বাংলা নিউজ > বায়োস্কোপ > অভিনয়ে আসার আগে পেশায় বেসরকারি ব্যাঙ্ককর্মী ছিলেন বিক্রম! চাকরি করতেন সল্টলেকে

অভিনয়ে আসার আগে পেশায় বেসরকারি ব্যাঙ্ককর্মী ছিলেন বিক্রম! চাকরি করতেন সল্টলেকে

পেশায় বেসরকারি ব্যাঙ্ককর্মী ছিলেন বিক্রম চট্টোপাধ্যায়

২০০৮ সালে সল্টলেকে এক বেসরকারি ব্যাঙ্কে চাকি করতেন বিক্রম।

ব্যাঙ্ককর্মী থেকে টলিউডের হিরো! বিগত ১২ বছরে প্রায় অনেকটাই পালটে গিয়েছে অভিনেতা বিক্রম চট্টোপাধ্যায়ের জীবন। এখন তাঁর পরিচয়, তিনি টলিউডের জনপ্রিয় অভিনেতাদের মধ্যে একজন। ছোট পর্দা থেকে বড় পর্দা, দাপিয়ে কাজ করছেন ওটিটি-তেও। অভিনতা হওয়ার আগে কিন্তু পেশায় একজন বেসরকারি ব্যাঙ্ককর্মী ছিলেন বিক্রম।

পুরনো স্মৃতি হাতড়ে নেটমাধ্যমে একটি ছবি শেয়ার করেছেন অভিনেতা বিক্রম চট্টোপাধ্যায়। এক বেসরকারি ব্যাঙ্কে কাজ করার সময়কার ভিজিটিং কার্ড! সযত্নে এখনও রাখা। সেই ব্যাঙ্ককর্মী থেকে আজকে টলিউডের নামী হিরো, এ যেন স্বপ্ন সত্যি হওয়ার মতো কোনও এক গল্প। বেসরকারি ব্যাঙ্কের অ্যাসিস্ট্যান্ট ম্য়ানেজার ছিলেন তিনি। অভিনেতার অফিস ছিল সল্টলেক, সেক্টর ২-তে। 

বিক্রমের ফেসবুকে শেয়ার করা ছবি। 
বিক্রমের ফেসবুকে শেয়ার করা ছবি। 

খুব সাধারণ পরিবারের ছেলে বিক্রম। কেরিয়ারের শুরু ব্যাঙ্ককর্মী হিসেবে। কিন্তু অভিনয় ছিল তাঁর ধ্যান-জ্ঞান। টেলিভিশনের ‘সাত পাকে বাঁধা’, ‘ইচ্ছে নদী’, ‘ফাগুন বৌ’-এর মতো একাধিক হিট ধারাবাহিকে অভিনয় করেছেন। ‘সাহেব বিবি গোলাম’, ‘মেঘনাধ বধ রহস্য’, ‘এলার চার অধ্যায়’-এর মতো একাধিক ছবিতে অভিনয়।

২০০৯ সালে চাকরি ছেড়ে মুম্বই পাড়ি দিয়েছিলেন। সেখানে তথাগত চৌধুরির থিয়েট্রিশন নাটক দলের সঙ্গে কাজ করা শুরু করেন। প্রথমে সহ পরিচালক হিসেবে কাজ করতেন। মূল দল বা শো পরিচালনার কাজ করতেন তিনি। এক অভিনেতার অনুপস্থিতির কারণে 12 angry jurous-নাটকে অভিনয়ের সুযোগ পান। অভিনয় করে কোথায় যেন মন থেকে আনন্দ খুঁজে পেয়েছিলেন তিনি। এরপর মুম্বই থেকে কলকাতা ফিরে ধারাবাহিকে সুযোগ। হু হু করে এগিয়ে চলে বিক্রমের জীবনের তরী।

বন্ধ করুন