Disha Patani-Aleksander: ‘বান্ধবী’র ছবি দিয়ে নিজের বাহুতে ট্যাটু! আলেক্সির কাণ্ড দেখে কী বললেন দিশা

Disha Patani's tattoo on Aleksander's forearm: টাইগার শ্রফের বোন কৃষ্ণা শ্রফ, দিশা পাটানি এবং তাঁর চর্চিত প্রেমিক আলেকজান্ডার অ্যালেক্সের সঙ্গে একটি ভিডিয়ো পোস্ট করেছেন। ভক্তরা আলেকজান্ডারের বাহুতে একটি ট্যাটু লক্ষ্য করেছিলেন যার সঙ্গে দিশার মুখের মিল রয়েছে।

দিশা পাটানি এবং টাইগার শ্রফের সম্পর্ক ছিল টক অফ দ্য টাউন। বর্তমানে সে সব অতীত। যদিও আনুষ্ঠানিকভাবে টাইগার জানিয়েছেন, তিনি বিগত দু'বছর ধরে সিঙ্গেল। তবে প্রাক্তনের বোন কৃষ্ণা শ্রফের সঙ্গে দিশার বেশ বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক।

২০ অগস্ট, কৃষ্ণা দিশা এবং অভিনেত্রীর চর্চিত প্রেমিক আলেকজান্ডার অ্যালেক্সের সঙ্গে একটি ভিডিয়ো শেয়ার করেছেন ইনস্টাগ্রাম স্টোরিতে। সেখানেই অভিনেত্রীর চর্চিত প্রেমিকের হাতে দিশার মতো দেখতে একটি ট্যাটু লক্ষ্য করেছেন ভক্তরা।

আলেকজান্ডারের বাহুতে দিশার ছবি ট্যাটু?

টাইগার শ্রফের বোন কৃষ্ণা শ্রফ দিশা পাটানি এবং তাঁর চর্চিত প্রেমিক আলেকজান্ডার অ্যালেক্সের সঙ্গে একটি ভিডিয়ো শেয়ার করেছেন। সেই ভিডিয়োতে আলেকজান্ডার তাঁর বাহুর ট্যাটু ফ্লন্ট করছেন। ভক্তরা লক্ষ্য করেছেন, আলেকজান্ডারের হাতে একটি মেয়ের মুখ আঁকা ট্যাটু। অনেকেই মনে করছেন দিশার মুখে নিজের বাহুতে ট্যাটু করেছেন তাঁর চর্চিত প্রেমিক। এখান থেকে জল্পনা আরও এক কাঠি উপরে, দিশা পাটানি এবং আলেকজান্ডার শুধুই বন্ধু নাকি তাঁরা ডেটিং করছেন।

এ দিকে আলেকজান্ডারের হাতের একটি ছবি ইনস্টাগ্রাম স্টোরিতে শেয়ার করে দিশা জানিয়েছেন, আলেকজান্ডারের মতো বেস্ট ফ্রেন্ড পেয়ে তিনি নিজেকে ভাগ্যবতী মনে করেন। বন্ধুত্বকে বাঁচিয়ে রাখতে হাতে দিশার মুখের ট্যাটু করে নিয়েছে সে।

সাইবেরিয়ার বাসিন্দা আলেকজান্ডার। এক সাক্ষাৎকারে তিনি জানিয়েছিলেন, দিশা তাঁর খুব কাছের বন্ধু। ২০১৫ সালে দিশা ও অন্যান্যদের সঙ্গে ফ্ল্যাটও শেয়ার করেছেন। কেরিয়ারের শুরুর দিকে তাঁদের পরিচয় যখন তাঁরা একই এজেন্সির হয়ে কাজ করতেন। শরীরচর্চার প্রতি ভালোবাসা থেকেই তাঁদের ঘনিষ্ঠতা।

আলেকজান্ডার বম্বে টাইমসকে জানিয়েছিলেন, ‘দিশা আমার কাছে পরিবারের মতো। এই ফিল্ডে যখনই দরকার আমরা একে-অপরকে পাশে পেয়েছি। আমি দেখছি গত সপ্তাহ ধরে কীভাবে এই আন্দাজ লাগানোর খেলা চলছে। ব্যাপারটা হল আমরা জানি আসল সত্যি কী। আমি বুঝি না কিছু মানুষ কেন শুধু আন্দাজ লাগাতে চায় লোকের জীবনে কী হচ্ছে! কেন এরা অন্যকে শান্তিতে বাঁচতে দেয় না। আমরা তো এসব গল্পে হাসি!’