশা অডিওর কাছে সুপারিশ করেন। যেখান থেকে তাদের দ্বিতীয় অ্যালবাম গাধা প্রকাশিত হয়েছিল। চন্দ্রবিন্দুর প্রথম পাবলিক লাইভ শো অনুষ্ঠিত হয়েছিল কলকাতার রবীন্দ্র সদনের কাছে জ্ঞান মঞ্চে ।