1/5 উৎপাদক হিসাবে খাতায় কলমে সরকারি সহায়তা প্রাপ্য। কিন্তু বাস্তবে সরকারের ঘর থেকে বড় অঙ্কের টাকা সংগ্রহ করা একটি জটিল ও দীর্ঘমেয়াদি প্রক্রিয়া। অন্তত Samsung-এর দাবির প্রেক্ষিতে এমনটাই মনে করছেন অনেকে। ফাইল ছবি: ব্লুমবার্গ
2/5 স্মার্টফোন জায়ান্ট স্যামসাঙের ইন্ডিয়া ইউনিট জানিয়েছে, ২০২১ সালের মার্চে শেষ হওয়া অর্থবর্ষে তাঁদের সরকারি সহায়তা হিসাবে প্রায় ৯০০ কোটি টাকার কাছাকাছি প্রাপ্য। এই বিষয়ে ওয়াকিবহাল সূত্রে মিলেছে এই খবর। কিন্তু কেন্দ্রীয় সরকার এর মধ্যে মাত্র ১৬৫ কোটি টাকাই দিতে রাজি হয়েছে। সূত্রের দাবি, সরকার জানিয়েছে যে পর্যাপ্ত নথি, তথ্য-প্রমাণ জমা দিলে তবেই সেই পরিমাণ সহায়তা প্রদান করা হবে। বিষয়টি একেবারেই গোপন হওয়ায় নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ওয়াকিবহাল মহল। ফাইল ছবি: এএফপি
3/5 ভারতকে বিশ্বের ইলেকট্রনিক্স উত্পাদন কেন্দ্রে পরিণত করার ডাক দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। আর সেই উদ্যোগের একটি মূল উপাদান হল এই জাতীয় 'ইনসেনটিভ'। ২০২০ সালে ভারত ৬.৭ বিলিয়ন ডলারের উৎপাদন-সহায়তার (PLIs) ঘোষণা করে। ভারতের মাটিতে স্মার্টফোন তৈরি করে বিক্রির জন্য সংস্থাগুলিকে আর্থিক সুবিধার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে কেন্দ্র। এই প্রতিশ্রুতি মাথায় রেখেই স্যামসাঙ ক্রমেই ভারতে উত্পাদন কেন্দ্র বাড়িয়েছে। এই দেশে তৈরি হাজার-হাজার কোটি টাকার ডিভাইস রফতানি হচ্ছে বিদেশে। ফাইল ছবি: ব্লুমবার্গ