আপনার ওজন থেকে শুরু করে সর্দির ধাত, সবকিছুর সঙ্গেই... more
আপনার ওজন থেকে শুরু করে সর্দির ধাত, সবকিছুর সঙ্গেই কিন্তু খাদ্যাভাস জড়িয়ে। সঠিক ব্যালেন্সড খাওয়া-দাওয়া করলে তবেই সঠিক রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা পাবেন।
1/7সুস্থ জীবনের জন্য পুষ্টিকর খাবার অপরিহার্য। অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ খাবার যেমন ফল, শাকসবজি, গোটা শস্য এবং প্রোটিন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। ব্যাকটেরিয়া এবং ভাইরাল সংক্রমণ থেকে শরীরকে রক্ষা করার জন্য শক্তিশালী ইমিউন সিস্টেম অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাই নিয়মিত প্রোটিন, ভিটামিন বি 12 এবং ফোলেট সমৃদ্ধ খাবার খান। ফাইল ছবি: পিক্সাবে (Pinterest)
2/7মাছ - ওমেগা 3 ফ্যাটি অ্যাসিড সমৃদ্ধ খাবার অত্যন্ত দরকারি। মাছ গুরুত্বপূর্ণ অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সরবরাহ করে। এটি শরীরকে সংক্রমণের হাত থেকে রক্ষা করে। সপ্তাহে অন্তত ৩ দিন মাছ খান। তবে মাছ অতিরিক্ত করা করে ভাজা বা ঝোলে অতিরিক্ত ফোটাবেন না। সঠিক মাত্রায় রান্না করুন। অতিরিক্ত রান্না করলে ভিটামিন নষ্ট হয়। ছবি: পিক্সাবে (Pinterest)
3/7দই- দইতে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম থাকে। তাছাড়া দইয়ের উপকারি ব্যাকটেরিয়া শরীরের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। এটি অন্ত্রের স্বাস্থ্য রক্ষায় সাহায্য করে। ফলে হজমশক্তি বৃদ্ধি পাবে। ফাইল ছবি: পিক্সাবে (Pinterest)
4/7মাশরুম - মাশরুম শীতকালে সর্দি-কাশি এবং ফ্লুর মতো সংক্রমণ প্রতিরোধে সাহায্য করতে পারে। অয়েস্টার মাশরুম, বাটন মাশরুম, ব্রাউন মাশরুমের মতো অনেক ধরনের মাশরুম রয়েছে। রান্নাও কঠিন নয়। তেল বা অল্প মাখনে গোলমরিচ ও রসুন দিয়ে ভেজে খেতে পারেন। স্যুপ, নুডলসে দিয়েও খেতে পারেন। ছবি: পিক্সাবে (Pinterest)
5/7রসুন- রসুন অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টিভাইরাল গুণে ভরপুর। এতে শ্বেত রক্তকণিকা বৃদ্ধির ক্ষমতা রয়েছে। ছবি: পিন্টারেস্ট (Pinterest)
6/7চিকেন - মুরগির মাংসে প্রোটিন থাকে। এটি আমাদের শরীরের শ্বেত রক্তকণিকা এবং টি কোষ বৃদ্ধি করে। দেশীয় মুরগির মাংসে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিকারী খনিজ জিঙ্ক থাকে। ফলে সপ্তাহে ১-২ দিন মন ভরে চিকেন খান। ছবি: পিক্সাবে (Pinterest)
7/7ডার্ক চকলেট – ডার্ক চকলেট অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ। এটি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। ডার্ক চকোলেট ডায়াবেটিস এবং হার্টের সমস্যাযুক্ত ব্যক্তিদের জন্য খুবই ভাল। ছবি: পিক্সাবে (Pinterest)