বলছেন, ‘কামাল কি লস্যি’! রাজস্থানের পিঙ্কসিটি জয়পুরে রয়েছেন সচিন তেণ্ডুলকর। আর সেখানেই সকালে ব্রেকফাস্ট উপভোগ করতে করতে তিনি একটি ইনস্টাগ্রাম ভিডিয়ো শেয়ার করেছেন। সেখানে সচিন তুলে ধরেছেন জয়পুরি ব্রেকফাস্টে তাঁকে কী কী দেওয়া হয়েছে তার বৃত্তান্ত।
ক্যামেরা একটু জুম করে নিয়ে সচিনের থালার দিকে তাকাতেই দেখা যাচ্ছে লোভনীয় সব খাবার। সচিনের পাতে রয়েছে, কচুরি, সিঙ্গারা, চাটনি। এছাড়াও একাধিক রাজস্থানী পদ সেখানে দেখা যাচ্ছে। পাশে একটি মাটির পাত্রে রয়েছে লস্যি। সেই লস্যি নিয়ে বেশ আপ্লুত দেখালো সচিনকে।
শুধু কি খাবার? খাবারের সঙ্গে পরিবেশ জমজমাট না হলে সেই খাবারের প্রতি তৃপ্তিও কমে যায়। রাজস্থানের জয়পুরের এই হোটেলে সকালবেলার দৃশ্য বেশ মনোরম। সেখানে খাবারের সঙ্গে সঙ্গেই রয়েছে আশপাশে পাখির কোলাহল। রয়েছে ময়ূরের ডাক। সব মিলিয়ে এই জমজমাট আয়োজনে সচিনের কমেন্ট্রিও বেশ জমে উঠেছিল খাবার নিয়ে। যাঁকে চিরকালই ব্যাট হাতে দেখতে অভ্যস্ত সকলে, তাঁর হাতে লস্যির গ্লাস, আর চলছে খাবারের কমেন্ট্রি! এই ভিডিয়ো নিঃসন্দেহে ভাইরাল তো বটেই!
একবার ভেবে দেখুন। শীতের সকালে ঘুম থেকে উঠেছেন। আর মনে হচ্ছে, রাজস্থানে ছুটি কাটালে কেমন হত! বিশেষত কচুরি সমেত রাজস্থানী ব্রেকফাস্টের জন্য চাহিদা থাকলে তো আর কথাই নেই! তবে নানান কারণে যাওয়ার উপায় নেই! কলকাতায় বসে রাজস্থানী খাবারের প্রতি লোভ জাগলে অবশ্য সমস্যা নেই। তার হদিশও রয়েছে। তবে আগে দেখেনিন মাস্টার ব্লাস্টার তাঁর পাতে পড়া রাজস্থানী খাবার নিয়ে কী বলছেন?
কলকাতায় রাজস্থানী খাবারের হদিশ:-
বড়বাজারের দিকে গেলে রাজস্থানী নানান লোভনীয় পদের খাবারের সম্ভার মিলতে পারে। তেমনই একটি দোকান, ‘রাজস্থানী ভোজনালয়’। কটন স্ট্রিটের এই দোকানে রাজস্থানী খাবারের নানান সম্ভার রয়েছে। এছাড়াও বিভিন্ন অ্যাপে রেটিং খানিকটা কম হলেও 'রাজস্থানী রেস্তোরাঁ' তেও পাবেন শখের খাবার। এছাড়াও কাঁকুরগাছির ‘জল্ট’ -ও রাজস্থানী মেন্যু জিভে জল এনে দিতে পারে।